alt

অর্থ-বাণিজ্য

ই-রিটার্ন জমার সংখ্যা সন্তোষজনক নয়

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২

গত ৭ বছরে দেশে টিআইএন-ধারীর সংখ্যা বেড়েছে ২৮৬ শতাংশ। একই সময়ে রিটার্ন জমা দেয়ার সংখ্যা বেড়েছে ১৩৭ শতাংশ। সে হিসাবে দুই-তৃতীয়াংশ টিআইএনধারীই রিটার্ন জমা দেননি। দেশে নিবন্ধিত করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন বাড়লেও সে অনুযায়ী বাড়ছে না রিটার্ন জমার সংখ্যা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে। এনবিআরের প্রতিবেদন অনুযায়ী গত ৭ বছরে টিআইএন-ধারীর সংখ্যা বেড়েছে ২৮৬ শতাংশ। একই সময়ে রিটার্ন জমা দেয়ার সংখ্যা বেড়েছে ১৩৭ শতাংশ। অর্থাৎ দুই তৃতীয়াংশ রিটার্নই জমা পড়েনি। এনবিআরের সদস্য (করনীতি) ড. সামস উদ্দিন আহমেদের তৈরি করা প্রতিবেদনটি জাতীয় আয়কর দিবসে উপস্থাপন করা হয়েছে।

আইনে আয় থাকুক আর না থাকুক টিআইএন থাকলেই রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী রিটার্ন জমা পড়ছে না। এনবিআর সূত্র বলেছে টিআইএন থাকলে রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয় ২০১৮-১৯ অর্থবছরে। তারপর থেকে রিটার্ন জমার সংখ্যা বাড়ছে। তবে এই সংখ্যা এখনও সন্তোষজনক নয়। চলতি বছরে ৩৫ লাখ রিটার্ন জমা পড়বে বলে আশা করছে এনবিআর। আগামী দুই বছরের মধ্যে এই সংখ্যা ৫০ লাখে উন্নীত করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয় ২০১৫-১৬ অর্থবছরে নিবন্ধিত করদাতার সংখ্যা ছিল সাড়ে ১৬ লাখ। এর বিপরীতে ওই বছর রিটার্ন জমা পড়ে প্রায় ১১ লাখ। সবশেষ ২০২১-২২ অর্থবছরে টিআইএনধারীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৬৪ লাখ। এর বিপরীতে রিটার্ন জমা পড়েছে ২৫ লাখ ৯১ হাজার। প্রতিবেদনে দেখা যায় ৭ বছরে সংখ্যাগত দিক থেকে টিআইএন-ধারীর সংখ্যা বেড়েছে ৪৭ লাখ ২২ হাজার। বর্তমানে টিআইএন-ধারীর সংখ্যা ৮০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। বৃদ্ধির এই হার ২৮৬ শতাংশ। একই সময়ে রিটার্ন জমা দেয়া বেড়েছে ১০ লাখ ৯৩ হাজার বা ১৩৭ শতাংশ।

এনবিআর সূত্র বলেছে, কর-নেট সম্প্রসারণে চলতি বাজেটে নানা ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এরমধ্যে যেসব ক্ষেত্রে টিআইএন গ্রহণ বাধ্যতামূলক রয়েছে সেসব ক্ষেত্রসহ ৪০টি খাতে সেবা গ্রহণের সময় রিটার্ন জমার সঙ্গে প্রমাণপত্র দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ফলে রিটার্ন জমার সংখ্যা এবার ৩৫ লাখ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯০ ভাগ রিটার্ন জমা পড়েছে ব্যক্তিশ্রেণী করদাতা খাতে। মাত্র ৩০ থেকে ৩৫ হাজার কোম্পানি রিটার্ন জমা দেয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নিবন্ধিত করদাতার মধ্যে ৬৭ শতাংশ ব্যক্তিকরদাতা, ২৯ শতাংশ বেতনভোগী, ৩ শতাংশ কোম্পানি ও এক শতাংশ ফার্ম। যোগাযোগ করা হলে এনবিআরের সাবেক সদস্য আমিনুর রহমান বলেন ‘সামর্থ্যবানদের মধ্যে বেশিরভাগই করের আওতার বাইরে। এদের আওতায় আনতে হলে প্রয়োজন কর শিক্ষার প্রচার ও করদাতার আস্থা অর্জন করা। আয়কর রিটার্ন দাখিল ও কর পরিশোধ পদ্ধতি অনলাইনের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি কর আইন আরও সহজ করতে হবে।’

