ছয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) বিরুদ্ধে ডলারে অতি মুনাফা করার যে অভিযোগ উঠেছিল, সেটি থেকে তাদের অব্যাহতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে এসব ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানরা আগের পদে ফেরার সুযোগ পাচ্ছেন। এ সংক্রান্ত চিঠি ইতোমধ্যে ছয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ব্যাংকগুলোর আবেদনের প্রেক্ষিতে শর্ত সাপেক্ষ অভিযোগগুলো নিষ্পত্তি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
ডলারের বাজারে অস্থিরতার মধ্যে ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, সাউথ ইস্ট ব্যাংক এবং স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকের ‘ট্রেজারি অপারেশনে’ অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রমাণ পায় বাংলাদেশ ব্যাংক।
এছাড়া ডলার সঙ্কটকে পুঁজি করে অতিরিক্ত মুনাফা করায় আরো ডজন খানেক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে কারণ দর্শাতে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বৃহস্পতিবারের সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে প্রথম ছয় ব্যাংকের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের নিষ্পত্তি করল ব্যাংক খাতের এই নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
ব্যাংকগুলোতে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, কিছু শর্ত পূরণ করলে তবেই ট্রেজারি প্রধানদের আগের পদে ফিরিয়ে আনা যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, আইন ও বিদ্যমান ব্যাংকিং নীতিমালা, নৈতিকতা এবং সময়ে সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া নির্দেশনা মেনে কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে ব্যাংক মুনাফা করতে পারবে। তবে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, এমন নেতিবাচক ব্যাংকিং কার্যকলাপের মাধ্যমে অনৈতিকভাবে মুনাফা অর্জন কোনোভাবেই কাম্য নয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, গত মে-জুন মাসে বৈদেশিক বাণিজ্যের লেনদেনের (ট্রোজারি ফাংশন) মাধ্যমে অর্জিত মুনাফার অর্ধেক ব্যাংক তার আয় খাতে নিতে পারবে। অবশিষ্ট অর্ধেক মুনাফা ব্যাংকের সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) তহবিলে স্থানান্তর করতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ আগস্ট মার্কিন ডলারে অতি মুনাফা করায় ব্যাংকগুলোর এমডিদের ব্যাখা তলব করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পরদিন ১৮ আগস্ট দেশি-বিদেশি এ ছয় ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানদের দায়িত্বে থেকে সরিয়ে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) কাছ থেকে ব্যাখ্যা তলব করা হয়।
বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২
ছয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) বিরুদ্ধে ডলারে অতি মুনাফা করার যে অভিযোগ উঠেছিল, সেটি থেকে তাদের অব্যাহতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে এসব ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানরা আগের পদে ফেরার সুযোগ পাচ্ছেন। এ সংক্রান্ত চিঠি ইতোমধ্যে ছয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ব্যাংকগুলোর আবেদনের প্রেক্ষিতে শর্ত সাপেক্ষ অভিযোগগুলো নিষ্পত্তি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
ডলারের বাজারে অস্থিরতার মধ্যে ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, সাউথ ইস্ট ব্যাংক এবং স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকের ‘ট্রেজারি অপারেশনে’ অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রমাণ পায় বাংলাদেশ ব্যাংক।
এছাড়া ডলার সঙ্কটকে পুঁজি করে অতিরিক্ত মুনাফা করায় আরো ডজন খানেক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে কারণ দর্শাতে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বৃহস্পতিবারের সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে প্রথম ছয় ব্যাংকের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের নিষ্পত্তি করল ব্যাংক খাতের এই নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
ব্যাংকগুলোতে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, কিছু শর্ত পূরণ করলে তবেই ট্রেজারি প্রধানদের আগের পদে ফিরিয়ে আনা যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, আইন ও বিদ্যমান ব্যাংকিং নীতিমালা, নৈতিকতা এবং সময়ে সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া নির্দেশনা মেনে কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে ব্যাংক মুনাফা করতে পারবে। তবে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, এমন নেতিবাচক ব্যাংকিং কার্যকলাপের মাধ্যমে অনৈতিকভাবে মুনাফা অর্জন কোনোভাবেই কাম্য নয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, গত মে-জুন মাসে বৈদেশিক বাণিজ্যের লেনদেনের (ট্রোজারি ফাংশন) মাধ্যমে অর্জিত মুনাফার অর্ধেক ব্যাংক তার আয় খাতে নিতে পারবে। অবশিষ্ট অর্ধেক মুনাফা ব্যাংকের সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) তহবিলে স্থানান্তর করতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ আগস্ট মার্কিন ডলারে অতি মুনাফা করায় ব্যাংকগুলোর এমডিদের ব্যাখা তলব করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পরদিন ১৮ আগস্ট দেশি-বিদেশি এ ছয় ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানদের দায়িত্বে থেকে সরিয়ে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) কাছ থেকে ব্যাখ্যা তলব করা হয়।