দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে নিজস্ব ডিজিটাল মুদ্রা আনতে পরীক্ষা-নিরিক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। রোববার (১৪ আগস্ট) বিএফআইএন-এর চতুর্থ বর্ষপূর্তী উপলক্ষে কাঠমুন্ডুতে আয়োজিত ‘নেপাল ইকোনমিক আউটলুক ২০২৩ অ্যান্ড বিয়ন্ড’ শীর্ষক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এছাড়াও চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোকে আরও নমনীয় এবং বাস্তবমুখী নীতি নিয়ে এগুনোর আহ্বান জানান তিনি।
নেপালের ন্যাশনাল প্ল্যানিং কমিশন-এর ভাইস চেয়ারম্যান- ড. বিশ্ব নাথ পৌডেল এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখার পর পরের অধিবেশনে ড. আতিউর রহমান একটি মূল নিবন্ধও উপস্থাপন করেন।
বঙ্গবন্ধুকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু যেমনটি বলেছেন সেভাবে ‘অ্যাডভেঞ্চারাস’ না হয়ে, বড় বড় লাফ না দিয়ে চলমান সংকট মোকাবিলা করতে হবে। বর্তমানে এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি করে নিজেদের সংকট মোকাবিলার সক্ষমতা বৃদ্ধি করে ধীরে-সুস্থে এগুনোকেই সঠিক পথ বলে তিনি মনে করেন। তিনি চলমান বৈশি^ক অর্থনৈতিক সংকটকালে আর্থিক ও জ্বালানি বাজারের চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো কি কি উদ্যোগ নিয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
রোববার, ১৪ আগস্ট ২০২২
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে নিজস্ব ডিজিটাল মুদ্রা আনতে পরীক্ষা-নিরিক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। রোববার (১৪ আগস্ট) বিএফআইএন-এর চতুর্থ বর্ষপূর্তী উপলক্ষে কাঠমুন্ডুতে আয়োজিত ‘নেপাল ইকোনমিক আউটলুক ২০২৩ অ্যান্ড বিয়ন্ড’ শীর্ষক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এছাড়াও চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোকে আরও নমনীয় এবং বাস্তবমুখী নীতি নিয়ে এগুনোর আহ্বান জানান তিনি।
নেপালের ন্যাশনাল প্ল্যানিং কমিশন-এর ভাইস চেয়ারম্যান- ড. বিশ্ব নাথ পৌডেল এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখার পর পরের অধিবেশনে ড. আতিউর রহমান একটি মূল নিবন্ধও উপস্থাপন করেন।
বঙ্গবন্ধুকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু যেমনটি বলেছেন সেভাবে ‘অ্যাডভেঞ্চারাস’ না হয়ে, বড় বড় লাফ না দিয়ে চলমান সংকট মোকাবিলা করতে হবে। বর্তমানে এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি করে নিজেদের সংকট মোকাবিলার সক্ষমতা বৃদ্ধি করে ধীরে-সুস্থে এগুনোকেই সঠিক পথ বলে তিনি মনে করেন। তিনি চলমান বৈশি^ক অর্থনৈতিক সংকটকালে আর্থিক ও জ্বালানি বাজারের চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো কি কি উদ্যোগ নিয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন।