আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশে পণ্য উৎপাদন, বিপণন, বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ ও বেসরকারি পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব হ্রাসে ভূমিকা রাখায় বিভিন্ন খাতের ১৭৬ জন উৎপাদক-রপ্তানিকারককে সম্মাননা জানিয়েছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ও এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দীন।
অনুষ্ঠানে ২০১৮ সালে ১৩৮ জনকে রপ্তানির জন্য এবং পদাধিকার বলে ৩৮ জন ব্যবসায়ী নেতাকে সিআইপি কার্ড দেয়া হয়েছে।
দেশের সফল রপ্তানিকারক, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে জাতীয় পর্যায়ে উৎসাহ, উদ্দীপনা ও পারস্পারিক সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করার পাশাপাশি তাদের রপ্তানি বাণিজ্যে উৎসাহিত করতে প্রতি বছর সিআইপি কার্ড দেয় ইপিবি।
২০১৮ সালে কাঁচাপাট রপ্তানির জন্য একজন, পাটজাত পণ্যে তিনজন, চামড়াজাত পণ্যে পাঁচজন, হিমায়িত খাদ্যে সাতজন, তৈরি পোশাক খাতে ২৩ জন, কৃষিজাত দ্রব্যে ছয়জন, অ্যাগ্রো প্রসেসিংয়ে চারজন, হাল্কা প্রকৌশলী পণ্যে দুইজন, ফার্মাসিউটিক্যালসে দুইজন, হস্তশিল্পজাত পণ্যে পাঁচজন, হোম টেক্সাইল পণ্যে তিনজন, তৈরি পোশাক (নিট) ৪৩ জন, সিরামিক পণ্যে দুইজন, প্লাস্টিক পণ্যে দুইজন, টেক্সটাইল পণ্যে পাঁচজন, কম্পিউটার সফটওয়্যারে দুইজন, বিবিধ ২৩ জন, ইপিজেডভুক্ত ‘সি’ ক্যাটাগরির পণ্যসহ দুইজন ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ৩৮ জনকে সিআইপি কার্ড দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশে পণ্য উৎপাদন, বিপণন, বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ ও বেসরকারি পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব হ্রাসে ভূমিকা রাখায় বিভিন্ন খাতের ১৭৬ জন উৎপাদক-রপ্তানিকারককে সম্মাননা জানিয়েছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ও এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দীন।
অনুষ্ঠানে ২০১৮ সালে ১৩৮ জনকে রপ্তানির জন্য এবং পদাধিকার বলে ৩৮ জন ব্যবসায়ী নেতাকে সিআইপি কার্ড দেয়া হয়েছে।
দেশের সফল রপ্তানিকারক, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে জাতীয় পর্যায়ে উৎসাহ, উদ্দীপনা ও পারস্পারিক সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করার পাশাপাশি তাদের রপ্তানি বাণিজ্যে উৎসাহিত করতে প্রতি বছর সিআইপি কার্ড দেয় ইপিবি।
২০১৮ সালে কাঁচাপাট রপ্তানির জন্য একজন, পাটজাত পণ্যে তিনজন, চামড়াজাত পণ্যে পাঁচজন, হিমায়িত খাদ্যে সাতজন, তৈরি পোশাক খাতে ২৩ জন, কৃষিজাত দ্রব্যে ছয়জন, অ্যাগ্রো প্রসেসিংয়ে চারজন, হাল্কা প্রকৌশলী পণ্যে দুইজন, ফার্মাসিউটিক্যালসে দুইজন, হস্তশিল্পজাত পণ্যে পাঁচজন, হোম টেক্সাইল পণ্যে তিনজন, তৈরি পোশাক (নিট) ৪৩ জন, সিরামিক পণ্যে দুইজন, প্লাস্টিক পণ্যে দুইজন, টেক্সটাইল পণ্যে পাঁচজন, কম্পিউটার সফটওয়্যারে দুইজন, বিবিধ ২৩ জন, ইপিজেডভুক্ত ‘সি’ ক্যাটাগরির পণ্যসহ দুইজন ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ৩৮ জনকে সিআইপি কার্ড দেয়া হয়েছে।