দেশের বন্দর ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়াতে বিদেশি অপারেটর নিয়োগের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা না করে বরং সমর্থন করা উচিত বলে মনে করেন নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। তার মতে, এর মাধ্যমে স্থানীয় জনবল আধুনিক প্রযুক্তি ও আন্তর্জাতিক মানের ব্যবস্থাপনা শিখতে পারবে।
রোববার,(১৭ আগস্ট ২০২৫) দুপুরে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত ‘লজিস্টিক খাতের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন মোহাম্মদ হাতেম। অনুষ্ঠান আয়োজন করে ইংরেজি দৈনিক ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইউসুফ এবং সভাপতিত্ব করেন পত্রিকাটির সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ।
চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল হঠাৎ ৪০ শতাংশ বাড়ানো প্রসঙ্গে হাতেম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘বন্দর সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। কোনো আলোচনা বা যৌক্তিক ব্যাখ্যা ছাড়া এত বেশি হারে মাশুল বৃদ্ধি অযৌক্তিক।’ সরকারি প্রতিষ্ঠানকে কেন এত মুনাফা করতে হবে—এ প্রশ্ন তোলেন তিনি।
রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য অবকাঠামোগত ঘাটতি পূরণ জরুরি উল্লেখ করে বিকেএমইএ সভাপতি বলেন, ‘বে-টার্মিনাল দ্রুত চালু করতে হবে। পাশাপাশি মোংলা ও পায়রা বন্দরের সক্ষমতা পুরোপুরি কাজে লাগানো গেলে সহজেই ১০০ বিলিয়ন বা ১০ হাজার কোটি ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব। শুধু বন্দর নয়, গ্যাস ও বিদ্যুৎসংকট নিরসন, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি দরকার। রপ্তানি বৃদ্ধিতে এর বিকল্প নেই।’
সভায় লজিস্টিক খাতের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ ও করণীয় নিয়ে কথা বলেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
রোববার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
দেশের বন্দর ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়াতে বিদেশি অপারেটর নিয়োগের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা না করে বরং সমর্থন করা উচিত বলে মনে করেন নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। তার মতে, এর মাধ্যমে স্থানীয় জনবল আধুনিক প্রযুক্তি ও আন্তর্জাতিক মানের ব্যবস্থাপনা শিখতে পারবে।
রোববার,(১৭ আগস্ট ২০২৫) দুপুরে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত ‘লজিস্টিক খাতের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন মোহাম্মদ হাতেম। অনুষ্ঠান আয়োজন করে ইংরেজি দৈনিক ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইউসুফ এবং সভাপতিত্ব করেন পত্রিকাটির সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ।
চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল হঠাৎ ৪০ শতাংশ বাড়ানো প্রসঙ্গে হাতেম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘বন্দর সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। কোনো আলোচনা বা যৌক্তিক ব্যাখ্যা ছাড়া এত বেশি হারে মাশুল বৃদ্ধি অযৌক্তিক।’ সরকারি প্রতিষ্ঠানকে কেন এত মুনাফা করতে হবে—এ প্রশ্ন তোলেন তিনি।
রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য অবকাঠামোগত ঘাটতি পূরণ জরুরি উল্লেখ করে বিকেএমইএ সভাপতি বলেন, ‘বে-টার্মিনাল দ্রুত চালু করতে হবে। পাশাপাশি মোংলা ও পায়রা বন্দরের সক্ষমতা পুরোপুরি কাজে লাগানো গেলে সহজেই ১০০ বিলিয়ন বা ১০ হাজার কোটি ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব। শুধু বন্দর নয়, গ্যাস ও বিদ্যুৎসংকট নিরসন, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি দরকার। রপ্তানি বৃদ্ধিতে এর বিকল্প নেই।’
সভায় লজিস্টিক খাতের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ ও করণীয় নিয়ে কথা বলেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।