বাংলাদেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট দ্বিতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি শুরু হয়েছে। আগামী ৫ বছরে বিশ্বের ৫০টি দেশে বাংলাদেশে উৎপাদিত ডিজিটাল যন্ত্র রপ্তানি হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
সরকারের ‘ডিজিটাল প্রযুক্তি বান্ধব’ নীতির ফলে ২০১৮ সালের পর থেকে দেশীয় কারখানায় উৎপাদিত মোবাইল হ্যান্ডসেট এ পর্যন্ত ‘দেশের মোট চাহিদার শতকরা ৬৩ ভাগ পুরণ’ করছে বলে জব্বার উল্লেখ করেন।
টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী গত ২২ জানুয়ারি সাভারের আশুলিয়ায় সিস্ফনী মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদন কারখানায় উৎপাদিত হ্যান্ডসেট নেপালে রপ্তানি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো: খলিলুর রহমান, বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার এবং এডিসন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকারিয়া শহীদ বক্তৃতা করেন।
টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, গুণগত মানের সাথে কোন প্রকার আপোষ না করে বিশ্বের সেরা মানের মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন এবং তূলনামুলক সাশ্রয়ী মূল্য নিশ্চিত করতে পারলে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ মোবাইল হ্যান্ডসেট সহসাই বড় একটি জায়গা করে নিতে সক্ষম হবে।
তিনি এ প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা অত্যন্ত মেধাবী উল্লেখ করে বলেন, মহাকাশ বিজ্ঞানে অধ্যয়ন না করেও আমাদের ছেলে–মেয়েরা নিরবচ্ছিন্নভাবে এবং দক্ষতার সাথে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ গ্রাউন্ড স্টেশন থেকে নিয়ন্ত্রণ করছে। অনুরূপভাবে ডিজিটাল প্রযুক্তির উৎপাদন বিষয়ে লেখাপড়া না করেও দেশের ১৪টি মোবাইল কারখানায় প্রায় ৩০ হাজার তরুণ–তরুণী দক্ষতার সাথে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় কাজ করছে।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত মোবাইল কারখানার উৎপাদন ইউনিটসমূহ দেখলে আন্দাজ করাই কঠিন হবে যে আমরা শিল্পোন্নত দেশ নই।’
তিনি বলেন, ডিজিটাল যন্ত্র উৎপাদন ও রপ্তানির ক্ষেত্রে সরকার সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানে বদ্ধ পরিকর। তিনি কারখানাগুলোতে মোবাইল হ্যান্ডসেটের পাশাপাশি ট্যাব, কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ উৎপাদনে সংশ্লিষ্টদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব বলেন, সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়ার শিল্প বাংলাদেশের একটি শ্রমঘণ শিল্পে পরিণত হওয়া দেশের অগ্রযাত্রাকে আরও বেগবান করবে।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান ধরে রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
রোববার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২
বাংলাদেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট দ্বিতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি শুরু হয়েছে। আগামী ৫ বছরে বিশ্বের ৫০টি দেশে বাংলাদেশে উৎপাদিত ডিজিটাল যন্ত্র রপ্তানি হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
সরকারের ‘ডিজিটাল প্রযুক্তি বান্ধব’ নীতির ফলে ২০১৮ সালের পর থেকে দেশীয় কারখানায় উৎপাদিত মোবাইল হ্যান্ডসেট এ পর্যন্ত ‘দেশের মোট চাহিদার শতকরা ৬৩ ভাগ পুরণ’ করছে বলে জব্বার উল্লেখ করেন।
টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী গত ২২ জানুয়ারি সাভারের আশুলিয়ায় সিস্ফনী মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদন কারখানায় উৎপাদিত হ্যান্ডসেট নেপালে রপ্তানি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো: খলিলুর রহমান, বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার এবং এডিসন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকারিয়া শহীদ বক্তৃতা করেন।
টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, গুণগত মানের সাথে কোন প্রকার আপোষ না করে বিশ্বের সেরা মানের মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন এবং তূলনামুলক সাশ্রয়ী মূল্য নিশ্চিত করতে পারলে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ মোবাইল হ্যান্ডসেট সহসাই বড় একটি জায়গা করে নিতে সক্ষম হবে।
তিনি এ প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা অত্যন্ত মেধাবী উল্লেখ করে বলেন, মহাকাশ বিজ্ঞানে অধ্যয়ন না করেও আমাদের ছেলে–মেয়েরা নিরবচ্ছিন্নভাবে এবং দক্ষতার সাথে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ গ্রাউন্ড স্টেশন থেকে নিয়ন্ত্রণ করছে। অনুরূপভাবে ডিজিটাল প্রযুক্তির উৎপাদন বিষয়ে লেখাপড়া না করেও দেশের ১৪টি মোবাইল কারখানায় প্রায় ৩০ হাজার তরুণ–তরুণী দক্ষতার সাথে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় কাজ করছে।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত মোবাইল কারখানার উৎপাদন ইউনিটসমূহ দেখলে আন্দাজ করাই কঠিন হবে যে আমরা শিল্পোন্নত দেশ নই।’
তিনি বলেন, ডিজিটাল যন্ত্র উৎপাদন ও রপ্তানির ক্ষেত্রে সরকার সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানে বদ্ধ পরিকর। তিনি কারখানাগুলোতে মোবাইল হ্যান্ডসেটের পাশাপাশি ট্যাব, কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ উৎপাদনে সংশ্লিষ্টদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব বলেন, সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়ার শিল্প বাংলাদেশের একটি শ্রমঘণ শিল্পে পরিণত হওয়া দেশের অগ্রযাত্রাকে আরও বেগবান করবে।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান ধরে রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।