alt

অর্থ-বাণিজ্য

এক্সিম ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারি: ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নজরুল ইসলাম মজুমদারসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫

এক্সিম ব্যাংক থেকে ৬১৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান ও নাসা গ্রুপের কর্ণধার নজরুল ইসলাম মজুমদারসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সংস্থাটির উপপরিচালক মো. আল-আমিন বুধবার ঢাকার সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ এ মামলা করেন।

দুদক বলছে, ‘ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজ’ নামে একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নেওয়া ঋণের প্রকৃত সুবিধাভোগী হয়েছেন নজরুল ইসলাম মজুমদার ও তার পরিবার।

এজাহারে উল্লেখ করা হয়, কোনো বাস্তব যাচাই, পরিদর্শন বা সহায়ক জামানত ছাড়াই এক্সিম ব্যাংক বিপুল ঋণ অনুমোদন করে। ঋণের অর্থ প্রকৃত ব্যবসায় ব্যবহার না হয়ে কাগুজে লেনদেন ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে নাসা গ্রুপ ও সংশ্লিষ্টদের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়। ব্যাংকের কর্মকর্তারা বিষয়টি জেনেও অসৎ উদ্দেশ্যে ঋণ অনুমোদন ও বিতরণে সহযোগিতা করেন।

২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল মো. মোশারফ হোসেন মাত্র ১০ হাজার টাকা জমা দিয়ে এক্সিম ব্যাংকের টাওয়ার শাখায় ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজের নামে একটি চলতি হিসাব খোলেন। এর আগে ১৩ এপ্রিল ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ করা হয়, যেখানে ব্যবসা শুরুর তারিখ দেওয়া হয় ২০২৪ সালের ৬ এপ্রিল। প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করা হয় নাসা গ্রুপের ঠিকানা।

২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত ধাপে ধাপে ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজের নামে ৬১৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ করা হয়। ওই অর্থ বিভিন্ন কাগুজে বিল ও ক্যাশ মেমো দেখিয়ে বৈধ করার চেষ্টা করা হলেও বাস্তবে মোশারফ হোসেন স্বাক্ষরিত চেকের মাধ্যমে তা নাসা গ্রুপের কর্মচারী ও ঘনিষ্ঠদের নামে উত্তোলন করা হয়। পরে নগদ জমা বা ট্রান্সফারের মাধ্যমে নাসা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন মদিনা ডেটস অ্যান্ড নাটস, এমএনসি অ্যাপারেলস লিমিটেডসহ বিভিন্ন হিসাবে স্থানান্তর করা হয়। অবশিষ্ট অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তির নামে পে-অর্ডার করা হয়।

এজাহারে বলা হয়, ‘বাই মুয়াজ্জাল’ ও ‘আইবিবি’ ঋণ এখনো পরিশোধ হয়নি। ‘এমটিআর’ ঋণের অর্থ এলসির মাধ্যমে বিদেশি রপ্তানিকারকের ব্যাংকে পাঠানো হলেও নির্ধারিত ৯০ দিনের মধ্যে তা ফেরত দেওয়া হয়নি।

এক্সিম ব্যাংকের টাওয়ার শাখার কর্মকর্তারা ব্যবসার বাস্তব যাচাই, স্টক পরিদর্শন বা টার্নওভার বিশ্লেষণ না করেই ঋণ অনুমোদনের সুপারিশ করেন। রিজিওনাল ও হেড অফিসও যাচাই ছাড়া প্রস্তাব অনুমোদন করে বোর্ডে পাঠায়। পর্ষদও কোনো প্রশ্ন না তুলে ঋণ অনুমোদন করে।

দুদকের অভিযোগ, নথি ও লেনদেনের প্রমাণে দেখা যায়—ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজ আসলে নাসা গ্রুপের কাগুজে প্রতিষ্ঠান। এর মাধ্যমে এক্সিম ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ৬১৫ কোটি ৭৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে, যা নজরুল ইসলাম মজুমদার ও তার পরিবারের স্বার্থে ব্যবহার হয়েছে।

