বিএসইসি এবং অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনার পর টানা পতনে থাকা শেয়ারবাজার সোমবার ঘুরে দাঁড়ালেও মঙ্গলবারের মতো বুধবার (২৫ মে) পতন হয়েছে। এতে ১১ কার্যদিবসের মধ্যে ১০ কার্যদিবসই পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। বিএসইসি এবং অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনার পর সোমবার উত্থান হয়েছিল। বুধবার শেয়ারবাজারের সব সূচকই কমেছে। সূচকের সঙ্গে অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে।
বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৩.৮১ পয়েন্ট বা ০.৩৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ১৮৭.৬৪ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩.৮২ পয়েন্ট বা ০.২৭ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৭.০৬ পয়েন্ট বা ০.৩০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬৩.৪৫ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২৮৭.৯৮ পয়েন্টে।
ডিএসইতে বুধবার টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫১৩ কোটি ১১ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৪৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৬৬০ কোটি ৮৪ লাখ টাকার। ডিএসইতে বুধবার ৩৭৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৬টির বা ২০.২৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৫০টির বা ৬৬.৬৭ শতাংশের এবং ৪৯টির বা ১৩.০৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১২০.২২ পয়েন্ট বা ০.৬৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ১৬২.৪০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৬৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৫১টির, কমেছে ১৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির দর। বুধবার সিএসইতে ১৫ কোটি ১৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
বুধবার, ২৫ মে ২০২২
বিএসইসি এবং অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনার পর টানা পতনে থাকা শেয়ারবাজার সোমবার ঘুরে দাঁড়ালেও মঙ্গলবারের মতো বুধবার (২৫ মে) পতন হয়েছে। এতে ১১ কার্যদিবসের মধ্যে ১০ কার্যদিবসই পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। বিএসইসি এবং অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনার পর সোমবার উত্থান হয়েছিল। বুধবার শেয়ারবাজারের সব সূচকই কমেছে। সূচকের সঙ্গে অধিকাংশ সিকিউরিটিজের দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে।
বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৩.৮১ পয়েন্ট বা ০.৩৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ১৮৭.৬৪ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩.৮২ পয়েন্ট বা ০.২৭ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৭.০৬ পয়েন্ট বা ০.৩০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬৩.৪৫ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২৮৭.৯৮ পয়েন্টে।
ডিএসইতে বুধবার টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫১৩ কোটি ১১ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৪৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৬৬০ কোটি ৮৪ লাখ টাকার। ডিএসইতে বুধবার ৩৭৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৬টির বা ২০.২৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ২৫০টির বা ৬৬.৬৭ শতাংশের এবং ৪৯টির বা ১৩.০৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১২০.২২ পয়েন্ট বা ০.৬৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ১৬২.৪০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৬৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৫১টির, কমেছে ১৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির দর। বুধবার সিএসইতে ১৫ কোটি ১৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।