করনেট সম্প্রসারণে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের উল্লেখ করেছেন এনবিআরের সদস্য সামস উদ্দিন আহমেদ। এগুলো হচ্ছে নিবন্ধিত করদাতার সংখ্যার সঙ্গে প্রত্যাশিত রিটার্ন দাখিলকারী করদাতার সংখ্যার অসামঞ্জস্যতা, ডিজিটাল সংযোগ, মানবসম্পদ ও অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ, ডিজিটাল ইকোনমি সম্পর্কে কর্মকর্তাদের ধারণার অভাব, আনুষ্ঠানিক অর্থনীতি ও তথ্যের ঘাটতি ইত্যাদি। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পাশাপাশি করনেট বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি। বর্তমানে আয়করের অংশ এনবিআর সংগৃহীত মোট রাজস্বের ৩৪ শতাংশ এবং জিডিপিতে আয়করের অবদান মাত্র আড়াই শতাংশ।

বাংলাদেশকে উচ্চ আয় এবং উন্নত দেশের কাতারে যেতে ২০৩১ সালে কর-জিডিপি অনুপাত ১৭ শতাংশ এবং ২০৪১ সালে ২১ শতাংশে উন্নীত করার কথা উল্লেখ করা হয় এনবিআরের প্রতিবেদনে। এই লক্ষ্য অর্জন করতে হলে মোট রাজস্বে আয়করের অংশ কমপক্ষে ৭০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে বলে জানান ড. সামস উদ্দিন।এ জন্য কয়েকটি পরিকল্পনা নিতে হবে বলে মনে করেন তিনি। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- করের আওতা বৃদ্ধি ও করসেবা সহজ করা, কর বিভাগকে পূর্ণাঙ্গ ডিজিটালাইজ করা, কর আইন সংস্কার, কর বিভাগের সক্ষমতা বাড়ানো এবং কর বিভাগের জন্য দক্ষ মানব সম্পদ সৃষ্টি করা।

ছবি

দেশে মোটরসাইকেল বিক্রি বেড়েছে

ছবি

বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

অধিকাংশ ব্যাংকের অডিট রিপোর্টে ‘ফিকশন’ পাওয়া গেছে: গভর্নর

ছবি

আমদানি-রপ্তানির আড়ালে অর্থপাচার, কঠোর অবস্থানে বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টার্টআপ তহবিল: বয়সের ঊর্ধ্বসীমা উঠে গেল

হাউজ লোন ও ক্রেডিট কার্ড ঋণের সীমা বাড়ছে

সরকারি দফতরে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফর বন্ধ করা হলো

বহুজাতিক কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্তির উদ্যোগ

ছবি

চীনে বিডা’র অফিস খোলার পরিকল্পনা চলছে: আশিক চৌধুরী

দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ

ছবি

গত অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ

ছবি

আইএমএফ বা বিশ্বব্যাংক নয়, সরকারের নিজস্ব উদ্যোগে সংস্কার: অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

সততা-দক্ষতার সঙ্গে কাজ করলে কোনো ভয় নেই: এনবিআর চেয়ারম্যান

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

জুলাইয়ের ৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৮১২৫ কোটি টাকা

ছবি

জুলাই অভ্যুত্থানে হতাহতদের জন্য বিশেষ তহবিল গঠন করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ছবি

জুলাই হতাহতদের সহায়তায় ২৫ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি

বাণিজ্য রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রকে অগ্রাধিকার দিয়ে পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ

