পূর্বানুমতি ছাড়াই সোনার ব্যবসায় নামার জন্য ক্রিকেট তারকা সাকিব আল হাসানের মালিকানাধীন দুটি কোম্পানির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সাকিবের দুই প্রতিষ্ঠান রিলায়েবল কমোডিটি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি ও বুরাক কমোডিটি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি-র কাছে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য ২৫ মে (সাত কর্মদিবস) পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে প্রতিষ্ঠান দুটিকে।
এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) গভর্নর, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সিনিয়র সচিব ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকেও অনিয়মের বিষয়ে জানানো হয়েছে।
বিএসইসির এক নির্বাহী পরিচালক বিষয়টি নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে জানান, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কাছ থেকে অনুমতি না নিয়েই ব্যবসা শুরু করায় প্রতিষ্ঠান দুইটির কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠান দুটির মালিক সাকিব আল হাসান কি না, তা আমার জানা নেই।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ এর ধারা ৮ (৪) অনুযায়ী, সদস্যভুক্ত কোনো ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত নয় এমন কোনো সিকিউরিটিজের জন্য ব্রোকার বা ডিলার হিসেবে কাজ করতে পারবে না। ফলে এ পরিস্থিতিতে কমিশনের অনুমোদন ছাড়া বা স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য না হয়েও কমোডিটি ফিউচার কন্ট্রাক্টের মাধ্যমে ব্যবসা করার প্রস্তাব দেয়ার বিষয়ে আপনাদের অবস্থান জানতে চায় কমিশন। এ চিঠি জারি করার সাত কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
উল্লেখ্য, গত মাসের ২২ এপ্রিল রাজধানীর বনানীতে নিজের স্বর্ণ ব্যবসার শো-রুম উদ্বোধন করেন সাকিব আল হাসান। কিউরিয়াস লাইফ স্টাইলের সঙ্গে যৌথভাবে স্বর্ণ ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন তিনি। এ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, সবাই যাতে চাইলে স্বর্ণ কিনতে পারে, সেই উদ্যোগ নিয়েছে সাকিবের প্রতিষ্ঠান। সেজন্য তারা ‘সুইস মেড ২৪কে মিন্টেড গোল্ড বারস’ ১ থেকে ১০০ গ্রামের স্বর্ণ কেনার সুযোগ রাখা হয়েছে।
সাকিবের বুরাক কমোডিটি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি ২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ ডিলার হিসেবে অনুমোদন পায়। প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে ঢাকা, রংপুর ও কুমিল্লায় তিনটি অফিস দিয়ে বিদেশ থেকে সোনার বার ও অলঙ্কার আমদানি করে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করেছে।
রোববার, ২২ মে ২০২২
পূর্বানুমতি ছাড়াই সোনার ব্যবসায় নামার জন্য ক্রিকেট তারকা সাকিব আল হাসানের মালিকানাধীন দুটি কোম্পানির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সাকিবের দুই প্রতিষ্ঠান রিলায়েবল কমোডিটি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি ও বুরাক কমোডিটি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি-র কাছে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য ২৫ মে (সাত কর্মদিবস) পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে প্রতিষ্ঠান দুটিকে।
এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) গভর্নর, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সিনিয়র সচিব ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকেও অনিয়মের বিষয়ে জানানো হয়েছে।
বিএসইসির এক নির্বাহী পরিচালক বিষয়টি নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে জানান, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কাছ থেকে অনুমতি না নিয়েই ব্যবসা শুরু করায় প্রতিষ্ঠান দুইটির কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠান দুটির মালিক সাকিব আল হাসান কি না, তা আমার জানা নেই।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ এর ধারা ৮ (৪) অনুযায়ী, সদস্যভুক্ত কোনো ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কেউ স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত নয় এমন কোনো সিকিউরিটিজের জন্য ব্রোকার বা ডিলার হিসেবে কাজ করতে পারবে না। ফলে এ পরিস্থিতিতে কমিশনের অনুমোদন ছাড়া বা স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য না হয়েও কমোডিটি ফিউচার কন্ট্রাক্টের মাধ্যমে ব্যবসা করার প্রস্তাব দেয়ার বিষয়ে আপনাদের অবস্থান জানতে চায় কমিশন। এ চিঠি জারি করার সাত কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
উল্লেখ্য, গত মাসের ২২ এপ্রিল রাজধানীর বনানীতে নিজের স্বর্ণ ব্যবসার শো-রুম উদ্বোধন করেন সাকিব আল হাসান। কিউরিয়াস লাইফ স্টাইলের সঙ্গে যৌথভাবে স্বর্ণ ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন তিনি। এ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, সবাই যাতে চাইলে স্বর্ণ কিনতে পারে, সেই উদ্যোগ নিয়েছে সাকিবের প্রতিষ্ঠান। সেজন্য তারা ‘সুইস মেড ২৪কে মিন্টেড গোল্ড বারস’ ১ থেকে ১০০ গ্রামের স্বর্ণ কেনার সুযোগ রাখা হয়েছে।
সাকিবের বুরাক কমোডিটি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি ২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ ডিলার হিসেবে অনুমোদন পায়। প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে ঢাকা, রংপুর ও কুমিল্লায় তিনটি অফিস দিয়ে বিদেশ থেকে সোনার বার ও অলঙ্কার আমদানি করে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করেছে।