মালয়েশিয়ার পেনাং প্রদেশের গভর্নর (প্রদেশ প্রধান) তুয়ান ইয়াং তেরুতামা তুন দাতো সেরি উতামা আহমেদ ফুজি আবদুল রাজাক ও পেনাং রাজ্যের বাণিজ্য, শিল্প এবং উদ্যোক্তা উন্নয়ন মন্ত্রী এবং পেনাং রাজ্য আইন সভার প্রাক্তন স্পিকার দাতো হাজী আব্দুল হালিম বিন হাজিহুসেনের সাথে পৃথক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র প্রতিনিধি দল৷
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিএমসিসিআই জানিয়েছে ফার্মাসিউটিক্যাল, কৃষি, প্লাস্টিক এবং চামড়ার মতো অন্যান্য খাতে সহযোগিতার মধ্যে কিভাবে বাংলাদেশি প্রশিক্ষিত প্রকৌশলীরা পেনাংয়ের হাই-টেক শিল্পের পরিপূরক হতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সাড়ে তিন শতাধিক বহুজাতিক কোম্পানি পেনাং-এ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে, যার মধ্যে ইন্টেল, মটোরোলা, এএমডি ইত্যাদি মাইক্রোচিপ তৈরি করছে।
বৈঠকে গভর্নর ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য শোকেস বাংলাদেশ দুই দেশের বিভিন্ন ব্যবসা সম্প্রসারণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
পেনাং বিশ্বব্যাপী ব্যাক-এন্ড সেমিকন্ডাক্টর আউটপুটের প্রায় ৮% তৈরিতে অবদান রাখে, এটি মাইক্রো ইলেক্ট্রনিক্স অ্যাসেম্বলিং, প্যাকেজিং এবং টেস্টিং-এর জন্য শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র সভাপতি ও এফবিসিসিআই পরিচালক সৈয়দ আলমাস কবীর বাংলাদেশী প্রশিক্ষিত প্রকৌশলীদের দ্বারা ভিএলএসআই ডিজাইন এবং প্রি-এন্ড পোস্ট-ফেব্রিকেশন পরিষেবার প্রস্তাব করেন।তিনি দুই দেশের স্টার্টআপ উদ্যোক্তাদের জন্য নেটওয়ার্কিং-এর সুযোগ সম্প্রসারিত করার প্রস্তাবনা দেন।
এর আগে ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি মালয়েশিয়া, চাইনিজ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ও মালে চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নেতাদের সঙ্গেও বিএমসিসিআইয়ের প্রতিনিধিদল বৈঠক করেন।
রোববার, ০২ অক্টোবর ২০২২
মালয়েশিয়ার পেনাং প্রদেশের গভর্নর (প্রদেশ প্রধান) তুয়ান ইয়াং তেরুতামা তুন দাতো সেরি উতামা আহমেদ ফুজি আবদুল রাজাক ও পেনাং রাজ্যের বাণিজ্য, শিল্প এবং উদ্যোক্তা উন্নয়ন মন্ত্রী এবং পেনাং রাজ্য আইন সভার প্রাক্তন স্পিকার দাতো হাজী আব্দুল হালিম বিন হাজিহুসেনের সাথে পৃথক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র প্রতিনিধি দল৷
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিএমসিসিআই জানিয়েছে ফার্মাসিউটিক্যাল, কৃষি, প্লাস্টিক এবং চামড়ার মতো অন্যান্য খাতে সহযোগিতার মধ্যে কিভাবে বাংলাদেশি প্রশিক্ষিত প্রকৌশলীরা পেনাংয়ের হাই-টেক শিল্পের পরিপূরক হতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সাড়ে তিন শতাধিক বহুজাতিক কোম্পানি পেনাং-এ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে, যার মধ্যে ইন্টেল, মটোরোলা, এএমডি ইত্যাদি মাইক্রোচিপ তৈরি করছে।
বৈঠকে গভর্নর ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য শোকেস বাংলাদেশ দুই দেশের বিভিন্ন ব্যবসা সম্প্রসারণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
পেনাং বিশ্বব্যাপী ব্যাক-এন্ড সেমিকন্ডাক্টর আউটপুটের প্রায় ৮% তৈরিতে অবদান রাখে, এটি মাইক্রো ইলেক্ট্রনিক্স অ্যাসেম্বলিং, প্যাকেজিং এবং টেস্টিং-এর জন্য শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র সভাপতি ও এফবিসিসিআই পরিচালক সৈয়দ আলমাস কবীর বাংলাদেশী প্রশিক্ষিত প্রকৌশলীদের দ্বারা ভিএলএসআই ডিজাইন এবং প্রি-এন্ড পোস্ট-ফেব্রিকেশন পরিষেবার প্রস্তাব করেন।তিনি দুই দেশের স্টার্টআপ উদ্যোক্তাদের জন্য নেটওয়ার্কিং-এর সুযোগ সম্প্রসারিত করার প্রস্তাবনা দেন।
এর আগে ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি মালয়েশিয়া, চাইনিজ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ও মালে চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নেতাদের সঙ্গেও বিএমসিসিআইয়ের প্রতিনিধিদল বৈঠক করেন।