চলতি আগস্ট মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসীরা রেকর্ড পরিমাণ রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে ১.০৫ বিলিয়ন ডলার (১০৫ কোটি ডলার) রেমিটেন্স এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৬ শতাংশ বেশি।
২০২৪ সালের আগস্টের প্রথম ১২ দিনে রেমিটেন্স এসেছিল ৭২১ মিলিয়ন ডলার (৭২ কোটি ১০ লাখ ডলার)।
বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত মোট ৩৫৩ কোটি ডলার রেমিটেন্স এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৪ শতাংশ বেশি।’
গত জুলাই মাসে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৪৭ কোটি ডলার পাঠিয়েছিলেন। এভাবে জুলাই ও আগস্টের প্রথম সাড়ে দুই সপ্তাহে রেমিটেন্সের প্রবাহ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ২০২৪ সালের একই সময়ে রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ২৬৩ কোটি ডলার।
রেমিটেন্স বৃদ্ধির পেছনে মূল কারণ হিসেবে ডলারের বাজারভিত্তিক মান নির্ধারণকে দায়ী করা হচ্ছে। চলতি বছরের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দর বাজারমুখী করে, যার ফলে রেমিটেন্স আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে ফেরত আসতে শুরু করে। এতে ব্যাংকগুলোতে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে, যা আমদানি ও বকেয়া বিল পরিশোধের চাপ কমিয়ে দিয়েছে।
ডলারের চাহিদা কম থাকায় জুলাই মাস থেকে ডলারের দরও কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রেমিটেন্স বৃদ্ধি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ইতিবাচক সংকেত।
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
চলতি আগস্ট মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসীরা রেকর্ড পরিমাণ রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে ১.০৫ বিলিয়ন ডলার (১০৫ কোটি ডলার) রেমিটেন্স এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৬ শতাংশ বেশি।
২০২৪ সালের আগস্টের প্রথম ১২ দিনে রেমিটেন্স এসেছিল ৭২১ মিলিয়ন ডলার (৭২ কোটি ১০ লাখ ডলার)।
বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত মোট ৩৫৩ কোটি ডলার রেমিটেন্স এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৪ শতাংশ বেশি।’
গত জুলাই মাসে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৪৭ কোটি ডলার পাঠিয়েছিলেন। এভাবে জুলাই ও আগস্টের প্রথম সাড়ে দুই সপ্তাহে রেমিটেন্সের প্রবাহ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ২০২৪ সালের একই সময়ে রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ২৬৩ কোটি ডলার।
রেমিটেন্স বৃদ্ধির পেছনে মূল কারণ হিসেবে ডলারের বাজারভিত্তিক মান নির্ধারণকে দায়ী করা হচ্ছে। চলতি বছরের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দর বাজারমুখী করে, যার ফলে রেমিটেন্স আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে ফেরত আসতে শুরু করে। এতে ব্যাংকগুলোতে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে, যা আমদানি ও বকেয়া বিল পরিশোধের চাপ কমিয়ে দিয়েছে।
ডলারের চাহিদা কম থাকায় জুলাই মাস থেকে ডলারের দরও কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রেমিটেন্স বৃদ্ধি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ইতিবাচক সংকেত।