alt

অর্থ-বাণিজ্য

দু-এক মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে : অর্থমন্ত্রী

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘আগামী দু-এক মাসের মধ্যেই দেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। সেই সঙ্গে শিগগিরই দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতায় ফিরবে।’ বুধবার (৩ আগস্ট) অর্থনীতিবিষয়ক ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

শিগগিরই দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতায় ফিরবে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘আগামী দু-এক মাসের মধ্যেই দেশের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। কমে আসবে ডলারের দাম। বৈশ্বিক সংকটে দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীলতায় রাখতে এই লক্ষ্যে অত্যাবশ্যকীয় নয়, এমন পণ্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণসহ করণীয় সবকিছুই করছে সরকার। বৈশ্বিক সংকটেও দেশে সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীলতা আছে বলে আমি মনে করি। তবে ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ পরিস্থিতি দেশের অভ্যন্তরে অর্থনীতির ওপর একটি চাপ তৈরি হয়েছে। ২০০৮-০৯ সালে বর্তমান সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করেছে তখন দেশে মূল্যস্ফীতি ছিল ১১.৩ শতাংশ। এরপর বহু চড়াই-উতরাই পার করে আসছে সরকার।’

বিভিন্ন সংকটের মধ্যেও দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সবশেষ করোনা মহামারী, ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের মতো সংকট অতিক্রম করতে হচ্ছে। এর মধ্যেও দেশের অর্থনীতি ভালো আছে বলে আমি মনে করি। করোনা আমরা মোকাবিলা করেছি। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতিও আমরা সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। বর্তমানে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এ মূল্যস্ফীতিকেও আমরা খুব শিগগিরই নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব। অর্থনীতিকে আগের ধারায় নিয়ে যেতে পারবো। আগে যেভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা দেশ ও অর্থনীতিবিদরা প্রশংসায় ভাসিয়েছেন বাংলাদেশ দ্রুতই সেই আগের অবস্থানে ফিরে যাবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইউরোপজুড়ে মূল্যস্ফীতি উর্ধ্বগতি বিরাজ করছে। জানুয়ারিতে যেখানে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫.১ শতাংশ, এপ্রিলে তা হয়েছে ৭.৪ শতাংশ। জুলাইতে এটি ৮.৯ শতাংশ ছাড়িয়েছে। সে সব দেশে খাদ্যসহ কাঁচামালের দাম বেড়েছে, আর আমরা তো ওদের থেকেই কিনি। এখন যে মূল্যস্ফীতি হচ্ছে তা পণ্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে। ইউরোপে গত জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ১ শতাংশ যা এপ্রিল গিয়ে হয় ৭.৪ এবং জুলাইতে তা আরও বেড়ে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ হয়েছে। পুরো ইউরোপে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। বলা যায়, ইউরোপের দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি ৭৫ ভাগ বেড়েছে। ওইসব দেশ থেকে পণ্য কিনে নিয়ে আসার কারণেই দেশেও মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।’

এক প্রশ্নের জবাবে মোস্তফা কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশের সুদ হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সুযোগ নেই। যে কারণে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আমদানি নিয়ন্ত্রণের শুল্ক বাড়ানো, এলসি মার্জিন বাড়ানোসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।’

একজন সাংবাদিক অর্থমন্ত্রীর কাছে জানতে চান দেশে হুন্ডি বেড়েছে কিনা জবাবে অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল বলেন, ‘বৈধ পথে অর্থ আসলে সব জায়গায় তার রেকর্ড থাকে, তার জবাবদিহি করা যায়। অফিসিয়াল চ্যানেলে বিদেশ থেকে রেমিটেন্স আসে সেটা আমরা সবাই চাই। কিন্তু হুন্ডিতে অর্থ আসলে তার বৈধতা থাকে না। তবে হুন্ডি আছে। বর্তমানে কত শতাংশ অর্থ হুন্ডিতে আসছে তার পরিসংখ্যান নেই।’

বেশ আগে করা নিজের গবেষণার বরাত দিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে যত রেমিটেন্স আসে তার ৫১ ভাগ আসে বৈধপথে আর ৪৯ ভাগ আসে হুন্ডিতে। এটা বিশাল অংক। এসব রেমিটেন্স বৈধপথে আনা সম্ভব হলে দেশ ও এই অর্থ উপার্জনকারী সকলেই উপকৃত হবে। এজন্য সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে বৈধ পথে রেমিটেন্স উৎসাহিত করা হচ্ছে।’

