বিদেশে টাকা পাচার রোধে ১৪টি আইন আসছে বলে জানিয়েছেন, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুধবার (১৬ জুন) অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় পরবর্তী প্রেস ব্রিফিংয়ে ভার্চ্যুয়ালি অংশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
বিদেশে টাকা পাচার প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, এটা নিয়ে নতুন আইন হচ্ছে , তবে তার আগে আমাদের জানতে হবে কেন টাকা পাচার হচ্ছে। সিস্টেম দিয়ে জানতে হবে এটা কেন হচ্ছে। তার আগে জানতে হবে এটা কারা করে। আমরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে এটা রোধ করার ব্যবস্থা করবো। তার আগে টাকা পাচার বন্ধের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করবো।
দেশে বিনিয়োগের ব্যবস্থা নেই। আমরা দেশে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করবো। তারা যদি দেশেই লাভবান হতে পারে, তবে টাকা পাচার কমবে। আরও একটা কারণ হতে পারে এদের চারিত্রিক বৈশিষ্টই টাকা পাচার করা। তাদেরকেও আমরা ডিজিটালি ট্র্যাক করে সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে এসে আইনি প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেবো। আমরা দেখেছি, কীভাবে টাকা পাচার হয়। যারা টাকা পাচার করছেন, তাদের বিরুদ্ধে মামলা আছে সিদ্ধান্ত হচ্ছে না।
বাড়তি রিটার্নের আশায় বিদেশে ঋণ দিচ্ছি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। রিজার্ভ থেকে শ্রীলঙ্কাকে ২০ কোটি ডলার ঋণ দেয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যদি ঋণ দিই তবে সারাদেশের মানুষ তা জানতে পারবেন।
এর আগেও আমি সংসদে বলেছি, এখন ঋণ নিচ্ছি বেশি দিন বাকি নেই আমরা ঋণ দেবো। আমরা যদি লাভবান হই যদি বাড়তি কিছু পাই তাহলে মন্দ না।
তিনি বলেন, ঋণ দিয়ে প্রতিবেশী দেশকে যদি সাহায্য করতে পারি, এটা খারাপ না। আমরা যে টাকা ঋণ হিসাবে দেবো তার থেকে ভালো রিটার্ন পাবো। ’
খেলাপি ঋণের পরিমাণ বাড়ছে- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আগে তথ্য সংগ্রহ করবো। এরপরেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবো।
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
বিদেশে টাকা পাচার রোধে ১৪টি আইন আসছে বলে জানিয়েছেন, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুধবার (১৬ জুন) অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় পরবর্তী প্রেস ব্রিফিংয়ে ভার্চ্যুয়ালি অংশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
বিদেশে টাকা পাচার প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, এটা নিয়ে নতুন আইন হচ্ছে , তবে তার আগে আমাদের জানতে হবে কেন টাকা পাচার হচ্ছে। সিস্টেম দিয়ে জানতে হবে এটা কেন হচ্ছে। তার আগে জানতে হবে এটা কারা করে। আমরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে এটা রোধ করার ব্যবস্থা করবো। তার আগে টাকা পাচার বন্ধের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করবো।
দেশে বিনিয়োগের ব্যবস্থা নেই। আমরা দেশে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করবো। তারা যদি দেশেই লাভবান হতে পারে, তবে টাকা পাচার কমবে। আরও একটা কারণ হতে পারে এদের চারিত্রিক বৈশিষ্টই টাকা পাচার করা। তাদেরকেও আমরা ডিজিটালি ট্র্যাক করে সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে এসে আইনি প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেবো। আমরা দেখেছি, কীভাবে টাকা পাচার হয়। যারা টাকা পাচার করছেন, তাদের বিরুদ্ধে মামলা আছে সিদ্ধান্ত হচ্ছে না।
বাড়তি রিটার্নের আশায় বিদেশে ঋণ দিচ্ছি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। রিজার্ভ থেকে শ্রীলঙ্কাকে ২০ কোটি ডলার ঋণ দেয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যদি ঋণ দিই তবে সারাদেশের মানুষ তা জানতে পারবেন।
এর আগেও আমি সংসদে বলেছি, এখন ঋণ নিচ্ছি বেশি দিন বাকি নেই আমরা ঋণ দেবো। আমরা যদি লাভবান হই যদি বাড়তি কিছু পাই তাহলে মন্দ না।
তিনি বলেন, ঋণ দিয়ে প্রতিবেশী দেশকে যদি সাহায্য করতে পারি, এটা খারাপ না। আমরা যে টাকা ঋণ হিসাবে দেবো তার থেকে ভালো রিটার্ন পাবো। ’
খেলাপি ঋণের পরিমাণ বাড়ছে- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আগে তথ্য সংগ্রহ করবো। এরপরেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবো।