রমজানের সময় দেশে চিনির অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনকে (বিএসএফআইসি) যথাসময়ে করমুক্ত চিনি আমদানির সুপরিশ করেছিল শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। তবে অর্থাভাবে চিনি আমদানি করতে পারেনি সরকারি এই প্রতিষ্ঠান।
বিএসএফআইসি জানিয়েছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে চিনি আমদানির জন্য সব প্রক্রিয়া শেষ করার পরও সরকার থেকে প্রয়োজনীয় অর্থায়ন নিশ্চিত না করায় চিনি আমদানি সম্ভব হয়নি। বর্তমানেও চিনি আমদানি করার মতো আর্থিক সংস্থান নেই সংস্থাটির। গতকাল বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত কমিটির ১০ম বৈঠকে এসব তথ্য জানায় বিএসএফআইসি।
কমিটির সভাপতি আমির হোসেন আমুর সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, একেএম ফজলুল হক, মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামান, কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ, পারভীন হক সিকদার এবং মো. শফিউল ইসলাম বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, রমজানে করমুক্ত চিনি আমদানির বিষয়ে সংসদীয় কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন অগ্রগতি বৈঠকে উপস্থাপন করে বিএসএফআইসি।
সেখানে বলা হয়, বিএসএফআইসি বর্তমানে চিনি আমদানি করার মতো আর্থিক সংস্থান নেই। বর্তমান আন্তর্জাতিক বাজার দর অনুযায়ী ট্যাক্স, ভ্যাট, কাস্টম ডিউটিসহ প্রতি কেজি চিনির সম্ভাব্য আমদানি মূল্য ৯২ টাকা ৮০ পয়সা।
কিন্তু বিএসএফআইসির চিনির বর্তমান বিক্রয়মূল্য প্রতি কেজি ৭৪ টাকা। শুল্কমুক্ত আমদানি সুবিধা ছাড়া চিনি আমদানি করা সম্ভবপর হয়ে উঠবে না।
শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২২
রমজানের সময় দেশে চিনির অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনকে (বিএসএফআইসি) যথাসময়ে করমুক্ত চিনি আমদানির সুপরিশ করেছিল শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। তবে অর্থাভাবে চিনি আমদানি করতে পারেনি সরকারি এই প্রতিষ্ঠান।
বিএসএফআইসি জানিয়েছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে চিনি আমদানির জন্য সব প্রক্রিয়া শেষ করার পরও সরকার থেকে প্রয়োজনীয় অর্থায়ন নিশ্চিত না করায় চিনি আমদানি সম্ভব হয়নি। বর্তমানেও চিনি আমদানি করার মতো আর্থিক সংস্থান নেই সংস্থাটির। গতকাল বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত কমিটির ১০ম বৈঠকে এসব তথ্য জানায় বিএসএফআইসি।
কমিটির সভাপতি আমির হোসেন আমুর সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, একেএম ফজলুল হক, মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামান, কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ, পারভীন হক সিকদার এবং মো. শফিউল ইসলাম বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, রমজানে করমুক্ত চিনি আমদানির বিষয়ে সংসদীয় কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন অগ্রগতি বৈঠকে উপস্থাপন করে বিএসএফআইসি।
সেখানে বলা হয়, বিএসএফআইসি বর্তমানে চিনি আমদানি করার মতো আর্থিক সংস্থান নেই। বর্তমান আন্তর্জাতিক বাজার দর অনুযায়ী ট্যাক্স, ভ্যাট, কাস্টম ডিউটিসহ প্রতি কেজি চিনির সম্ভাব্য আমদানি মূল্য ৯২ টাকা ৮০ পয়সা।
কিন্তু বিএসএফআইসির চিনির বর্তমান বিক্রয়মূল্য প্রতি কেজি ৭৪ টাকা। শুল্কমুক্ত আমদানি সুবিধা ছাড়া চিনি আমদানি করা সম্ভবপর হয়ে উঠবে না।