পণ্যের দামে কারসাজি
ছবি: সংগৃহীত
চাল, আটা, ময়দা, ডিম, ব্রয়লার মুরগির পাশাপাশি সাবানসহ টয়লেট্রিজ পণ্যের বাজারে অস্বাভাবিকভাবে বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করার দায়ে আট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা করেছে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
কমিশন বলছে, এসব প্রতিষ্ঠানের কারসাজির জন্যই নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। কোম্পানিগুলো সংকট তৈরি করে দাম বাড়িয়েছে। সেজন্য প্রতিযোগিতা কমিশন স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলা দায়ের করেছে।
১১ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান হল- চালের জন্য রশিদ অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্টস, বেলকন গ্রুপ, সিটি গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ, বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেড; আটা-ময়দার জন্য সিটি গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ; ডিমের জন্য প্যারাগন পোলট্রি, ডিম ব্যবসায়ী-আড়তদার বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি আমানউল্লাহ্, কাজী ফার্মস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল ইসলাম; মুরগির জন্য কাজী ফার্মস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল ইসলাম, প্যারাগন পোলট্রি লিমিটেড; টয়লেট্রিজ পণ্যের জন্য ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক—মোট ১১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, যদিও একই প্রতিষ্ঠানের নাম এ তালিকায় একাধিকবার এসেছে।
বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপারসন মফিজুল ইসলাম জানান, সাম্প্রতিক সময়ে যেসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বাজারে অস্বাভাবিকভাবে বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করেছে তাদের বিরুদ্ধে এসব মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে চাল, ডিম ও মুরগির মাংস উৎপাদনকারী, আটা বাজারজাতকারী এবং সাবান, ডিটারজেন্ট, পেস্টের উৎপাদন এবং বাজারজাতকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
চলতি মাসের ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ধারাবাহিকভাবে এসব মামলার শুনানি হবে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রতিযোগিতা কমিশন আইনের ১৫ ও ১৬ ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ১৫ ধারায় বলা আছে, বাজারে প্রভাব বিস্তার করে একপক্ষীয় পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে তারা শাস্তির আওতায় আসবে। আর ১৬ ধারায় বলা আছে, কোনো পণ্যের বাজারজাত বা উৎপাদনে শীর্ষে থাকার সুযোগ কাজে লাগিয়ে পণ্যের দামে কারসাজি করলে সেই অপরাধও শাস্তিযোগ্য।
পণ্যের দামে কারসাজি
ছবি: সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২
চাল, আটা, ময়দা, ডিম, ব্রয়লার মুরগির পাশাপাশি সাবানসহ টয়লেট্রিজ পণ্যের বাজারে অস্বাভাবিকভাবে বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করার দায়ে আট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা করেছে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
কমিশন বলছে, এসব প্রতিষ্ঠানের কারসাজির জন্যই নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। কোম্পানিগুলো সংকট তৈরি করে দাম বাড়িয়েছে। সেজন্য প্রতিযোগিতা কমিশন স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলা দায়ের করেছে।
১১ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান হল- চালের জন্য রশিদ অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্টস, বেলকন গ্রুপ, সিটি গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ, বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেড; আটা-ময়দার জন্য সিটি গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ; ডিমের জন্য প্যারাগন পোলট্রি, ডিম ব্যবসায়ী-আড়তদার বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি আমানউল্লাহ্, কাজী ফার্মস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল ইসলাম; মুরগির জন্য কাজী ফার্মস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল ইসলাম, প্যারাগন পোলট্রি লিমিটেড; টয়লেট্রিজ পণ্যের জন্য ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক—মোট ১১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, যদিও একই প্রতিষ্ঠানের নাম এ তালিকায় একাধিকবার এসেছে।
বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপারসন মফিজুল ইসলাম জানান, সাম্প্রতিক সময়ে যেসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বাজারে অস্বাভাবিকভাবে বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করেছে তাদের বিরুদ্ধে এসব মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে চাল, ডিম ও মুরগির মাংস উৎপাদনকারী, আটা বাজারজাতকারী এবং সাবান, ডিটারজেন্ট, পেস্টের উৎপাদন এবং বাজারজাতকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
চলতি মাসের ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ধারাবাহিকভাবে এসব মামলার শুনানি হবে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রতিযোগিতা কমিশন আইনের ১৫ ও ১৬ ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ১৫ ধারায় বলা আছে, বাজারে প্রভাব বিস্তার করে একপক্ষীয় পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে তারা শাস্তির আওতায় আসবে। আর ১৬ ধারায় বলা আছে, কোনো পণ্যের বাজারজাত বা উৎপাদনে শীর্ষে থাকার সুযোগ কাজে লাগিয়ে পণ্যের দামে কারসাজি করলে সেই অপরাধও শাস্তিযোগ্য।