সাড়ে পাঁচ মাস পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আজ রোববার বিকেলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ বাংলাদেশে প্রবেশ করবে।
স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে আজ বেলা দুইটা পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সাতটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে ২৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: মেসার্স সততা বাণিজ্যালয়, মেসার্স নাশাত ট্রের্ডাস, এমএসআল মক্কা ইমপ্রেস, মেসার্স জগদীশ চন্দ্র রায়, ক্রাউন ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল, আনাস গ্রুপ প্রাইভেট লিমিটেড ও রাধে-শ্যাম অ্যান্ড সন্স। রাধে-শ্যাম অ্যান্ড সন্স ৫০ মেট্রিক টন এবং অন্য ছয়টি প্রতিষ্ঠান ৩০ মেট্রিক টন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে।
হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের উপপরিচালক আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “আর কোনো নতুন অনুমতি দিলে বিকেলে জানা যাবে।”
জানা গেছে, গত ২ মার্চ হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল। এরপর দেশি পেঁয়াজের দাম কম এবং ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা কমে যাওয়ায় আমদানিকারকরা নতুন করে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেননি। সম্প্রতি দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় তারা কৃষি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন।
মেসার্স সততা বাণিজ্যালয়ের স্বত্বাধিকারী বাবলুর রহমান বলেন, “আমি হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছি। আজ বিকেলে একটি ট্রাকে এসব পেঁয়াজ বাংলাদেশে আসবে। প্রতি কেজি পেঁয়াজের পাইকারি দাম বন্দরের শুল্ক স্টেশন থেকে শুল্কায়নের পর নির্ধারিত হবে।”
বিরামপুরের কাটলাবাজারের সবজি ব্যবসায়ী এস্তামুল হক বলেন, “আজ বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আসলে খুচরা বাজারেও দাম কমতে শুরু করবে, তখন আগের দামে কেনা পেঁয়াজ লোকসানে বিক্রি করতে হবে।”
রোববার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
সাড়ে পাঁচ মাস পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আজ রোববার বিকেলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ বাংলাদেশে প্রবেশ করবে।
স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে আজ বেলা দুইটা পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সাতটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে ২৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: মেসার্স সততা বাণিজ্যালয়, মেসার্স নাশাত ট্রের্ডাস, এমএসআল মক্কা ইমপ্রেস, মেসার্স জগদীশ চন্দ্র রায়, ক্রাউন ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল, আনাস গ্রুপ প্রাইভেট লিমিটেড ও রাধে-শ্যাম অ্যান্ড সন্স। রাধে-শ্যাম অ্যান্ড সন্স ৫০ মেট্রিক টন এবং অন্য ছয়টি প্রতিষ্ঠান ৩০ মেট্রিক টন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে।
হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের উপপরিচালক আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “আর কোনো নতুন অনুমতি দিলে বিকেলে জানা যাবে।”
জানা গেছে, গত ২ মার্চ হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল। এরপর দেশি পেঁয়াজের দাম কম এবং ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা কমে যাওয়ায় আমদানিকারকরা নতুন করে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেননি। সম্প্রতি দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় তারা কৃষি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন।
মেসার্স সততা বাণিজ্যালয়ের স্বত্বাধিকারী বাবলুর রহমান বলেন, “আমি হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছি। আজ বিকেলে একটি ট্রাকে এসব পেঁয়াজ বাংলাদেশে আসবে। প্রতি কেজি পেঁয়াজের পাইকারি দাম বন্দরের শুল্ক স্টেশন থেকে শুল্কায়নের পর নির্ধারিত হবে।”
বিরামপুরের কাটলাবাজারের সবজি ব্যবসায়ী এস্তামুল হক বলেন, “আজ বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আসলে খুচরা বাজারেও দাম কমতে শুরু করবে, তখন আগের দামে কেনা পেঁয়াজ লোকসানে বিক্রি করতে হবে।”