বুধবার ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের দুটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। এসব কেনাকাটায় ৭৬৪ কোটি ২০ লাখ ১২ হাজার টাকা জড়িত।

ছবি

স্থানীয় শিল্পে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার

ছবি

তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর প্রত্যাহার চান টেক্সটাইল মালিকরা

বাজার মূলধনে যোগ হলো সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা

বিকাশ, রকেট, নগদসহ এমএফএসের মাধ্যমে শুল্ক-কর জমা দেয়া যাবে

ছবি

ব্রাদার পার্টনার ডে ২০২৫ অনুষ্ঠিত

ছবি

বিকাশ-রকেট-নগদে কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ সুবিধা চালু, ঘরে বসেই পণ্য খালাসের পথ খুলল

ছবি

তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর প্রত্যাহার চান ব্যবসায়ীরা

ছবি

কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে মাশুল বাড়বে না

সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বছরের কর অব্যাহতি ও শুল্ক ছাড়ের সুপারিশ

ছবি

প্রথম প্রান্তিকে বিমাদাবি নিষ্পত্তিতে গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্সের ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’

৮৫ ব্রোকারেজ হাউসকে আগস্টের মধ্যে চালু করতে হবে ব্যাক অফিস সফটওয়্যার

ছবি

প্রসাধনী পণ্যে শুল্ক বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবি

ছবি

স্বর্ণের দাম আবার বাড়লো

ছবি

৮৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ১০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

এফবিসিসিআই নির্বাচন: সময় বাড়লো ৪৫ দিন

ছবি

পাট খাতের উন্নয়নে ‘সাসটেইনেবল মার্কেট এক্সেস বুটক্যাম্প’ কর্মসূচি শুরু

এক বছরে ভারতে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন নেমেছে এক-তৃতীয়াংশে

৫ দিন বন্ধ থাকবে রূপালী ও এনসিসি ব্যাংকের সব কার্যক্রম

ছবি

ডলারের বিপরীতে টাকায় ঋণ নেয়ার সুযোগ

গত অর্থবছরে রফতানি আয় ৪৮ বিলিয়ন ডলার

নবম পে-কমিশন গঠনের কার্যক্রম শুরুর আশ্বাস অর্থ উপদেষ্টার

ছবি

ব্যাগেজ রুলসে মোবাইল ও স্বর্ণ আনায় বড় ছাড়

ছবি

এনবিআরের আন্দোলনে অংশ নেওয়া আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্তের কথা জানালো দুদক

ছবি

প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, রপ্তানিতে বড় প্রবৃদ্ধি

ছবি

দেশের ৩২ বীমা কোম্পানি উচ্চ ঝুঁকিতে: আইডিআরএ চেয়ারম্যান

ছবি

বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ ৭ শতাংশেরও কম

ছবি

ডিএসইর নতুন সিওও মোহাম্মদ আসাদুর রহমান

ছবি

অর্থবছরের প্রথম দিন ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজার

ছবি

ইলিশের দাম নির্ধারণ করে দেবে সরকার

ছবি

এনবিআরে আন্দোলন: এবার চার কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠালো সরকার

ছবি

৭৩ ধাপ এগিয়ে থাকা মায়ানমারকে হারিয়ে ইতিহাসের পথে বাংলাদেশের মেয়েরা

বিইআরসি ঘোষণা করল বেসরকারি এলপিজির নতুন দাম, ১২ কেজিতে ৩৯ টাকা কমতি

ছবি

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি পরিচালনায় বিদেশি কোম্পানি আসছে, অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্বে নৌবাহিনী

ছবি

নতুন নেতৃত্ব বাছাইয়ে এফবিসিসিআই নির্বাচন পিছিয়ে গেল

ছবি

রেকর্ড রেমিটেন্সে শেষ হলো অর্থবছর, প্রথমবারের মতো আয় ছাড়াল ৩০ বিলিয়ন ডলার

ছবি

‘শাটডাউন’ কর্মসূচিতে অংশ: চট্টগ্রাম কাস্টম কমিশনার বরখাস্ত

tab

অর্থ-বাণিজ্য

দু-এক মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে : অর্থমন্ত্রী

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘আগামী দু-এক মাসের মধ্যেই দেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। সেই সঙ্গে শিগগিরই দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতায় ফিরবে।’ বুধবার (৩ আগস্ট) অর্থনীতিবিষয়ক ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

