বিএসইসি এবং অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনার পর টানা পতনে থাকা শেয়ারবাজার সোমবার ঘুরে দাঁড়ালেও মঙ্গলবার (২৪ মে) আবার বড় পতন হয়েছে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচকই কমেছে। সূচকের সঙ্গে অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দর কমেছে। তবে বিক্রয় চাপ থাকায় টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের দিন থেকে কিছুটা বেড়েছে।
মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫০.০৮ পয়েন্ট বা ০.৭৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২১১.৪৬ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৯.৭০ পয়েন্ট বা ০.৭০ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪.৬৯ পয়েন্ট বা ০.৬৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬৭.২৮ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২৯৫.০৫ পয়েন্টে।
ডিএসইতে মঙ্গলবার টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৬৬০ কোটি ৬৯ লাখ টাকার। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৫৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার। ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৭৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৫টির বা ১৪.৬৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৭৮টির বা ৭৩.৯৪ শতাংশের এবং ৪৩টির বা ১১.৪৩ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১২৯.১০ পয়েন্ট বা ০.৭০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৭০.৯০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৮১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭৬টির, কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির দর। মঙ্গলবার সিএসইতে ১৮ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই ব্লক মার্কেটে মঙ্গলবার ৩২টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৬৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২ কোটি ৫৮ লাখ ৯৯ হাজার ৬৮৫টি শেয়ার ৭১ বার হাত বদলের মাধ্যমে ৬৮ কোটি ৮৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২১ কোটি ২৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩ কোটি ১৭ লাখ ১১ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৫০ লাখ ৮০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের।
মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৫৫টির বা ১৪.৬৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সিলকো ফার্মার শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের কার্যদিবস সিলকো ফার্মার শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৪.৮০ টাকায়। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৬.৫০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৭০ টাকা বা ৬.৮৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে সিলকো ফার্মা ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সিলভা ফার্মার ৫.৫০ শতাংশ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫.২৩ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ৪.৭২ শতাংশ, গোল্ডেন হার্ভেস্ট অ্যাগ্রোর ৪.৩৪ শতাংশ, ইন্দো-বাংলা ফার্মার ৪.০৬ শতাংশ, আরামিটের ৪.০২ শতাংশ, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের ৩.১২ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৩.০১ শতাংশ এবং আইসিবি এমপ্লয়েজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান : স্কিম ওয়ানের ইউনিট দর ২.৯৪ শতাংশ বেড়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৭৮টির বা ৭৩.৯৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনালী পেপারের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস সোনালী পেপারের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭২৮.২০ টাকায়। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৫৩১.৫০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৯৬.৭০ টাকা বা ২৭.০১ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে সোনালী পেপার ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পেপার প্রসেসিংয়ের ৪.৯৮ শতাংশ, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৪.৯৮ শতাংশ, আমান ফিডের ৪.৯২ শতাংশ, নিউ লাইন ক্লোথিংসের ৪.৭৫ শতাংশ, আরামিট সিমেন্টের ৪.৭১ শতাংশ, এসিআই ফর্মূলেশনের ৪.৬৮ শতাংশ, এস আলমের ৪.৬৩ শতাংশ এবং ইয়াকিন পলিমারের শেয়ার দর ৪.৬২ শতাংশ।
মঙ্গলবার, ২৪ মে ২০২২
বিএসইসি এবং অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনার পর টানা পতনে থাকা শেয়ারবাজার সোমবার ঘুরে দাঁড়ালেও মঙ্গলবার (২৪ মে) আবার বড় পতন হয়েছে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচকই কমেছে। সূচকের সঙ্গে অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দর কমেছে। তবে বিক্রয় চাপ থাকায় টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের দিন থেকে কিছুটা বেড়েছে।
মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫০.০৮ পয়েন্ট বা ০.৭৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২১১.৪৬ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৯.৭০ পয়েন্ট বা ০.৭০ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪.৬৯ পয়েন্ট বা ০.৬৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬৭.২৮ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২৯৫.০৫ পয়েন্টে।
ডিএসইতে মঙ্গলবার টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৬৬০ কোটি ৬৯ লাখ টাকার। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৫৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার। ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৭৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৫টির বা ১৪.৬৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৭৮টির বা ৭৩.৯৪ শতাংশের এবং ৪৩টির বা ১১.৪৩ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১২৯.১০ পয়েন্ট বা ০.৭০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৭০.৯০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৮১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭৬টির, কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির দর। মঙ্গলবার সিএসইতে ১৮ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই ব্লক মার্কেটে মঙ্গলবার ৩২টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৬৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২ কোটি ৫৮ লাখ ৯৯ হাজার ৬৮৫টি শেয়ার ৭১ বার হাত বদলের মাধ্যমে ৬৮ কোটি ৮৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২১ কোটি ২৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩ কোটি ১৭ লাখ ১১ হাজার টাকার স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৫০ লাখ ৮০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের।
মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৫৫টির বা ১৪.৬৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সিলকো ফার্মার শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের কার্যদিবস সিলকো ফার্মার শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৪.৮০ টাকায়। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৬.৫০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.৭০ টাকা বা ৬.৮৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে সিলকো ফার্মা ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সিলভা ফার্মার ৫.৫০ শতাংশ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫.২৩ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ৪.৭২ শতাংশ, গোল্ডেন হার্ভেস্ট অ্যাগ্রোর ৪.৩৪ শতাংশ, ইন্দো-বাংলা ফার্মার ৪.০৬ শতাংশ, আরামিটের ৪.০২ শতাংশ, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের ৩.১২ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৩.০১ শতাংশ এবং আইসিবি এমপ্লয়েজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান : স্কিম ওয়ানের ইউনিট দর ২.৯৪ শতাংশ বেড়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৭৮টির বা ৭৩.৯৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনালী পেপারের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস সোনালী পেপারের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭২৮.২০ টাকায়। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৫৩১.৫০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৯৬.৭০ টাকা বা ২৭.০১ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে সোনালী পেপার ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পেপার প্রসেসিংয়ের ৪.৯৮ শতাংশ, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৪.৯৮ শতাংশ, আমান ফিডের ৪.৯২ শতাংশ, নিউ লাইন ক্লোথিংসের ৪.৭৫ শতাংশ, আরামিট সিমেন্টের ৪.৭১ শতাংশ, এসিআই ফর্মূলেশনের ৪.৬৮ শতাংশ, এস আলমের ৪.৬৩ শতাংশ এবং ইয়াকিন পলিমারের শেয়ার দর ৪.৬২ শতাংশ।