মামলার আসামি

মামলায় নজরুল ইসলাম মজুমদার ছাড়াও ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. মোশারফ হোসেন, নাসা বেসিকস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিদ ইবনে ইসলাম, মিসেস আনিকা ইসলাম, মদিনা ডেটস অ্যান্ড নাটসের প্রোপ্রাইটর মোজাম্মেল হোসাইন, জান্নাত এন্টারপ্রাইজের প্রোপ্রাইটর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, এমএনসি অ্যাপারেলস লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবুল কালাম ভূঁইয়া, এক্সিম ব্যাংকের ম্যানেজার (এসভিপি) মোহাম্মদ আশরাফুল হক, এভিপি ও সেকেন্ড অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক এসপিও ও ইনভেস্টমেন্ট অফিসার ও বর্তমান যমুনা ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. হুমায়ুন কাদের হিমু, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সাবেক ম্যানেজার মো. মনোয়ার হোসেন, সাবেক এসভিপি ও বর্তমান যমুনা ব্যাংকের এসভিপি মেফতা উদ্দিন খান, প্রিন্সিপাল অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম, ইনভেস্টমেন্ট রিলেশনশিপ অফিসার ও এসপিও মোছা. শিরিনা আক্তার, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আরমান হোসেন, সাবেক এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আনিছুল আলম, অতিরিক্ত ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইছরাইল খান, অতিরিক্ত ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. মঈদুল ইসলাম, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাকসুদা খানম, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, সাবেক অতিরিক্ত ম্যানেজিং ডিরেক্টর শাহ মো. আব্দুল বারি, সাবেক অতিরিক্ত ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিএফও মো. হুমায়ুন কবীর, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফিরোজ হোসেন, পরিচালক নাসরিন ইসলাম, সাবেক পরিচালক ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম স্বপন, সাবেক পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ, পরিচালক মো. নুরুল আমিন, পরিচালক অঞ্জন কুমার সাহা, সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক মো. নাজমুস ছালেহিন এবং সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক মিয়া মোহাম্মদ কাওছার আলম।

ছবি

জুলাইয়ে রাজস্ব আয় বেড়েছে ২৪ শতাংশ

ছবি

পুনঃতফসিল ঋণ বেড়ে দাঁড়ালো সাড়ে তিন লাখ কোটি টাকায়

ছবি

‘জটিল’ বলে ব্যাংক আইনে বাদ যাচ্ছে ‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ শব্দ

ছবি

কীসের বাধ্যতামূলক ছুটি, আমি তো অফিস করছি: বিএফআইইউ প্রধান

ছবি

ইইউতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৭ দশমিক ৯ শতাংশ

ছবি

নভেম্বরে জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা

ছবি

নির্বাচনের আগে ব্যাংক খাতে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ: তৈয়্যব

ছবি

‘ঢাকা বাণিজ্য মেলা’ থেকে খসে পড়লো ‘আন্তর্জাতিক’

ছবি

শিল্প কাঁচামাল আমদানির মূল্য পরিশোধে সময়সীমা বাড়লো

ছবি

বিএফআইইউ প্রধানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে গভর্নরকে স্মারকলিপি

ছবি

শেয়ারবাজারে লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়ালো

ছবি

জুলাইয়ে এডিপি বাস্তবায়ন এক শতাংশেরও কম

ছবি

ট্রাস্ট ব্যাংক ও বিকাশের মধ্যে চুক্তি

ছবি

‘রিভো এ১২ এস উইন ব্যাংকক’ ক্যাম্পেইন চালু

ছবি

বারবার যান্ত্রিক ত্রুটি: যেসব পদক্ষেপের কথা জানাল বিমান

ছবি

জুলাইয়ে এডিপি বাস্তবায়ন হার কমে ০.৬৯ শতাংশে

ছবি

রেকর্ড ৯৩৭ কোটি টাকা মুনাফার তথ্য দিলো বিমান

ছবি

জুনে আমানতের প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশের নিচে

ছবি

সাড়ে সাত মাসে বিনিয়োগকারীদের ৪৩ শতাংশ অভিযোগ নিষ্পত্তি

ছবি

এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

ছবি

‘পাচারের’ ৪০ হাজার কোটি টাকার ‘সম্পদের’ সন্ধান এনবিআরের কাছে

ছবি

ডিএসইতে লেনদেন প্রায় হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি

ছবি

আগস্টের ১৬ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৫ হাজার কোটি টাকা

ছবি

রেকর্ড ৯৩৭ কোটি টাকা মুনাফার তথ্য দিল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

