বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ১৬টি জেলায় ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচারের উদ্যোগ নেওয়া হবে। ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় শতকরা ২ শতাংশ শস্য নিবিড়তা অর্থাৎ ১৭৬ থেকে ১৭৮ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। এর লক্ষ্য প্রকল্প এলাকার উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা এবং কমপক্ষে ১২টি জলবায়ু স্মার্ট প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় সেচের পানি ব্যবহার দক্ষতা শতকরা ৫০ শতাংশ সাশ্রয়ী করা। প্রকল্প এলাকায় প্রতিবছর ১২০ টন দানাদার বীজ, ৪০ টন ডাল জাতীয় ফসলের বীজ এবং ৪০ টন তেল জাতীয় ফসলের বীজ উৎপাদন বৃদ্ধি করা হবে।
‘ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার অ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট প্রজেক্টের (সিএসএডাব্লিউএমপি) আওতায় এমন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১০৬ কোটি ৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক দেবে ৮৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা। বাকি ব্যয় সরকারি কোষাগার থেকে মেটানো হবে।
প্রকল্পটি আজ একনেক সভায় অনুমোদন দিতে পারে বলে জানা গেছে। প্রকল্পের মেয়াদ জুলাই ২০২১ থেকে ২০২৬ সালের জুন পযর্ন্ত। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। নরসিংদী, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, লক্ষীপুর, কক্সবাজার, সিলেট, রাজশাহী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, যশোর, নড়াইল, বরিশাল, পটুয়াখালী, গোপালগঞ্জ ও রাজবাড়ী জেলায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
প্রকল্পের আওতায় ২১৩ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান, ২৩ হাজার ১২৭টি প্রদর্শনী স্থাপন করা হবে। এছাড়া ৩ হাজার ১৯২টি কৃষি যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করা হবে। এর মধ্যে রয়েছে কম্বাইন্ড হারভেস্টার, মেইজ সেলার মেশিন, বীজের আদ্রতামাপক যন্ত্র, সিড গ্রেডিং চালু, রাইস ট্রান্সপ্লান্টার, ডিজিটাল ওয়েট মেশিন, ফিতা পাইপ ও বীজ সংরক্ষণ পাত্র। এছাড়া ২৬৪ নানা বিষয় নির্মাণ করা হবে। এর মধ্যে অন্যতম পলিনেট হাউজ, ড্রিপ ইরিগেশন পদ্ধতি, বারিড পাইপ ইরিগেশন পদ্ধতি, সোলার সিস্টেমে সেচ, কৃষিপণ্য সংগ্?হ সেন্টার ইত্যাদি।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ১৬টি জেলায় ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচারের উদ্যোগ নেওয়া হবে। ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় শতকরা ২ শতাংশ শস্য নিবিড়তা অর্থাৎ ১৭৬ থেকে ১৭৮ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। এর লক্ষ্য প্রকল্প এলাকার উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা এবং কমপক্ষে ১২টি জলবায়ু স্মার্ট প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় সেচের পানি ব্যবহার দক্ষতা শতকরা ৫০ শতাংশ সাশ্রয়ী করা। প্রকল্প এলাকায় প্রতিবছর ১২০ টন দানাদার বীজ, ৪০ টন ডাল জাতীয় ফসলের বীজ এবং ৪০ টন তেল জাতীয় ফসলের বীজ উৎপাদন বৃদ্ধি করা হবে।
‘ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার অ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট প্রজেক্টের (সিএসএডাব্লিউএমপি) আওতায় এমন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১০৬ কোটি ৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক দেবে ৮৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা। বাকি ব্যয় সরকারি কোষাগার থেকে মেটানো হবে।
প্রকল্পটি আজ একনেক সভায় অনুমোদন দিতে পারে বলে জানা গেছে। প্রকল্পের মেয়াদ জুলাই ২০২১ থেকে ২০২৬ সালের জুন পযর্ন্ত। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। নরসিংদী, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, লক্ষীপুর, কক্সবাজার, সিলেট, রাজশাহী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, যশোর, নড়াইল, বরিশাল, পটুয়াখালী, গোপালগঞ্জ ও রাজবাড়ী জেলায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
প্রকল্পের আওতায় ২১৩ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান, ২৩ হাজার ১২৭টি প্রদর্শনী স্থাপন করা হবে। এছাড়া ৩ হাজার ১৯২টি কৃষি যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করা হবে। এর মধ্যে রয়েছে কম্বাইন্ড হারভেস্টার, মেইজ সেলার মেশিন, বীজের আদ্রতামাপক যন্ত্র, সিড গ্রেডিং চালু, রাইস ট্রান্সপ্লান্টার, ডিজিটাল ওয়েট মেশিন, ফিতা পাইপ ও বীজ সংরক্ষণ পাত্র। এছাড়া ২৬৪ নানা বিষয় নির্মাণ করা হবে। এর মধ্যে অন্যতম পলিনেট হাউজ, ড্রিপ ইরিগেশন পদ্ধতি, বারিড পাইপ ইরিগেশন পদ্ধতি, সোলার সিস্টেমে সেচ, কৃষিপণ্য সংগ্?হ সেন্টার ইত্যাদি।