ওয়ালটন বাংলাদেশের করপোরেট খাতের গর্ব। ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনে ওয়ালটন নতুন স্ট্যান্ডার্ড সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স বাজার সৃষ্টিতে ওয়ালটন বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। এবার প্রতিষ্ঠানটি অন্যতম সেরা গ্লোবাল ব্র্যান্ড হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্বখ্যাত সাময়িকী নিউজউইকের একটি বিশেষ প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। প্রতিবেদনটিতে গত এক যুগে (২০০৯ থেকে ২০২১ সাল) বাংলাদেশের অর্থনীতির সাফল্যের চিত্র, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, স্থিতিশীল পুঁজিবাজার এবং শিল্পখাতে ওয়ালটনের অবদান তুলে ধরা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) ছিলো ১০২.৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২১ সালে যা দাঁড়িয়েছে ৪১৬.২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০১০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত এক যুগ ধরে ক্রমবর্ধমান জিডিপি প্রবৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ বিশ্বে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। দেড় দশকে ২৫ মিলিয়নেরও বেশি মানুষকে দারিদ্রমুক্ত করেছে। গত বছর জাতিসংঘ নিশ্চিত করেছে যে ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটবে, যা বিশ্বের খুব কম দেশই সম্ভব করতে পেরেছে। বর্তমান সরকারের লক্ষ্য প্রবৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা।
নিউজউইকের প্রতিবেদন বলছে, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সময় বাংলাদেশ ছিল বিশ্বের দ্বিতীয় দরিদ্রতম দেশ। সেখান থেকে আজ বাংলাদেশ ‘দারিদ্র বিমোচনের মডেল’ হয়ে উঠেছে। স্থিতিশীল গণতন্ত্র, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের সুযোগ সৃষ্টি, রপ্তানি আয় ইত্যাদির কারণে বাংলাদেশ অতিমারির মধ্যেও প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছে। বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২,৫০৩ মার্কিন ডলার, যেখানে একই সময়ে প্রতিবেশি ভারতের মাথাপিছু আয় ২,২৭৭ মার্কিন ডলার। তৈরি পোশাকের পাশাপাশি, চামড়া, পাট, আইটি সেবা, ওষুধ, কৃষি এবং হাই-টেক পণ্যের রপ্তানি খাত ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক আভাস দিয়েছে ২০২২ সালে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৬.৯ শতাংশ এবং ২০২৩ সালে ৭.১ শতাংশ। বিশ্বখ্যাত সাময়িকী নিউজউইকের একই সংখ্যায় বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য শিল্পখাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান ওয়ালটনকে নিয়ে প্রকাশিত বিশেষ প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ওয়ালটনের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সমান্তরাল। ২০০৮ সালে ওয়ালটন বাংলাদেশে রেফ্রিজারেটর উৎপাদন শুরু করার আগে প্রয়োজনীয় এসব পণ্য বিলাসদ্রব্য হিসেবে বিবেচিত হতো। কিন্তু বর্তমানে এসব পণ্য সাধারণ মানুষের ব্যবহার্য্য হয়ে উঠেছে এবং প্রায় প্রতিটি ঘরে রেফ্রিজারেটর আছে। গত এক দশকে বাংলাদেশে রেফ্রিজারেটরের বাজার ১০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
ওয়ালটন বাংলাদেশের করপোরেট খাতের গর্ব। ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনে ওয়ালটন নতুন স্ট্যান্ডার্ড সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স বাজার সৃষ্টিতে ওয়ালটন বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। এবার প্রতিষ্ঠানটি অন্যতম সেরা গ্লোবাল ব্র্যান্ড হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্বখ্যাত সাময়িকী নিউজউইকের একটি বিশেষ প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। প্রতিবেদনটিতে গত এক যুগে (২০০৯ থেকে ২০২১ সাল) বাংলাদেশের অর্থনীতির সাফল্যের চিত্র, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, স্থিতিশীল পুঁজিবাজার এবং শিল্পখাতে ওয়ালটনের অবদান তুলে ধরা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) ছিলো ১০২.৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২১ সালে যা দাঁড়িয়েছে ৪১৬.২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০১০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত এক যুগ ধরে ক্রমবর্ধমান জিডিপি প্রবৃদ্ধির হারে বাংলাদেশ বিশ্বে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। দেড় দশকে ২৫ মিলিয়নেরও বেশি মানুষকে দারিদ্রমুক্ত করেছে। গত বছর জাতিসংঘ নিশ্চিত করেছে যে ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটবে, যা বিশ্বের খুব কম দেশই সম্ভব করতে পেরেছে। বর্তমান সরকারের লক্ষ্য প্রবৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা।
নিউজউইকের প্রতিবেদন বলছে, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সময় বাংলাদেশ ছিল বিশ্বের দ্বিতীয় দরিদ্রতম দেশ। সেখান থেকে আজ বাংলাদেশ ‘দারিদ্র বিমোচনের মডেল’ হয়ে উঠেছে। স্থিতিশীল গণতন্ত্র, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের সুযোগ সৃষ্টি, রপ্তানি আয় ইত্যাদির কারণে বাংলাদেশ অতিমারির মধ্যেও প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছে। বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২,৫০৩ মার্কিন ডলার, যেখানে একই সময়ে প্রতিবেশি ভারতের মাথাপিছু আয় ২,২৭৭ মার্কিন ডলার। তৈরি পোশাকের পাশাপাশি, চামড়া, পাট, আইটি সেবা, ওষুধ, কৃষি এবং হাই-টেক পণ্যের রপ্তানি খাত ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক আভাস দিয়েছে ২০২২ সালে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৬.৯ শতাংশ এবং ২০২৩ সালে ৭.১ শতাংশ। বিশ্বখ্যাত সাময়িকী নিউজউইকের একই সংখ্যায় বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য শিল্পখাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান ওয়ালটনকে নিয়ে প্রকাশিত বিশেষ প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ওয়ালটনের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সমান্তরাল। ২০০৮ সালে ওয়ালটন বাংলাদেশে রেফ্রিজারেটর উৎপাদন শুরু করার আগে প্রয়োজনীয় এসব পণ্য বিলাসদ্রব্য হিসেবে বিবেচিত হতো। কিন্তু বর্তমানে এসব পণ্য সাধারণ মানুষের ব্যবহার্য্য হয়ে উঠেছে এবং প্রায় প্রতিটি ঘরে রেফ্রিজারেটর আছে। গত এক দশকে বাংলাদেশে রেফ্রিজারেটরের বাজার ১০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।