ছবি

অনার বাজারে নিয়ে এলো প্যাড এক্স৭

ছবি

স্মার্ট আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি সল্যুশন নিয়ে ভিভো ওয়াই৪০০

ছবি

বাংলাদেশের বাজারে টেকনো স্পার্ক ৪০ সিরিজ

ছবি

শেষ হলো বিডিঅ্যাপস ইনোভেশন সামিট : চ্যাম্পিয়ন ডা. চাষী, রানার্সআপ চিঠিডটমি

ছবি

এক বছরে বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ

ছবি

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে নতুন রেকর্ড, এক বছরে গ্রাহক বেড়েছে ১৪ লাখ

ছবি

বন্দরে বিদেশি অপারেটরের বিরোধিতা নয়, সমর্থন করা উচিত: মোহাম্মদ হাতেম

ছবি

সাড়ে পাঁচ মাস পর হিলি স্থলবন্দরে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু

ছবি

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জন্য দরকষাকষির কৌশল দরকার, বিসিআই সেমিনারে বক্তারা

ছবি

ধারাবাহিক পতনের পর শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

ছবি

একনেকে ১১ প্রকল্প অনুমোদন, ব্যয় ৯৩৬১ কোটি

ছবি

দায়িত্ব নেওয়ার সাড়ে দশ মাস পর সরে দাঁড়ালেন ঢাকা ব্যাংকের এমডি শেখ মোহাম্মদ মারুফের 

tab

অর্থ-বাণিজ্য

এক্সিম ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারি: ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নজরুল ইসলাম মজুমদারসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫

এক্সিম ব্যাংক থেকে ৬১৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান ও নাসা গ্রুপের কর্ণধার নজরুল ইসলাম মজুমদারসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সংস্থাটির উপপরিচালক মো. আল-আমিন বুধবার ঢাকার সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ এ মামলা করেন।

দুদক বলছে, ‘ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজ’ নামে একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নেওয়া ঋণের প্রকৃত সুবিধাভোগী হয়েছেন নজরুল ইসলাম মজুমদার ও তার পরিবার।

এজাহারে উল্লেখ করা হয়, কোনো বাস্তব যাচাই, পরিদর্শন বা সহায়ক জামানত ছাড়াই এক্সিম ব্যাংক বিপুল ঋণ অনুমোদন করে। ঋণের অর্থ প্রকৃত ব্যবসায় ব্যবহার না হয়ে কাগুজে লেনদেন ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে নাসা গ্রুপ ও সংশ্লিষ্টদের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়। ব্যাংকের কর্মকর্তারা বিষয়টি জেনেও অসৎ উদ্দেশ্যে ঋণ অনুমোদন ও বিতরণে সহযোগিতা করেন।

২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল মো. মোশারফ হোসেন মাত্র ১০ হাজার টাকা জমা দিয়ে এক্সিম ব্যাংকের টাওয়ার শাখায় ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজের নামে একটি চলতি হিসাব খোলেন। এর আগে ১৩ এপ্রিল ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ করা হয়, যেখানে ব্যবসা শুরুর তারিখ দেওয়া হয় ২০২৪ সালের ৬ এপ্রিল। প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করা হয় নাসা গ্রুপের ঠিকানা।

