alt

অর্থ-বাণিজ্য

জুন পর্যন্ত গণপূর্তের নতুন কোন প্রকল্প অনুমোদন নয় : অর্থমন্ত্রী

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : বুধবার, ০৫ মে ২০২১

চলতি (২০২০-২১) অর্থবছরের বাজেটের সময় কম থাকায় আগামী জুন মাস পর্যন্ত গণপূর্ত বিভাগের নতুন কোন প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুধবার (৫ মে) দুপুরে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আজকের বৈঠকে গণপূর্ত বিভাগের যে প্রকল্পগুলো ছিল সেগুলো আমরা বিবেচনা করিনি, কারণ এখন সময় নেই। এই অর্থবছরে কাজগুলো শেষ করা যাবে না। অর্থ বছরের সময় আছে মাত্র একমাস। সেজন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি গণপূর্ত বিভাগের যেগুলো চলমান কাজ সেগুলো চলবে এবং বিদেশি অর্থায়নের কাজগুলো চলবে।

এছাড়া নতুন যেসব প্রকল্পের কাজ শেষ করতে লম্বা সময় লাগে এবং এক থেকে দেড়মাসের মধ্যে শেষ করা যাবে না সেগুলো পরে শুরু করতে হবে। কারণ এখন যে ম্যাটেরিয়ালস এবং খরচ তা স্বাভাবিক অবস্থায় নেই, এগুলোর প্রাইজও আমরা সেভাবে জানি না। এগুলোর ওপর ভিত্তি করে আমরা কোন প্রকল্প অনুমোদন দিতে পারব না। সেজন্য আমরা ঠিক করেছি এখন থেকে আগামী জুন পর্যন্ত গণপূর্ত বিভাগের নতুন কোন প্রকল্প আমরা অনুমোদন দেব না। এটা আমরা পরিষ্কার করে দিয়েছি।’

চলতি অর্থবছরে নতুন কোন পূর্ত কাজ অনুমোদন দেয়া হবে না, অর্থ বিভাগের সেই পরিপত্র বাস্তবায়ন করা হচ্ছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘অর্থ বিভাগের সার্কুলারে পরিপ্রেক্ষিতেই আজ আমরা গণপূর্ত বিভাগের নতুন প্রকল্পের অনুমোদন দেইনি। যেসব প্রকল্প এসেছিল আমরা তা বিবেচনা করিনি।’

এদিকে আজ সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় ‘ঢাকাস্থ মিরপুর পাইকপাড়ায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বহুতল আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ’ শীর্ষক গণপূর্ত অধিদপ্তরের পাঁচটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। যার একটিও অনুমোদন করেনি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

এর আগে গত ২৬ এপ্রিল জারি করা অর্থবিভাগের এক পরিপত্রে বলা হয়েছে, চলমান করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা ও সরকারের কৃচ্ছ সাধন নীতির আলোকে চলতি অর্থবছরের (২০২০-২১) অবশিষ্ট সময়ে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় নতুন কোন পূর্ত কাজের কার্যাদেশ প্রদান করা যাবে না। তবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও কৃষি মন্ত্রণালয় এ পরিপত্রের আওতা বহির্ভূত থাকবে বলেও পরিপত্রে উল্লেখ করা হয়।

ছবি

সবজির বাজার অপরিবর্তিত, তবে কমেছে ব্রয়লার মুরগির দাম

ছবি

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের নির্বিঘ্ন প্রবেশাধিকার দাবি ডিআরইউর

ছবি

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা স্বেচ্ছাচারিতামূলক আচরণ: টিআইবি

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রন আনতে বাংলাদেশের পদক্ষেপগুলো সঠিক : আইএমএফ

ছবি

বাংলাদেশে বিনিয়োগে এগিয়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, চীন পাঁচ ও ভারত নয়ে

ছবি

বিআইসিএমের উদ্যোগে হবে পুঁজিবাজার সম্মেলন

ছবি

যমুনা ব্যাংক ও ডেল্টা লাইফের মধ্যে চুক্তি

ছবি

সোনার দাম আরও কমলো

ছবি

ডিএমডি হিসেবে পদোন্নতি পেলেন মোঃ নুরুল ইসলাম মজুমদার

ছবি

রিজার্ভ কমায় উদ্বেগ ও আতঙ্ক বাড়ছে

ছবি

তড়িঘড়ি ব্যাংক একীভূতকরণ খেলাপিদের দায়মুক্তির নতুন মুখোশ: টিআইবি

ছবি

হঠাৎ ঝলকের পর আবার পতন, বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ

ছবি

শেয়ারবাজারে টানা দরপতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ

ছবি

পদত্যাগ করেছেন পদ্মা ব্যাংকের এমডি তারেক রিয়াজ

ঈদের পর শেয়ারবাজার কিছুটা ভালো হতে শুরু করেছে

ছবি

দিনাজপুরে বাঁশ ফুলের চাল তৈরি

ছবি

অভিনেতা ওয়ালিউল হক রুমি মারা গেছেন

ছবি

বিআইপিডি’র অভিযোগ সঠিক নয় বলে দাবি করছে : এফএফআইএল

ছবি

চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেলেও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সরকার বদ্ধপরিকর