ছবি

বিশ্ববাজারে পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ

ছবি

আকু দায় মিটিয়ে রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে

ছবি

ডিএসইতে লেনদেন ৬০০ কোটি টাকা ছাড়ালো

৬ মাসের কম সময়ে আইপিও প্রক্রিয়া শেষ করা হবে: ডিএসই চেয়ারম্যান

আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রভিশন সংরক্ষণে নতুন নির্দেশনা

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ

ছবি

ফুডির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হলো স্কিটো

ছবি

বাজারে আসছে নতুন স্মার্টফোন ওয়ানপ্লাস নর্ড ৫ সিরিজ

ছবি

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে নতুন শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’ আলোচনার দরজা খোলা

ছবি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প

ছবি

বিদেশে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন সবচেয়ে বেশি যুক্তরাষ্ট্রে, ভারত ছয় নম্বরে

পাঁচ কার্যদিবসে বিদেশি ও প্রবাসী বিও হিসাব কমেছে প্রায় পাঁচশ’

সূচকের উত্থানে সপ্তাহ শুরু, লেনদেন ৫৭৩ কোটি

ছবি

ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন আদিল চৌধুরী

ছবি

খাদ্যপণ্যের দাম কমায় স্বস্তি, জুনে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ৮.৪৮%

২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে গড় ব্যয় ৩০ পয়সা

রিটার্ন জমায় যেসব খাতে মিলবে করছাড়

tab

অর্থ-বাণিজ্য

ই-রিটার্ন জমার সংখ্যা সন্তোষজনক নয়

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২

গত ৭ বছরে দেশে টিআইএন-ধারীর সংখ্যা বেড়েছে ২৮৬ শতাংশ। একই সময়ে রিটার্ন জমা দেয়ার সংখ্যা বেড়েছে ১৩৭ শতাংশ। সে হিসাবে দুই-তৃতীয়াংশ টিআইএনধারীই রিটার্ন জমা দেননি। দেশে নিবন্ধিত করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন বাড়লেও সে অনুযায়ী বাড়ছে না রিটার্ন জমার সংখ্যা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে। এনবিআরের প্রতিবেদন অনুযায়ী গত ৭ বছরে টিআইএন-ধারীর সংখ্যা বেড়েছে ২৮৬ শতাংশ। একই সময়ে রিটার্ন জমা দেয়ার সংখ্যা বেড়েছে ১৩৭ শতাংশ। অর্থাৎ দুই তৃতীয়াংশ রিটার্নই জমা পড়েনি। এনবিআরের সদস্য (করনীতি) ড. সামস উদ্দিন আহমেদের তৈরি করা প্রতিবেদনটি জাতীয় আয়কর দিবসে উপস্থাপন করা হয়েছে।

আইনে আয় থাকুক আর না থাকুক টিআইএন থাকলেই রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী রিটার্ন জমা পড়ছে না। এনবিআর সূত্র বলেছে টিআইএন থাকলে রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয় ২০১৮-১৯ অর্থবছরে। তারপর থেকে রিটার্ন জমার সংখ্যা বাড়ছে। তবে এই সংখ্যা এখনও সন্তোষজনক নয়। চলতি বছরে ৩৫ লাখ রিটার্ন জমা পড়বে বলে আশা করছে এনবিআর। আগামী দুই বছরের মধ্যে এই সংখ্যা ৫০ লাখে উন্নীত করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয় ২০১৫-১৬ অর্থবছরে নিবন্ধিত করদাতার সংখ্যা ছিল সাড়ে ১৬ লাখ। এর বিপরীতে ওই বছর রিটার্ন জমা পড়ে প্রায় ১১ লাখ। সবশেষ ২০২১-২২ অর্থবছরে টিআইএনধারীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৬৪ লাখ। এর বিপরীতে রিটার্ন জমা পড়েছে ২৫ লাখ ৯১ হাজার। প্রতিবেদনে দেখা যায় ৭ বছরে সংখ্যাগত দিক থেকে টিআইএন-ধারীর সংখ্যা বেড়েছে ৪৭ লাখ ২২ হাজার। বর্তমানে টিআইএন-ধারীর সংখ্যা ৮০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। বৃদ্ধির এই হার ২৮৬ শতাংশ। একই সময়ে রিটার্ন জমা দেয়া বেড়েছে ১০ লাখ ৯৩ হাজার বা ১৩৭ শতাংশ।

