ঈদের পর প্রথম সপ্তাহের মতো দ্বিতীয় সপ্তাহও পতনে কেটেছে শেয়ারবাজার। সপ্তাহটিতে ব্যাপক কমেছে সূচক। সূচকের সঙ্গে অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। আর সপ্তাহটিতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকা কমেছে।
জানা গেছে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৩১ হাজার ০১২ কোটি ৯৯ লাখ ৫১ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ০৯ হাজার ৮৭২ কোটি ১৭ লাখ ৮৭ হাজার ১৬৩ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ২১ হাজার ১৪০ কোটি ৮১ লাখ ৬৩ হাজার ৮৩৭ টাকা কমেছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তিন হাজার ২৩৫ কোটি ৭৩ লাখ ৫৭ হাজার ৭২৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল পাঁচ হাজার ৩৯৭ কোটি ৯৩ লাখ ১০ হাজার ৩০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন দুই হাজার ১৬২ কোটি ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৩০৫ টাকা বা ৪০ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০৭.২২ পয়েন্ট বা ৪.৬৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২৫৮.২৫ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪৯.১৩ পয়েন্ট বা ৩.৪৩ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯০.২৪ পয়েন্ট বা ৩.৭৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৮৩.০৪ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৩১৬.৬৮ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৮৬টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০টির বা ৫.১৮ শতাংশের, কমেছে ৩৬০টির বা ৯৩.২৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬টির বা ১.৫৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১২১ কোটি ৩৪ লাখ ৭৫ হাজার ৯৩৫ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১৬৬ কোটি ৯৭ লাখ ৮৭ হাজার ৫৮৯ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৪৫ কোটি ৬৩ লাখ ১১ হাজার ৬৫৪ টাকা বা ২৭ শতাংশ কমেছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮০৮.৮৯ পয়েন্ট বা ৪.২০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪৩৯.৭২ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৪৮৫.৫৫ পয়েন্ট বা ৪.২০ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৪৮৯.১৮ পয়েন্ট বা ৩.৫২ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৪৬.৪২ পয়েন্ট বা ৩.২৬ শতাংশ এবং সিএসআই ৪০.৯৩ পয়েন্ট বা ৩.৩৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ৬৪.৬৯ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩৭৩.৫০ পয়েন্টে, এক হাজার ৩৭৫.৯৯ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৭২.৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৪টির বা ৯.৬৯ শতাংশের দর বেড়েছে, ৩১২টির বা ৮৮.৮৯ শতাংশের কমেছে এবং ৫টির বা ১.৪২ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
শুক্রবার (২০ মে) ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৪.৩৯ শতাংশ কমেছে। গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৫.০৪ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৪.৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.৬৬ পয়েন্ট বা ৪.৩৯ শতাংশ কমেছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২০টির বা ৫.১৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৪.৬০ টাকায়। আর বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৩৩ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৮.৪০ টাকা বা ৩৪.১৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিকন ফার্মার ১৩.৯৬ শতাংশ, বঙ্গজের ৮.৬১ শতাংশ, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের ৭.২৭ শতাংশ, ফাস ফাইন্যান্সের ৫.৮৮ শতাংশ, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৫.৬২ শতাংশ, সিলভা ফার্মার ৪.৬৩ শতাংশ, ইসলামী ব্যাংকের ৪.৬৪ শতাংশ, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ৩.২৮ শতাংশ এবং বিডি থাই ফুডের শেয়ার দর ৩.২৪ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৬০টির বা ৯৩.২৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। সপ্তাহটিতে আরডি ফুডের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে আরডি ফুডের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৬১.২০ টাকায়। আর বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৫০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১১.২০ টাকা বা ১৮.৩০ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে আরডি ফুড ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এসিআই ফর্মূলেশনের ১৭.৫৩ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ১৭.৩৩ শতাংশ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৬.২৯ শতাংশ, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের ১৬.২৬ শতাংশ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ১৫.৫৫ শতাংশ, জেনেক্সের ১৫.৩২ শতাংশ, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১৫.৩১ শতাংশ, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১৪.৮১ শতাংশ এবং ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ১৪.৭৯ শতাংশ কমেছে।
