মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২-এর অধীন ব্যবসায়ীদের মূসক নিবন্ধন সনদ বা ব্যবসায় শনাক্তকরণ নম্বর (বিআইএন) ১৩ সংখ্যা সম্পন্ন, যা অনলাইনে ব্যবহার উপযোগী। কিন্তু এখনও অনেক ব্যবসায়ী আগের ৯ সংখ্যা বা ১১ সংখ্যার বিআইনএন নম্বর ব্যবহার করছেন, যা গ্রহণযোগ্য নয়। তাই সব ধরনের ব্যবসায়ীকে ১৩ সংখ্যার বিআইএন নম্বর নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
শনিবার (৮ মে) এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার নির্দেশসংক্রান্ত একটি চিঠি দেশের সব কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট এবং বৃহৎ করদাতা ইউনিটে পাঠিয়েছে এনবিআর। চিঠিতে বলা হয়, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২-এর অধীন ব্যবসায়ীদের মূসক নিবন্ধন সনদ বা ব্যবসায় শনাক্তকরণ নম্বর (বিআইএন) ১৩ সংখ্যা সম্পন্ন। ইতোপূর্বে ৯ কিংবা ১১ সংখ্যা বিআইএন গ্রহণকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ১৩ সংখ্যার বিআইএন গ্রহণ বাধ্যতামূলক। তাই বর্তমানে ১৩ সংখ্যা ব্যতীত ৯ সংখ্যা কিংবা ১১ সংখ্যার বিআইএন ব্যবহার করে আমদানি-রপ্তানি বা ব্যবসায় কার্যক্রম পরিচালনা করা বৈধ নয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছে যে, অনেক প্রতিষ্ঠান এখনও ১৩ সংখ্যার বিআইএন সংগ্রহ না করে ৯ সংখ্যার কিংবা ১১ সংখ্যার বিআইএন ব্যবহার করে ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এক্ষেত্রে ৯ সংখ্যা কিংবা ১১ সংখ্যার বিআইএন ব্যবহার করে ম্যানুয়ালি পদ্ধতিতে দাখিলপত্র দাখিল করা হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা যা গ্রহণ করছেন বলে জানা গেছে।
এ পরিস্থিতিতে যেসব প্রতিষ্ঠান ৯ কিংবা ১১ সংখ্যার বিআইএন ব্যবহার করে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তাদের ১৩ সংখ্যার বিআইএন প্রদানসহ কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তা সংশ্লিষ্ট কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট এবং বৃহৎ করদাতা ইউনিটকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে জানাতে বলা হয়েছে।
শনিবার, ০৮ মে ২০২১
মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২-এর অধীন ব্যবসায়ীদের মূসক নিবন্ধন সনদ বা ব্যবসায় শনাক্তকরণ নম্বর (বিআইএন) ১৩ সংখ্যা সম্পন্ন, যা অনলাইনে ব্যবহার উপযোগী। কিন্তু এখনও অনেক ব্যবসায়ী আগের ৯ সংখ্যা বা ১১ সংখ্যার বিআইনএন নম্বর ব্যবহার করছেন, যা গ্রহণযোগ্য নয়। তাই সব ধরনের ব্যবসায়ীকে ১৩ সংখ্যার বিআইএন নম্বর নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
শনিবার (৮ মে) এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার নির্দেশসংক্রান্ত একটি চিঠি দেশের সব কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট এবং বৃহৎ করদাতা ইউনিটে পাঠিয়েছে এনবিআর। চিঠিতে বলা হয়, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২-এর অধীন ব্যবসায়ীদের মূসক নিবন্ধন সনদ বা ব্যবসায় শনাক্তকরণ নম্বর (বিআইএন) ১৩ সংখ্যা সম্পন্ন। ইতোপূর্বে ৯ কিংবা ১১ সংখ্যা বিআইএন গ্রহণকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ১৩ সংখ্যার বিআইএন গ্রহণ বাধ্যতামূলক। তাই বর্তমানে ১৩ সংখ্যা ব্যতীত ৯ সংখ্যা কিংবা ১১ সংখ্যার বিআইএন ব্যবহার করে আমদানি-রপ্তানি বা ব্যবসায় কার্যক্রম পরিচালনা করা বৈধ নয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছে যে, অনেক প্রতিষ্ঠান এখনও ১৩ সংখ্যার বিআইএন সংগ্রহ না করে ৯ সংখ্যার কিংবা ১১ সংখ্যার বিআইএন ব্যবহার করে ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এক্ষেত্রে ৯ সংখ্যা কিংবা ১১ সংখ্যার বিআইএন ব্যবহার করে ম্যানুয়ালি পদ্ধতিতে দাখিলপত্র দাখিল করা হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা যা গ্রহণ করছেন বলে জানা গেছে।
এ পরিস্থিতিতে যেসব প্রতিষ্ঠান ৯ কিংবা ১১ সংখ্যার বিআইএন ব্যবহার করে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তাদের ১৩ সংখ্যার বিআইএন প্রদানসহ কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তা সংশ্লিষ্ট কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট এবং বৃহৎ করদাতা ইউনিটকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে জানাতে বলা হয়েছে।