প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, ‘প্রতিবছর দেশে মোট দেশজ আয় (জিডিপি) যেভাবে বাড়ছে। সেই আকারে বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) প্রবাহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে আগামী দু’এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের এফডিআই দুই থেকে তিনগুণ বেড়ে যাবে।’
মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) কার্যালয়ে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের ভাইস-প্রেসিডেন্ট হার্টউইগ শ্যাফারের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের জিডিপি-এফডিআই আনুপাতিক হারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপদেষ্টা বলেন, ‘গত এক দশকে এই অনুপাত স্থিতিশীল রয়েছে কিন্তু প্রতিবছর জিডিপির আকার যেমন বাড়ছে, এফডিআই প্রবাহও সেভাবে বাড়ছে।’
উপদেষ্টা অতিমারী মোকাবিলায় করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ ও গণটিকাদান কর্মসূচিতে সরকারের অসাধারণ সাফল্যের কথা উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয় উল্লেখ করে সালমান এফ রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উৎপাদনে অভূতপূর্ব উন্নতি করেছে। সনাতনী কৃষি খাতকে কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে রূপান্তর করা হয়েছে এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে শতাধিক অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করা হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারাদেশে ডিজিটাল সংযোগ বিস্তৃতির জন্য দেশব্যাপী আইটি অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। সর্বোপরি বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরিতে নতুন নতুন আইন প্রণয়ন এবং অনেক আইনে সংশোধনী আনা হয়েছে।’
বৈঠকে হার্টউইগ শ্যাফার গত এক দশকে বাংলাদেশের অর্জিত অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ সম্প্রসারণ ও পুঁজিবাজারের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা করেন।
মঙ্গলবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২১
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, ‘প্রতিবছর দেশে মোট দেশজ আয় (জিডিপি) যেভাবে বাড়ছে। সেই আকারে বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) প্রবাহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে আগামী দু’এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের এফডিআই দুই থেকে তিনগুণ বেড়ে যাবে।’
মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) কার্যালয়ে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের ভাইস-প্রেসিডেন্ট হার্টউইগ শ্যাফারের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের জিডিপি-এফডিআই আনুপাতিক হারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপদেষ্টা বলেন, ‘গত এক দশকে এই অনুপাত স্থিতিশীল রয়েছে কিন্তু প্রতিবছর জিডিপির আকার যেমন বাড়ছে, এফডিআই প্রবাহও সেভাবে বাড়ছে।’
উপদেষ্টা অতিমারী মোকাবিলায় করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ ও গণটিকাদান কর্মসূচিতে সরকারের অসাধারণ সাফল্যের কথা উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয় উল্লেখ করে সালমান এফ রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উৎপাদনে অভূতপূর্ব উন্নতি করেছে। সনাতনী কৃষি খাতকে কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে রূপান্তর করা হয়েছে এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে শতাধিক অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করা হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারাদেশে ডিজিটাল সংযোগ বিস্তৃতির জন্য দেশব্যাপী আইটি অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। সর্বোপরি বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরিতে নতুন নতুন আইন প্রণয়ন এবং অনেক আইনে সংশোধনী আনা হয়েছে।’
বৈঠকে হার্টউইগ শ্যাফার গত এক দশকে বাংলাদেশের অর্জিত অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ সম্প্রসারণ ও পুঁজিবাজারের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা করেন।