সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। সূচক বাড়লেও এদিন বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে।
জানা গেছে, প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১.১৬ পয়েন্ট বা ০.৩০ শতাংশ বেড়ে সাত হাজার ৭.২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬.৯৩ পয়েন্ট বা ০.৪৬ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯.৫১ পয়েন্ট বা ০.৩৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৫০১.৭১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৬১৬.৩০ পয়েন্টে।
ডিএসইতে এক হাজার ২৪২ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ৪২১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ৬৬৪ কোটি ১৭ লাখ টাকার।
ডিএসইতে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৬টির বা ৪১.২৭ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৬৭টির বা ৪৪.১৮ শতাংশের এবং ৫৫টি বা ১৪.৫৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৪৮.৫৪ পয়েন্ট বা ০.২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫৪৫.৯০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৯৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১২০টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির দর। সিএসইতে ৪২ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
আগ্রহের শীর্ষে রংপুর ফাউন্ড্রি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৫৬টির বা ৪১.২৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে রংপুর ফাউন্ড্রির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, আগের কার্যদিবস রংপুর ফাউন্ড্রির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৮৮.৩০ টাকায়। লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২০৭.১০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৮.৮০ টাকা বা ৯.৯৮ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে রংপুর ফাউন্ড্রি ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৯.৯৫ শতাংশ, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৫ শতাংশ, এপেক্স ফুডসের ৯.৯৫ শতাংশ, পেনিনসুলার ৯.৯১ শতাংশ, জেমিনি সী ফুডের ৮.৭৪ শতাংশ, প্রাণের ৮.৭৪ শতাংশ, এপেক্স ফুটওয়্যারের ৮.৬৯ শতাংশ, ওয়াটা কেমিক্যালের ৭.৯১ শতাংশ এবং পাওয়ার গ্রিডের শেয়ার দর ৬.৭৯ শতাংশ বেড়েছে।
দর হারানোর শীর্ষে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৬৭টির বা ৪৪.১৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, আগের কার্যদিবস স্যোশাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৮ টাকায়। এদিন লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৭.১০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ০.৯০ টাকা বা ৫ শতাংশ কমেছে।
এর মাধ্যমে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিআইএফসির ৪.৫৪ শতাংশ, মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের ৪.৪৫ শতাংশ, ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফাইন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের ৩.৬৫ শতাংশ, শ্যামপুর সুগারের ৩.৬৩ শতাংশ, এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের ৩.৪০ শতাংশ, আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩.১৫ শতাংশ, মুন্নু এগ্রোর ৩.১২ শতাংশ, এটিসিএলএলজিএফের ২.৯৭ শতাংশ এবং পিপলস ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ২.৯৫ শতাংশ কমেছে।
বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২২
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। সূচক বাড়লেও এদিন বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে।
জানা গেছে, প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১.১৬ পয়েন্ট বা ০.৩০ শতাংশ বেড়ে সাত হাজার ৭.২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬.৯৩ পয়েন্ট বা ০.৪৬ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯.৫১ পয়েন্ট বা ০.৩৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৫০১.৭১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৬১৬.৩০ পয়েন্টে।
ডিএসইতে এক হাজার ২৪২ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ৪২১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ৬৬৪ কোটি ১৭ লাখ টাকার।
ডিএসইতে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৬টির বা ৪১.২৭ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৬৭টির বা ৪৪.১৮ শতাংশের এবং ৫৫টি বা ১৪.৫৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৪৮.৫৪ পয়েন্ট বা ০.২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫৪৫.৯০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৯৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১২০টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির দর। সিএসইতে ৪২ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
আগ্রহের শীর্ষে রংপুর ফাউন্ড্রি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৫৬টির বা ৪১.২৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে রংপুর ফাউন্ড্রির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, আগের কার্যদিবস রংপুর ফাউন্ড্রির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৮৮.৩০ টাকায়। লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২০৭.১০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৮.৮০ টাকা বা ৯.৯৮ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে রংপুর ফাউন্ড্রি ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৯.৯৫ শতাংশ, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯৫ শতাংশ, এপেক্স ফুডসের ৯.৯৫ শতাংশ, পেনিনসুলার ৯.৯১ শতাংশ, জেমিনি সী ফুডের ৮.৭৪ শতাংশ, প্রাণের ৮.৭৪ শতাংশ, এপেক্স ফুটওয়্যারের ৮.৬৯ শতাংশ, ওয়াটা কেমিক্যালের ৭.৯১ শতাংশ এবং পাওয়ার গ্রিডের শেয়ার দর ৬.৭৯ শতাংশ বেড়েছে।
দর হারানোর শীর্ষে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৬৭টির বা ৪৪.১৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, আগের কার্যদিবস স্যোশাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৮ টাকায়। এদিন লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৭.১০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ০.৯০ টাকা বা ৫ শতাংশ কমেছে।
এর মাধ্যমে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিআইএফসির ৪.৫৪ শতাংশ, মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের ৪.৪৫ শতাংশ, ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফাইন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের ৩.৬৫ শতাংশ, শ্যামপুর সুগারের ৩.৬৩ শতাংশ, এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের ৩.৪০ শতাংশ, আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩.১৫ শতাংশ, মুন্নু এগ্রোর ৩.১২ শতাংশ, এটিসিএলএলজিএফের ২.৯৭ শতাংশ এবং পিপলস ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ২.৯৫ শতাংশ কমেছে।