দেশে ডলার সংকট কাটিয়ে উঠতে বিলাসী পণ্য আমদানি নিয়ন্ত্রণে আরও কঠোর হল কেন্দ্রীয় ব্যাংক; এখন থেকে এলসি (ঋণপত্র) খুলতে নগদ মার্জিন হার বাড়িয়ে ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মঙ্গলবার নেওয়া এ পদক্ষেপে বিদেশ থেকে গাড়ি, টিভি, ফ্রিজ, এসির মত বিলাস পণ্য আমদানিতে এলসির মার্জিন হার তিন গুন বাড়ানো হয়েছে।
সাকুর্লারে বলা হয়েছে নিত্যপণ্য আমদানিতে মার্জিন ঋণ সংক্রান্ত আগের নির্দেশনা বহাল থাকবে। ।এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর করতে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের বলা হয়েছে।
এর আগে গত ১১ এপ্রিলেই জরুরি ছাড়া অন্য পণ্য আমদানিতে একদফা কড়াকড়ি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তখন এলসি খোলার ক্ষেত্রে নগদ মার্জিন হার ন্যূনতম ২৫ শতাংশ সংরক্ষণের নির্দেশনা দেওয়া হয়। আগে এ হার ব্যাংক তার গ্রাহকের সঙ্গে সম্পর্কের ভিত্তিতে ঠিক করত।
ব্যাংকগুলোকে দেওয়া নতুন নির্দেশনায় বিলাসবহুল গাড়ি ও গৃহস্থালী পণ্য সামগ্রী আমদানি নিরুসাহিত করতে বেশি কড়াকড়ি করা হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে সেডান কার বা এসইউভি এর মত মোটর গাড়ি এবং ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স আমদানিতে ঋণপত্র খুলতে ন্যুনতম ৭৫ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে বলা হয়েছে।
অপরদিকে একই সার্কুলারে জরুরি ও সুনির্দিষ্ট খাতের কিছু পণ্য ছাড়া অন্য সব পণ্যের আমদানির বিপরীতে ঋণপত্র খুলতে ন্যুনতম ৫০ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শর্তের বাইরে থাকবে শিশুখাদ্য, অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যপণ্য, জ্বালানি, স্থাস্থ্য অধিদপ্তর স্বীকৃত জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ও সরঞ্জামসহ চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি, উৎপাদনমূখী স্থানীয় ও রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য সরাসরি আমদানিকৃত মূলধনী যন্ত্রাপাতি ও কাঁচামাল, কৃষি খাত সংশ্লিষ্ট পণ্য এবং সরকারি অগ্রাধিকার প্রকল্পে ব্যবহারের জন্য আমদানি করা পণ্য।
মঙ্গলবারের সার্কুলারেও এমন আভাস দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, “কোভিড ১৯ এর প্রভাব এবং বহিঃবিশ্বে যুদ্ধাবস্তার কারণে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার প্রেক্ষিতে দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অধিকতর সুসংহত রাখতে আমদানি ঋণপত্র স্থাপনে নগদ মার্জিন হার পুর্ননির্ধারণের জন্য নিদের্শনা প্রদান করা হল।“
এর আগে আমদানি পণ্যের লাগাম টানতে গত ১১ এপ্রিল দীর্ঘদিন পর এলসিতে মার্জিন আরোপের নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
বুধবার, ১১ মে ২০২২
দেশে ডলার সংকট কাটিয়ে উঠতে বিলাসী পণ্য আমদানি নিয়ন্ত্রণে আরও কঠোর হল কেন্দ্রীয় ব্যাংক; এখন থেকে এলসি (ঋণপত্র) খুলতে নগদ মার্জিন হার বাড়িয়ে ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মঙ্গলবার নেওয়া এ পদক্ষেপে বিদেশ থেকে গাড়ি, টিভি, ফ্রিজ, এসির মত বিলাস পণ্য আমদানিতে এলসির মার্জিন হার তিন গুন বাড়ানো হয়েছে।
সাকুর্লারে বলা হয়েছে নিত্যপণ্য আমদানিতে মার্জিন ঋণ সংক্রান্ত আগের নির্দেশনা বহাল থাকবে। ।এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর করতে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের বলা হয়েছে।
এর আগে গত ১১ এপ্রিলেই জরুরি ছাড়া অন্য পণ্য আমদানিতে একদফা কড়াকড়ি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তখন এলসি খোলার ক্ষেত্রে নগদ মার্জিন হার ন্যূনতম ২৫ শতাংশ সংরক্ষণের নির্দেশনা দেওয়া হয়। আগে এ হার ব্যাংক তার গ্রাহকের সঙ্গে সম্পর্কের ভিত্তিতে ঠিক করত।
ব্যাংকগুলোকে দেওয়া নতুন নির্দেশনায় বিলাসবহুল গাড়ি ও গৃহস্থালী পণ্য সামগ্রী আমদানি নিরুসাহিত করতে বেশি কড়াকড়ি করা হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে সেডান কার বা এসইউভি এর মত মোটর গাড়ি এবং ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স আমদানিতে ঋণপত্র খুলতে ন্যুনতম ৭৫ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে বলা হয়েছে।
অপরদিকে একই সার্কুলারে জরুরি ও সুনির্দিষ্ট খাতের কিছু পণ্য ছাড়া অন্য সব পণ্যের আমদানির বিপরীতে ঋণপত্র খুলতে ন্যুনতম ৫০ শতাংশ নগদ মার্জিন সংরক্ষণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শর্তের বাইরে থাকবে শিশুখাদ্য, অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যপণ্য, জ্বালানি, স্থাস্থ্য অধিদপ্তর স্বীকৃত জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ও সরঞ্জামসহ চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি, উৎপাদনমূখী স্থানীয় ও রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য সরাসরি আমদানিকৃত মূলধনী যন্ত্রাপাতি ও কাঁচামাল, কৃষি খাত সংশ্লিষ্ট পণ্য এবং সরকারি অগ্রাধিকার প্রকল্পে ব্যবহারের জন্য আমদানি করা পণ্য।
মঙ্গলবারের সার্কুলারেও এমন আভাস দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, “কোভিড ১৯ এর প্রভাব এবং বহিঃবিশ্বে যুদ্ধাবস্তার কারণে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার প্রেক্ষিতে দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অধিকতর সুসংহত রাখতে আমদানি ঋণপত্র স্থাপনে নগদ মার্জিন হার পুর্ননির্ধারণের জন্য নিদের্শনা প্রদান করা হল।“
এর আগে আমদানি পণ্যের লাগাম টানতে গত ১১ এপ্রিল দীর্ঘদিন পর এলসিতে মার্জিন আরোপের নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।