ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চলতি আগস্ট মাসের ২০ দিনে অর্থাৎ ২০ আগস্ট পর্যন্ত ১৬৪ কোটি ২০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে দেশে। স্থানীয় মুদ্রায় যা ২০ হাজার ৩২ কোটি ৪০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ও সহকারী মুখপাত্র শাহরিয়ার সিদ্দিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, আগস্টের ২০ দিনে ১৬৪ কোটি ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে যা গত বছরের (২০২৪ সালের আগস্টের ২০ দিন) একই সময়ের চেয়ে ১১ কোটি ২০ ডলার বেশি। গত বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৩ কোটি ডলার। এ নিয়ে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে আগস্টের ২০ তারিখ পর্যন্ত ৪১২ কোটি ডলার এসেছে দেশে।
গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ৩৪৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার। সে হিসাবে আলোচ্য সময়ে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি প্রায় ২০ শতাংশ।
এর আগে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা। তবে এ মাসে ৮ ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।
গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল, যা ছিল বছরের রেকর্ড পরিমাণ। পুরো অর্থবছরে (২০২৪-২৫) প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই মাসে রেমিট্যান্স আসে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ডলার, আগস্টে আসে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বরে আসে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার।
এরপর অক্টোবরে আসে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে আসে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে দেশে। পরের মাস জানুয়ারিতে আসে ২১৯ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চ মাসে আসে ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার, মে মাসে আসে ২৯৭ কোটি ডলার এবং জুনে ২৮২ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা।
বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা ও প্রবাসী আয়ের পথ সহজ করায় রেমিট্যান্স প্রবাহ ইতিবাচক ধারায় রয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
চলতি আগস্ট মাসের ২০ দিনে অর্থাৎ ২০ আগস্ট পর্যন্ত ১৬৪ কোটি ২০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে দেশে। স্থানীয় মুদ্রায় যা ২০ হাজার ৩২ কোটি ৪০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ও সহকারী মুখপাত্র শাহরিয়ার সিদ্দিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, আগস্টের ২০ দিনে ১৬৪ কোটি ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে যা গত বছরের (২০২৪ সালের আগস্টের ২০ দিন) একই সময়ের চেয়ে ১১ কোটি ২০ ডলার বেশি। গত বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৩ কোটি ডলার। এ নিয়ে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে আগস্টের ২০ তারিখ পর্যন্ত ৪১২ কোটি ডলার এসেছে দেশে।
গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ৩৪৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার। সে হিসাবে আলোচ্য সময়ে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি প্রায় ২০ শতাংশ।
এর আগে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা। তবে এ মাসে ৮ ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।
গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল, যা ছিল বছরের রেকর্ড পরিমাণ। পুরো অর্থবছরে (২০২৪-২৫) প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই মাসে রেমিট্যান্স আসে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ডলার, আগস্টে আসে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বরে আসে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার।
এরপর অক্টোবরে আসে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে আসে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে দেশে। পরের মাস জানুয়ারিতে আসে ২১৯ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চ মাসে আসে ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার, মে মাসে আসে ২৯৭ কোটি ডলার এবং জুনে ২৮২ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা।
বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা ও প্রবাসী আয়ের পথ সহজ করায় রেমিট্যান্স প্রবাহ ইতিবাচক ধারায় রয়েছে।