শুক্রবার, ২০ মে ২০২২
ঈদের পর প্রথম সপ্তাহের মতো দ্বিতীয় সপ্তাহও পতনে কেটেছে শেয়ারবাজার। সপ্তাহটিতে ব্যাপক কমেছে সূচক। সূচকের সঙ্গে অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। আর সপ্তাহটিতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকা কমেছে।
জানা গেছে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৩১ হাজার ০১২ কোটি ৯৯ লাখ ৫১ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ০৯ হাজার ৮৭২ কোটি ১৭ লাখ ৮৭ হাজার ১৬৩ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ২১ হাজার ১৪০ কোটি ৮১ লাখ ৬৩ হাজার ৮৩৭ টাকা কমেছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তিন হাজার ২৩৫ কোটি ৭৩ লাখ ৫৭ হাজার ৭২৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল পাঁচ হাজার ৩৯৭ কোটি ৯৩ লাখ ১০ হাজার ৩০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন দুই হাজার ১৬২ কোটি ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৩০৫ টাকা বা ৪০ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০৭.২২ পয়েন্ট বা ৪.৬৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২৫৮.২৫ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪৯.১৩ পয়েন্ট বা ৩.৪৩ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯০.২৪ পয়েন্ট বা ৩.৭৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৮৩.০৪ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৩১৬.৬৮ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৮৬টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০টির বা ৫.১৮ শতাংশের, কমেছে ৩৬০টির বা ৯৩.২৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬টির বা ১.৫৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১২১ কোটি ৩৪ লাখ ৭৫ হাজার ৯৩৫ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১৬৬ কোটি ৯৭ লাখ ৮৭ হাজার ৫৮৯ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৪৫ কোটি ৬৩ লাখ ১১ হাজার ৬৫৪ টাকা বা ২৭ শতাংশ কমেছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮০৮.৮৯ পয়েন্ট বা ৪.২০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪৩৯.৭২ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৪৮৫.৫৫ পয়েন্ট বা ৪.২০ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৪৮৯.১৮ পয়েন্ট বা ৩.৫২ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৪৬.৪২ পয়েন্ট বা ৩.২৬ শতাংশ এবং সিএসআই ৪০.৯৩ পয়েন্ট বা ৩.৩৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ৬৪.৬৯ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩৭৩.৫০ পয়েন্টে, এক হাজার ৩৭৫.৯৯ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৭২.৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৪টির বা ৯.৬৯ শতাংশের দর বেড়েছে, ৩১২টির বা ৮৮.৮৯ শতাংশের কমেছে এবং ৫টির বা ১.৪২ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
শুক্রবার (২০ মে) ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৪.৩৯ শতাংশ কমেছে। গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৫.০৪ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৪.৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.৬৬ পয়েন্ট বা ৪.৩৯ শতাংশ কমেছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২০টির বা ৫.১৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৪.৬০ টাকায়। আর বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৩৩ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৮.৪০ টাকা বা ৩৪.১৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিকন ফার্মার ১৩.৯৬ শতাংশ, বঙ্গজের ৮.৬১ শতাংশ, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের ৭.২৭ শতাংশ, ফাস ফাইন্যান্সের ৫.৮৮ শতাংশ, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৫.৬২ শতাংশ, সিলভা ফার্মার ৪.৬৩ শতাংশ, ইসলামী ব্যাংকের ৪.৬৪ শতাংশ, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ৩.২৮ শতাংশ এবং বিডি থাই ফুডের শেয়ার দর ৩.২৪ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৬০টির বা ৯৩.২৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। সপ্তাহটিতে আরডি ফুডের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে আরডি ফুডের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৬১.২০ টাকায়। আর বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৫০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১১.২০ টাকা বা ১৮.৩০ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে আরডি ফুড ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এসিআই ফর্মূলেশনের ১৭.৫৩ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ১৭.৩৩ শতাংশ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৬.২৯ শতাংশ, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের ১৬.২৬ শতাংশ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ১৫.৫৫ শতাংশ, জেনেক্সের ১৫.৩২ শতাংশ, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১৫.৩১ শতাংশ, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ১৪.৮১ শতাংশ এবং ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ১৪.৭৯ শতাংশ কমেছে।