ঈদ পরবর্তী দুদিন শেয়ার কেনার প্রবণতার পর আবারও বিক্রি করতে শুরু করেছে বিনিয়োগকারীরা। ফলে সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১১ মে) দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। যা ঈদ পরবর্তী সময়ের সময়ে পুঁজিবাজারে বড় দরপতন।
আগের দিনের মতই বুধবারও ব্যাংক-বিমা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় সব খাতের শেয়ারে দাম কমেছে। তাতে এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ৭৩ পয়েন্ট। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ২০২ পয়েন্ট।
সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। চলতি সপ্তাহে দুদিন সূচক বৃদ্ধির পর মঙ্গল ও বুধবার টানা পতন হলো।
ডিএসইর তথ্য মতে, বুধবারও বাজারটিতে ৩৭৯টি প্রতিষ্ঠানের ২৪ কোটি ১২ লাখ ৯০ হাজার ২২৭টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৩২৩টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির।
অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৩ দশমিক ৬২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৫৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ১৫ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ১৫ পয়েন্ট।
বুধবার ডিএসইতে ১১৩৫ কোটি ৭০ লাখ ৮৭ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১২৫৭ কোটি ৭১ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে।
এদিন সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে আরডি ফুডের শেয়ার। এরপর যথাক্রমে লেনদেন হয় এসিআই ফরমুলেশন, বেক্সিমকো, জেএমআই হসপিটাল, শাইনপুকুর সিরামিক, ফরচুন সুজ, জেনেক্স ইফোসেস, ইউনিক হোটেল, আইপিডিসি এবং ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড।
দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২০২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৩২৯ পয়েন্টে। এ বাজারে ৩০৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৪০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ২৪৭টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। এতে ২৫ কোটি ৮০ লাখ ৪৩ হাজার ৯৮৭ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৭ কোটি ৪৮ লাখ ৫২ হাজার ১৮৪ টাকার শেয়ার।
বুধবার, ১১ মে ২০২২
ঈদ পরবর্তী দুদিন শেয়ার কেনার প্রবণতার পর আবারও বিক্রি করতে শুরু করেছে বিনিয়োগকারীরা। ফলে সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১১ মে) দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। যা ঈদ পরবর্তী সময়ের সময়ে পুঁজিবাজারে বড় দরপতন।
আগের দিনের মতই বুধবারও ব্যাংক-বিমা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় সব খাতের শেয়ারে দাম কমেছে। তাতে এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ৭৩ পয়েন্ট। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ২০২ পয়েন্ট।
সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। চলতি সপ্তাহে দুদিন সূচক বৃদ্ধির পর মঙ্গল ও বুধবার টানা পতন হলো।
ডিএসইর তথ্য মতে, বুধবারও বাজারটিতে ৩৭৯টি প্রতিষ্ঠানের ২৪ কোটি ১২ লাখ ৯০ হাজার ২২৭টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৩২৩টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির।
অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৩ দশমিক ৬২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৫৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ১৫ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ১৫ পয়েন্ট।
বুধবার ডিএসইতে ১১৩৫ কোটি ৭০ লাখ ৮৭ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১২৫৭ কোটি ৭১ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে।
এদিন সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে আরডি ফুডের শেয়ার। এরপর যথাক্রমে লেনদেন হয় এসিআই ফরমুলেশন, বেক্সিমকো, জেএমআই হসপিটাল, শাইনপুকুর সিরামিক, ফরচুন সুজ, জেনেক্স ইফোসেস, ইউনিক হোটেল, আইপিডিসি এবং ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড।
দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২০২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৩২৯ পয়েন্টে। এ বাজারে ৩০৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৪০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ২৪৭টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। এতে ২৫ কোটি ৮০ লাখ ৪৩ হাজার ৯৮৭ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৭ কোটি ৪৮ লাখ ৫২ হাজার ১৮৪ টাকার শেয়ার।