ছবি

রাজধানীতে ঈদের পরও চড়া সবজির বাজার

ছবি

সয়াবিন তেলের লিটার প্রতি দাম বাড়ল ৪ টাকা

ছবি

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

ছবি

ব্যাংক এশিয়া কিনবে পাকিস্তানি ব্যাংক আলফালাহর বাংলাদেশ অংশ

ছবি

এ বছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫.৭%: আইএমএফ

ছবি

একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় থাকা ব্যাংক চাইলে সরে যেতে পারবে, তবে শর্তসাপেক্ষে : কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ছবি

পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : প্রতিমন্ত্রী

ছবি

একীভূত ব্যাংক : পাঁচটির বাইরে আপাতত আর না

ছবি

ঈদে মানুষের মাঝে স্বস্তি দেখেছি : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

ছবি

বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বিশ্ব ব্যাংকের চেয়ে বেশি দেখছে এডিবি

ছবি

মার্চে দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯.৮১ শতাংশ

ছবি

ঈদের আগে পাঁচ দিনে দেশে এলো ৪৬ কোটি ডলার

ছবি

শিল্পাঞ্চলের বাইরের কারখানায় গ্যাস-বিদ্যুৎ আর নয়, পাবেনা ঋণও

এবার ঈদে পর্যটন খাত চাঙ্গা হওয়ার আশা

ছবি

জাতীয় লজিস্টিক নীতির খসড়ার অনুমোদন

সোনালীতে একীভূত হচ্ছে বিডিবিএল

ছবি

সোনার দাম আবার বাড়লো, ভরি ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা

tab

অর্থ-বাণিজ্য

জুন পর্যন্ত গণপূর্তের নতুন কোন প্রকল্প অনুমোদন নয় : অর্থমন্ত্রী

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বুধবার, ০৫ মে ২০২১

চলতি (২০২০-২১) অর্থবছরের বাজেটের সময় কম থাকায় আগামী জুন মাস পর্যন্ত গণপূর্ত বিভাগের নতুন কোন প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুধবার (৫ মে) দুপুরে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আজকের বৈঠকে গণপূর্ত বিভাগের যে প্রকল্পগুলো ছিল সেগুলো আমরা বিবেচনা করিনি, কারণ এখন সময় নেই। এই অর্থবছরে কাজগুলো শেষ করা যাবে না। অর্থ বছরের সময় আছে মাত্র একমাস। সেজন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি গণপূর্ত বিভাগের যেগুলো চলমান কাজ সেগুলো চলবে এবং বিদেশি অর্থায়নের কাজগুলো চলবে।

এছাড়া নতুন যেসব প্রকল্পের কাজ শেষ করতে লম্বা সময় লাগে এবং এক থেকে দেড়মাসের মধ্যে শেষ করা যাবে না সেগুলো পরে শুরু করতে হবে। কারণ এখন যে ম্যাটেরিয়ালস এবং খরচ তা স্বাভাবিক অবস্থায় নেই, এগুলোর প্রাইজও আমরা সেভাবে জানি না। এগুলোর ওপর ভিত্তি করে আমরা কোন প্রকল্প অনুমোদন দিতে পারব না। সেজন্য আমরা ঠিক করেছি এখন থেকে আগামী জুন পর্যন্ত গণপূর্ত বিভাগের নতুন কোন প্রকল্প আমরা অনুমোদন দেব না। এটা আমরা পরিষ্কার করে দিয়েছি।’

চলতি অর্থবছরে নতুন কোন পূর্ত কাজ অনুমোদন দেয়া হবে না, অর্থ বিভাগের সেই পরিপত্র বাস্তবায়ন করা হচ্ছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘অর্থ বিভাগের সার্কুলারে পরিপ্রেক্ষিতেই আজ আমরা গণপূর্ত বিভাগের নতুন প্রকল্পের অনুমোদন দেইনি। যেসব প্রকল্প এসেছিল আমরা তা বিবেচনা করিনি।’

এদিকে আজ সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় ‘ঢাকাস্থ মিরপুর পাইকপাড়ায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বহুতল আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ’ শীর্ষক গণপূর্ত অধিদপ্তরের পাঁচটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। যার একটিও অনুমোদন করেনি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

এর আগে গত ২৬ এপ্রিল জারি করা অর্থবিভাগের এক পরিপত্রে বলা হয়েছে, চলমান করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা ও সরকারের কৃচ্ছ সাধন নীতির আলোকে চলতি অর্থবছরের (২০২০-২১) অবশিষ্ট সময়ে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় নতুন কোন পূর্ত কাজের কার্যাদেশ প্রদান করা যাবে না। তবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও কৃষি মন্ত্রণালয় এ পরিপত্রের আওতা বহির্ভূত থাকবে বলেও পরিপত্রে উল্লেখ করা হয়।

back to top