টানা ছয় কার্যদিবস উত্থানের পর রোববার (২৩ জানুয়ারি) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর।
রোববার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩২.৬৯ পয়েন্ট বা ০.৪৬ শতাংশ কমে সাত হাজার ৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। রোববার ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ০.৩০ পয়েন্ট বা ০.০১ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫.৯৩ পয়েন্ট বা ০.২২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৫০৮.০৯ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৬২৯.৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে রোববার এক হাজার ৪৮২ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১১৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ৬০১ কোটি ২০ টাকার। ডিএসইতে রোববার ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০২টির বা ২৬.৯৮ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৪৮টির বা ৬৫.৬১ শতাংশের এবং ২৮টি বা ৭.৪১ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১০৯.৯০ পয়েন্ট বা ০.৫২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৭০৭.২৭ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ৩০৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭২টির, কমেছে ১৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির দর। রোববার সিএসইতে ৩৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
রোববার ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ৩৫টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ২৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২৯ লাখ ১৮ হাজার ২৯২টি শেয়ার ৬৮ বার হাত বদলের মাধ্যমে ২৯ কোটি ১০ লাখ ১৭ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৯ কোটি ৮৭ লাখ ৬০ টাকার লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ৪৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার বিকন ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৩৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে জেনেক্সের। রোববার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২৪৮টির বা ৬৫.৬১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে পদ্মা অয়েলের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের কার্যদিবস পদ্মা অয়েলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২২৩ টাকা। রোববার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২০৮.৩০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৪.৭০ টাকা বা ৬.৫৯ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে পদ্মা অয়েল ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের ৬.৬৫ শতাংশ, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের ৬.২৭ শতাংশ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৫.৮৯ শতাংশ, আলিফ ইন্ড্রাস্ট্রিজের ৫.৬২ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ৫.৪৭ শতাংশ, শেফার্ডের ৫.২১ শতাংশ, কেয়া কসমেটিকসের ৫.১৯ শতাংশ এবং মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দর ৫.১০ শতাংশ কমেছে।
রোববার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১০২টির বা ২৬.৯৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৬ টাকা। রোববার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৭.৬০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৬০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ফু-ওয়াং ফুডের ৯.৬৩ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৯.৭৪ শতাংশ, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ৮.৭২ শতাংশ, বিডি ল্যাম্পসের ৮.৬২ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ৮.৩৯ শতাংশ, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৮.০২ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের ৭.০৮ শতাংশ, আরএকে সিরামিকের ৬.৯২ শতাংশ এবং গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৬.৮২ শতাংশ বেড়েছে।
রোববার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২
টানা ছয় কার্যদিবস উত্থানের পর রোববার (২৩ জানুয়ারি) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর।
রোববার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩২.৬৯ পয়েন্ট বা ০.৪৬ শতাংশ কমে সাত হাজার ৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। রোববার ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ০.৩০ পয়েন্ট বা ০.০১ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫.৯৩ পয়েন্ট বা ০.২২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৫০৮.০৯ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৬২৯.৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে রোববার এক হাজার ৪৮২ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১১৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ৬০১ কোটি ২০ টাকার। ডিএসইতে রোববার ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০২টির বা ২৬.৯৮ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৪৮টির বা ৬৫.৬১ শতাংশের এবং ২৮টি বা ৭.৪১ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১০৯.৯০ পয়েন্ট বা ০.৫২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৭০৭.২৭ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ৩০৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭২টির, কমেছে ১৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির দর। রোববার সিএসইতে ৩৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
রোববার ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ৩৫টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ২৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২৯ লাখ ১৮ হাজার ২৯২টি শেয়ার ৬৮ বার হাত বদলের মাধ্যমে ২৯ কোটি ১০ লাখ ১৭ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৯ কোটি ৮৭ লাখ ৬০ টাকার লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ৪৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার বিকন ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৩৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে জেনেক্সের। রোববার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২৪৮টির বা ৬৫.৬১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে পদ্মা অয়েলের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের কার্যদিবস পদ্মা অয়েলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২২৩ টাকা। রোববার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২০৮.৩০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৪.৭০ টাকা বা ৬.৫৯ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে পদ্মা অয়েল ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের ৬.৬৫ শতাংশ, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের ৬.২৭ শতাংশ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৫.৮৯ শতাংশ, আলিফ ইন্ড্রাস্ট্রিজের ৫.৬২ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ৫.৪৭ শতাংশ, শেফার্ডের ৫.২১ শতাংশ, কেয়া কসমেটিকসের ৫.১৯ শতাংশ এবং মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দর ৫.১০ শতাংশ কমেছে।
রোববার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১০২টির বা ২৬.৯৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৬ টাকা। রোববার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৭.৬০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৬০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ফু-ওয়াং ফুডের ৯.৬৩ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৯.৭৪ শতাংশ, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ৮.৭২ শতাংশ, বিডি ল্যাম্পসের ৮.৬২ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ৮.৩৯ শতাংশ, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৮.০২ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের ৭.০৮ শতাংশ, আরএকে সিরামিকের ৬.৯২ শতাংশ এবং গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৬.৮২ শতাংশ বেড়েছে।