রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতি বাড়বে। গড় মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
বুধবার এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০২৩ প্রকাশ করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক। সেখানে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে এ পূর্বাভাস দেয়া হয়। এ উপলক্ষে এডিবির ঢাকা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। অর্থাৎ ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে (২০২৩ সালের জুন শেষে) বাংলাদেশের অর্থনীতি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ বাড়তে পারে।
একই সঙ্গে গড় মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছে ম্যানিলাভিত্তিক এই উন্নয়ন সংস্থা। সংস্থাটির ধারণা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতি বাড়বে।
বৈশ্বিক অস্থিরতা এবং স্থানীয় পর্যায়ে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে যাওয়ায় চলতি বছরে গত বছরের চেয়ে প্রবৃদ্ধি কম হবে বলে জানিয়েছে এডিবি।
এতে এডিবির সিনিয়র কান্ট্রি স্পেশালিস্ট সুন চ্যাঙ হং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুকের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। এ ছাড়া বক্তব্য দেন এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং।
সরকার চলতি অর্থবছরে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরেছে। আর গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৪ শতাংশে আটকে রাখতে চেয়েছে।গত ২০২১-২২ অর্থবছরে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয় বাংলাদেশে। গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ২ শতাংশ।
বর্তমান বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ প্রেক্ষাপটে উচ্চ মূল্যস্ফীতি নতুন চ্যালেঞ্জ বলে মনে করে এডিবি।
বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতি বাড়বে। গড় মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
বুধবার এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০২৩ প্রকাশ করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক। সেখানে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে এ পূর্বাভাস দেয়া হয়। এ উপলক্ষে এডিবির ঢাকা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। অর্থাৎ ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে (২০২৩ সালের জুন শেষে) বাংলাদেশের অর্থনীতি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ বাড়তে পারে।
একই সঙ্গে গড় মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছে ম্যানিলাভিত্তিক এই উন্নয়ন সংস্থা। সংস্থাটির ধারণা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতি বাড়বে।
বৈশ্বিক অস্থিরতা এবং স্থানীয় পর্যায়ে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে যাওয়ায় চলতি বছরে গত বছরের চেয়ে প্রবৃদ্ধি কম হবে বলে জানিয়েছে এডিবি।
এতে এডিবির সিনিয়র কান্ট্রি স্পেশালিস্ট সুন চ্যাঙ হং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুকের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। এ ছাড়া বক্তব্য দেন এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং।
সরকার চলতি অর্থবছরে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরেছে। আর গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৪ শতাংশে আটকে রাখতে চেয়েছে।গত ২০২১-২২ অর্থবছরে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয় বাংলাদেশে। গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ২ শতাংশ।
বর্তমান বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ প্রেক্ষাপটে উচ্চ মূল্যস্ফীতি নতুন চ্যালেঞ্জ বলে মনে করে এডিবি।