এনবিআর সূত্র বলেছে, কর-নেট সম্প্রসারণে চলতি বাজেটে নানা ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এরমধ্যে যেসব ক্ষেত্রে টিআইএন গ্রহণ বাধ্যতামূলক রয়েছে সেসব ক্ষেত্রসহ ৪০টি খাতে সেবা গ্রহণের সময় রিটার্ন জমার সঙ্গে প্রমাণপত্র দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ফলে রিটার্ন জমার সংখ্যা এবার ৩৫ লাখ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯০ ভাগ রিটার্ন জমা পড়েছে ব্যক্তিশ্রেণী করদাতা খাতে। মাত্র ৩০ থেকে ৩৫ হাজার কোম্পানি রিটার্ন জমা দেয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নিবন্ধিত করদাতার মধ্যে ৬৭ শতাংশ ব্যক্তিকরদাতা, ২৯ শতাংশ বেতনভোগী, ৩ শতাংশ কোম্পানি ও এক শতাংশ ফার্ম। যোগাযোগ করা হলে এনবিআরের সাবেক সদস্য আমিনুর রহমান বলেন ‘সামর্থ্যবানদের মধ্যে বেশিরভাগই করের আওতার বাইরে। এদের আওতায় আনতে হলে প্রয়োজন কর শিক্ষার প্রচার ও করদাতার আস্থা অর্জন করা। আয়কর রিটার্ন দাখিল ও কর পরিশোধ পদ্ধতি অনলাইনের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি কর আইন আরও সহজ করতে হবে।’

করনেট সম্প্রসারণে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের উল্লেখ করেছেন এনবিআরের সদস্য সামস উদ্দিন আহমেদ। এগুলো হচ্ছে নিবন্ধিত করদাতার সংখ্যার সঙ্গে প্রত্যাশিত রিটার্ন দাখিলকারী করদাতার সংখ্যার অসামঞ্জস্যতা, ডিজিটাল সংযোগ, মানবসম্পদ ও অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ, ডিজিটাল ইকোনমি সম্পর্কে কর্মকর্তাদের ধারণার অভাব, আনুষ্ঠানিক অর্থনীতি ও তথ্যের ঘাটতি ইত্যাদি। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পাশাপাশি করনেট বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি। বর্তমানে আয়করের অংশ এনবিআর সংগৃহীত মোট রাজস্বের ৩৪ শতাংশ এবং জিডিপিতে আয়করের অবদান মাত্র আড়াই শতাংশ।

বাংলাদেশকে উচ্চ আয় এবং উন্নত দেশের কাতারে যেতে ২০৩১ সালে কর-জিডিপি অনুপাত ১৭ শতাংশ এবং ২০৪১ সালে ২১ শতাংশে উন্নীত করার কথা উল্লেখ করা হয় এনবিআরের প্রতিবেদনে। এই লক্ষ্য অর্জন করতে হলে মোট রাজস্বে আয়করের অংশ কমপক্ষে ৭০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে বলে জানান ড. সামস উদ্দিন।এ জন্য কয়েকটি পরিকল্পনা নিতে হবে বলে মনে করেন তিনি। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- করের আওতা বৃদ্ধি ও করসেবা সহজ করা, কর বিভাগকে পূর্ণাঙ্গ ডিজিটালাইজ করা, কর আইন সংস্কার, কর বিভাগের সক্ষমতা বাড়ানো এবং কর বিভাগের জন্য দক্ষ মানব সম্পদ সৃষ্টি করা।

back to top