২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত ধাপে ধাপে ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজের নামে ৬১৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ করা হয়। ওই অর্থ বিভিন্ন কাগুজে বিল ও ক্যাশ মেমো দেখিয়ে বৈধ করার চেষ্টা করা হলেও বাস্তবে মোশারফ হোসেন স্বাক্ষরিত চেকের মাধ্যমে তা নাসা গ্রুপের কর্মচারী ও ঘনিষ্ঠদের নামে উত্তোলন করা হয়। পরে নগদ জমা বা ট্রান্সফারের মাধ্যমে নাসা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন মদিনা ডেটস অ্যান্ড নাটস, এমএনসি অ্যাপারেলস লিমিটেডসহ বিভিন্ন হিসাবে স্থানান্তর করা হয়। অবশিষ্ট অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তির নামে পে-অর্ডার করা হয়।

এজাহারে বলা হয়, ‘বাই মুয়াজ্জাল’ ও ‘আইবিবি’ ঋণ এখনো পরিশোধ হয়নি। ‘এমটিআর’ ঋণের অর্থ এলসির মাধ্যমে বিদেশি রপ্তানিকারকের ব্যাংকে পাঠানো হলেও নির্ধারিত ৯০ দিনের মধ্যে তা ফেরত দেওয়া হয়নি।

এক্সিম ব্যাংকের টাওয়ার শাখার কর্মকর্তারা ব্যবসার বাস্তব যাচাই, স্টক পরিদর্শন বা টার্নওভার বিশ্লেষণ না করেই ঋণ অনুমোদনের সুপারিশ করেন। রিজিওনাল ও হেড অফিসও যাচাই ছাড়া প্রস্তাব অনুমোদন করে বোর্ডে পাঠায়। পর্ষদও কোনো প্রশ্ন না তুলে ঋণ অনুমোদন করে।

দুদকের অভিযোগ, নথি ও লেনদেনের প্রমাণে দেখা যায়—ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজ আসলে নাসা গ্রুপের কাগুজে প্রতিষ্ঠান। এর মাধ্যমে এক্সিম ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ৬১৫ কোটি ৭৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে, যা নজরুল ইসলাম মজুমদার ও তার পরিবারের স্বার্থে ব্যবহার হয়েছে।

মামলার আসামি

মামলায় নজরুল ইসলাম মজুমদার ছাড়াও ফ্লামিংগো এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. মোশারফ হোসেন, নাসা বেসিকস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিদ ইবনে ইসলাম, মিসেস আনিকা ইসলাম, মদিনা ডেটস অ্যান্ড নাটসের প্রোপ্রাইটর মোজাম্মেল হোসাইন, জান্নাত এন্টারপ্রাইজের প্রোপ্রাইটর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, এমএনসি অ্যাপারেলস লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবুল কালাম ভূঁইয়া, এক্সিম ব্যাংকের ম্যানেজার (এসভিপি) মোহাম্মদ আশরাফুল হক, এভিপি ও সেকেন্ড অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক এসপিও ও ইনভেস্টমেন্ট অফিসার ও বর্তমান যমুনা ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. হুমায়ুন কাদের হিমু, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সাবেক ম্যানেজার মো. মনোয়ার হোসেন, সাবেক এসভিপি ও বর্তমান যমুনা ব্যাংকের এসভিপি মেফতা উদ্দিন খান, প্রিন্সিপাল অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম, ইনভেস্টমেন্ট রিলেশনশিপ অফিসার ও এসপিও মোছা. শিরিনা আক্তার, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আরমান হোসেন, সাবেক এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আনিছুল আলম, অতিরিক্ত ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইছরাইল খান, অতিরিক্ত ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. মঈদুল ইসলাম, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাকসুদা খানম, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, সাবেক অতিরিক্ত ম্যানেজিং ডিরেক্টর শাহ মো. আব্দুল বারি, সাবেক অতিরিক্ত ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিএফও মো. হুমায়ুন কবীর, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফিরোজ হোসেন, পরিচালক নাসরিন ইসলাম, সাবেক পরিচালক ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম স্বপন, সাবেক পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ, পরিচালক মো. নুরুল আমিন, পরিচালক অঞ্জন কুমার সাহা, সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক মো. নাজমুস ছালেহিন এবং সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক মিয়া মোহাম্মদ কাওছার আলম।

back to top