শিগগিরই দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতায় ফিরবে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘আগামী দু-এক মাসের মধ্যেই দেশের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। কমে আসবে ডলারের দাম। বৈশ্বিক সংকটে দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীলতায় রাখতে এই লক্ষ্যে অত্যাবশ্যকীয় নয়, এমন পণ্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণসহ করণীয় সবকিছুই করছে সরকার। বৈশ্বিক সংকটেও দেশে সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীলতা আছে বলে আমি মনে করি। তবে ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ পরিস্থিতি দেশের অভ্যন্তরে অর্থনীতির ওপর একটি চাপ তৈরি হয়েছে। ২০০৮-০৯ সালে বর্তমান সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করেছে তখন দেশে মূল্যস্ফীতি ছিল ১১.৩ শতাংশ। এরপর বহু চড়াই-উতরাই পার করে আসছে সরকার।’

বিভিন্ন সংকটের মধ্যেও দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সবশেষ করোনা মহামারী, ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের মতো সংকট অতিক্রম করতে হচ্ছে। এর মধ্যেও দেশের অর্থনীতি ভালো আছে বলে আমি মনে করি। করোনা আমরা মোকাবিলা করেছি। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতিও আমরা সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। বর্তমানে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এ মূল্যস্ফীতিকেও আমরা খুব শিগগিরই নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব। অর্থনীতিকে আগের ধারায় নিয়ে যেতে পারবো। আগে যেভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা দেশ ও অর্থনীতিবিদরা প্রশংসায় ভাসিয়েছেন বাংলাদেশ দ্রুতই সেই আগের অবস্থানে ফিরে যাবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইউরোপজুড়ে মূল্যস্ফীতি উর্ধ্বগতি বিরাজ করছে। জানুয়ারিতে যেখানে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫.১ শতাংশ, এপ্রিলে তা হয়েছে ৭.৪ শতাংশ। জুলাইতে এটি ৮.৯ শতাংশ ছাড়িয়েছে। সে সব দেশে খাদ্যসহ কাঁচামালের দাম বেড়েছে, আর আমরা তো ওদের থেকেই কিনি। এখন যে মূল্যস্ফীতি হচ্ছে তা পণ্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে। ইউরোপে গত জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ১ শতাংশ যা এপ্রিল গিয়ে হয় ৭.৪ এবং জুলাইতে তা আরও বেড়ে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ হয়েছে। পুরো ইউরোপে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। বলা যায়, ইউরোপের দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি ৭৫ ভাগ বেড়েছে। ওইসব দেশ থেকে পণ্য কিনে নিয়ে আসার কারণেই দেশেও মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।’

এক প্রশ্নের জবাবে মোস্তফা কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশের সুদ হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সুযোগ নেই। যে কারণে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আমদানি নিয়ন্ত্রণের শুল্ক বাড়ানো, এলসি মার্জিন বাড়ানোসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।’

একজন সাংবাদিক অর্থমন্ত্রীর কাছে জানতে চান দেশে হুন্ডি বেড়েছে কিনা জবাবে অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল বলেন, ‘বৈধ পথে অর্থ আসলে সব জায়গায় তার রেকর্ড থাকে, তার জবাবদিহি করা যায়। অফিসিয়াল চ্যানেলে বিদেশ থেকে রেমিটেন্স আসে সেটা আমরা সবাই চাই। কিন্তু হুন্ডিতে অর্থ আসলে তার বৈধতা থাকে না। তবে হুন্ডি আছে। বর্তমানে কত শতাংশ অর্থ হুন্ডিতে আসছে তার পরিসংখ্যান নেই।’

বেশ আগে করা নিজের গবেষণার বরাত দিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে যত রেমিটেন্স আসে তার ৫১ ভাগ আসে বৈধপথে আর ৪৯ ভাগ আসে হুন্ডিতে। এটা বিশাল অংক। এসব রেমিটেন্স বৈধপথে আনা সম্ভব হলে দেশ ও এই অর্থ উপার্জনকারী সকলেই উপকৃত হবে। এজন্য সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে বৈধ পথে রেমিটেন্স উৎসাহিত করা হচ্ছে।’

বুধবার ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের দুটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। এসব কেনাকাটায় ৭৬৪ কোটি ২০ লাখ ১২ হাজার টাকা জড়িত।

back to top