সংবাদপত্রশিল্প অত্যন্ত খারাপ সময় পার করছে। সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপটে এই শিল্পে একটা বেদনাদায়ক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সংবাদপত্রশিল্পকে বাঁচাতে হলে কর ছাড়ের সুবিধা দিতে হবে। তা না হলে এ শিল্প বাঁচবে না। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে প্রাক-বাজেট আলোচনায় সম্প্রতি বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সম্পাদকরা এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
আলোচনায় সংবাদপত্রশিল্পে বিজ্ঞাপনের বকেয়া বিল পরিশোধ, করপোরেট কর ও অগ্রিম কর কমানো, আমদানি করা নিউজপ্রিন্টের মূল্য সংযোজন করভ্যাট কমানো, যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ ও বরাদ্দ বাড়ানোর পরামর্শ দেন সাংবাদিকরা। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব আবদুর রউফ তালুকদার।
চ্যানেল আইয়ের পরিচালক (বার্তা) শাইখ সিরাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে আসন্ন বাজেটে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়ার পরামর্শ দেন। পাশাপাশি সারের সঙ্গে খাদ্যপণ্যে ব্যাপক ভর্তুকি দেয়ার প্রস্তাব করেন। যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা রোধে বাজেটে পৃথক বরাদ্দের প্রস্তাব করেন সমকাল ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক নাইমুল ইসলাম খান বলেন, ‘সংবাদশিল্প অতীতের যেকোন সময়ের তুলনায় কঠিন সময় পার করছে।’ সংবাদপত্রশিল্পে পুঞ্জিভূত বকেয়া বিজ্ঞাপনের বিলের টাকা দ্রুত ছাড়ের দাবি জানান তিনি।
সংবাদপত্রশিল্পের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য করপোরেট করহার ১০ শতাংশ, অগ্রিম আয়কর ২ শতাংশ ও আমদানি করা নিউজপ্রিন্টের মূল্য সংযোজন কর কমানোর দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, ‘সংবাদশিল্প গভীর সংকটের দিকে যাচ্ছে। কর ছাড় না দিলে এই শিল্প বাঁচবে না।’
বিদ্যুতের দাম সহনীয় মাত্রায় কমানোর প্রস্তাব করেন ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ।
শুক্রবার, ২০ মে ২০২২
সংবাদপত্রশিল্প অত্যন্ত খারাপ সময় পার করছে। সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপটে এই শিল্পে একটা বেদনাদায়ক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সংবাদপত্রশিল্পকে বাঁচাতে হলে কর ছাড়ের সুবিধা দিতে হবে। তা না হলে এ শিল্প বাঁচবে না। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে প্রাক-বাজেট আলোচনায় সম্প্রতি বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সম্পাদকরা এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
আলোচনায় সংবাদপত্রশিল্পে বিজ্ঞাপনের বকেয়া বিল পরিশোধ, করপোরেট কর ও অগ্রিম কর কমানো, আমদানি করা নিউজপ্রিন্টের মূল্য সংযোজন করভ্যাট কমানো, যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ ও বরাদ্দ বাড়ানোর পরামর্শ দেন সাংবাদিকরা। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব আবদুর রউফ তালুকদার।
চ্যানেল আইয়ের পরিচালক (বার্তা) শাইখ সিরাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে আসন্ন বাজেটে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়ার পরামর্শ দেন। পাশাপাশি সারের সঙ্গে খাদ্যপণ্যে ব্যাপক ভর্তুকি দেয়ার প্রস্তাব করেন। যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা রোধে বাজেটে পৃথক বরাদ্দের প্রস্তাব করেন সমকাল ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক নাইমুল ইসলাম খান বলেন, ‘সংবাদশিল্প অতীতের যেকোন সময়ের তুলনায় কঠিন সময় পার করছে।’ সংবাদপত্রশিল্পে পুঞ্জিভূত বকেয়া বিজ্ঞাপনের বিলের টাকা দ্রুত ছাড়ের দাবি জানান তিনি।
সংবাদপত্রশিল্পের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য করপোরেট করহার ১০ শতাংশ, অগ্রিম আয়কর ২ শতাংশ ও আমদানি করা নিউজপ্রিন্টের মূল্য সংযোজন কর কমানোর দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, ‘সংবাদশিল্প গভীর সংকটের দিকে যাচ্ছে। কর ছাড় না দিলে এই শিল্প বাঁচবে না।’
বিদ্যুতের দাম সহনীয় মাত্রায় কমানোর প্রস্তাব করেন ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ।