সেপ্টেম্বর মাসে দাম বৃদ্ধির পর এবার কমলো তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। গ্রাহক পর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজির দাম ১২০০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। যা আগে ছিল ১২৩৫ টাকা। একইভাবে দাম কমেছে অটোগ্যাসেরও।
রোববার (২ অক্টোবর) ভার্চুয়াল এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন দাম ঘোষণা করা হয়। ঘোষণার পর থেকেই নতুন দাম কার্যকর বলে জানানো হয়েছে। বিইআরসি চেয়ারম্যান আবদুল জলিল এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিইআরসির সচিব ও সদস্যরা।
গাড়ির জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রতি লিটার ‘অটো গ্যাসে’র দাম পড়বে ৫৫ টাকা ৯২ পয়সা, যা গত মাসে ছিল ৫৭ টাকা ৫৫ পয়সা। এই হিসাবে সেপ্টেম্বরের তুলনায় অক্টোবরে দাম কমেছে ১ টাকা ৬৩ পয়সা।
এর আগে সেপ্টেম্বরে ১২ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২৩৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি।
তবে সরকারি পর্যায়ে সাড়ে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম পরিবর্তন হয়নি, সেটি আগের মতো ৫৯১ টাকাই রয়েছে।
বিইআরসির চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে এলপিজির দাম কমেছে। তাই এবার আমরা এলপিজির দাম কমাতে পেরেছি।
বাজারে এলপিজির দাম কমিশনের নির্ধারিত দাম বিক্রি হয় না বলে সম্মেলনে অভিযোগ করা হলে কমিশনের সদস্য মকবুল ই ইলাহী বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ না পেলে এই বিষয়ে কোনও উদ্যোগ নিতে পারি না। কমিশনের আইনেও এটা করা যায় না। অন্য কোম্পানিগুলোর মতো স্বপ্রণোদিত হয়ে আমরা অভিযান পরিচালনা করতে পারি না। তিনি বলেন, দাম আরও কমানো যেতো যদি ডলার দামটা আর একটু কমতো।
আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে সৌদি আরামকো কোম্পানির প্রপেন ও বিউটেনের দামের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রতি মাসে এলপিজির দাম ঘোষণা করে বিইআরসি। গত বছরের ১২ এপ্রিল দেশে প্রথমবারের মতো এলপিজির দাম নির্ধারণ করে বিইআরসি। এর পর থেকে প্রতি মাসে দাম সমন্বয় করা হচ্ছে।
রোববার, ০২ অক্টোবর ২০২২
সেপ্টেম্বর মাসে দাম বৃদ্ধির পর এবার কমলো তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। গ্রাহক পর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজির দাম ১২০০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। যা আগে ছিল ১২৩৫ টাকা। একইভাবে দাম কমেছে অটোগ্যাসেরও।
রোববার (২ অক্টোবর) ভার্চুয়াল এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন দাম ঘোষণা করা হয়। ঘোষণার পর থেকেই নতুন দাম কার্যকর বলে জানানো হয়েছে। বিইআরসি চেয়ারম্যান আবদুল জলিল এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিইআরসির সচিব ও সদস্যরা।
গাড়ির জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রতি লিটার ‘অটো গ্যাসে’র দাম পড়বে ৫৫ টাকা ৯২ পয়সা, যা গত মাসে ছিল ৫৭ টাকা ৫৫ পয়সা। এই হিসাবে সেপ্টেম্বরের তুলনায় অক্টোবরে দাম কমেছে ১ টাকা ৬৩ পয়সা।
এর আগে সেপ্টেম্বরে ১২ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২৩৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি।
তবে সরকারি পর্যায়ে সাড়ে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম পরিবর্তন হয়নি, সেটি আগের মতো ৫৯১ টাকাই রয়েছে।
বিইআরসির চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে এলপিজির দাম কমেছে। তাই এবার আমরা এলপিজির দাম কমাতে পেরেছি।
বাজারে এলপিজির দাম কমিশনের নির্ধারিত দাম বিক্রি হয় না বলে সম্মেলনে অভিযোগ করা হলে কমিশনের সদস্য মকবুল ই ইলাহী বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ না পেলে এই বিষয়ে কোনও উদ্যোগ নিতে পারি না। কমিশনের আইনেও এটা করা যায় না। অন্য কোম্পানিগুলোর মতো স্বপ্রণোদিত হয়ে আমরা অভিযান পরিচালনা করতে পারি না। তিনি বলেন, দাম আরও কমানো যেতো যদি ডলার দামটা আর একটু কমতো।
আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে সৌদি আরামকো কোম্পানির প্রপেন ও বিউটেনের দামের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রতি মাসে এলপিজির দাম ঘোষণা করে বিইআরসি। গত বছরের ১২ এপ্রিল দেশে প্রথমবারের মতো এলপিজির দাম নির্ধারণ করে বিইআরসি। এর পর থেকে প্রতি মাসে দাম সমন্বয় করা হচ্ছে।