আগের কার্যদিবস পতন হলেও সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) আবার পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। শুধু পতনই নয় টাকার পরিমাণে লেনদেন নেমেছে তিনশত কোটি টাকার নিচে। আর অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫.৮৫ পয়েন্ট বা ০.০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২২৭.৮২ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১.৯২ পয়েন্ট বা ০.১৪ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩.৬৫ পয়েন্ট বা ০.১৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬১.৬১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২০৩.৫৭ পয়েন্টে। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ২৯৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৩১১ কোটি ৩২ লাখ টাকার। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ২৯০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৭টির বা ৫.৮৬ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ৫৫টির বা ১৩.৯৭ শতাংশের এবং ২১৮টির বা ৭৫.১৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩.১২ পয়েন্ট বা ০.০৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৩৩৮.৬০ পয়েন্টে। সিএসইতে বৃহস্পতিবার ১০০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮টির দর বেড়েছে, কমেছে ৩৫টির আর ৫৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৭টির বা ৫.৮৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে মুন্নু এগ্রোর শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। জানা গেছে, আগের কার্যদিবসে মুন্নু এগ্রোর শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭১৩.৮০ টাকায়। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৭৬৭.৩০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৫৩.৫০ টাকা বা ৭.৪৯ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে মুন্নু এগ্রো ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়ন ইনফিউশনের ৭.৪৯ শতাংশ, এমবি ফার্মার ৪.৭৯ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকের ৩.৮২ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ২.২০ শতাংশ, বিডি থাই ফুডের ১.৬৫ শতাংশ, কে অ্যান্ড কিউয়ের ১.৬৪ শতাংশ, অ্যাডভেন্ট ফার্মার ১.১১ শতাংশ, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১.০৮ শতাংশ এবং রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ০.৭৫ শতাংশ বেড়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৫৫টির বা ১৮.৯৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনালি আঁশের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
জানা গেছে, আগের কার্যদিবসে সোনালি আঁশের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭৯৮.২০ টাকায়। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪৩৪ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩৬৪.২০ টাকা বা ৪৫.৬২ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে সোনালি আঁশ ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩.২৮ শতাংশ, ইজেনারেশনের ৩.১৪ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ২.৬৯ শতাংশ, নাভানা ফার্মার ২.৫৭ শতাংশ, আইটি কনসালটেন্টসের ২.৩১ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের ২.১৩ শতাংশ, অগ্নি সিস্টেমসের ২.১২ শতাংশ, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ২.০৮ শতাংশ এবং ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার দর ১.৯৫ শতাংশ কমেছে।
বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়ের পর তা প্রকাশ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানি তিনটি হলো ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স এবং জনতা ইন্স্যুরেন্স। ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিংস লিমিটেড (এনসিআর) কোম্পানি তিনটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে। ইউনিয়ন ক্যাপিটালের দীর্ঘমেয়াদী রেটিং হয়েছে ‘এ-’ এবং স্বল্প মেয়াদি রেটিং হয়েছে এসটি-৩। ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে। ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের দীর্ঘমেয়াদি রেটিং হয়েছে ‘এএএ’ এবং স্বল্প মেয়াদি রেটিং হয়েছে এসটি-১। ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে। জনতা ইন্স্যুরেন্সের দীর্ঘমেয়াদি রেটিং হয়েছে ‘এএ+’ এবং স্বল্প মেয়াদি রেটিং হয়েছে এসটি-২। ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং রেটিং ঘোষণার তারিখ পর্যন্ত অন্য প্রাসঙ্গিক পরিমাণগত পাশাপাশি গুণগত তথ্য অনুযায়ী এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২
আগের কার্যদিবস পতন হলেও সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) আবার পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। শুধু পতনই নয় টাকার পরিমাণে লেনদেন নেমেছে তিনশত কোটি টাকার নিচে। আর অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫.৮৫ পয়েন্ট বা ০.০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২২৭.৮২ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১.৯২ পয়েন্ট বা ০.১৪ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩.৬৫ পয়েন্ট বা ০.১৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬১.৬১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২০৩.৫৭ পয়েন্টে। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ২৯৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৩১১ কোটি ৩২ লাখ টাকার। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ২৯০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৭টির বা ৫.৮৬ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ৫৫টির বা ১৩.৯৭ শতাংশের এবং ২১৮টির বা ৭৫.১৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩.১২ পয়েন্ট বা ০.০৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৩৩৮.৬০ পয়েন্টে। সিএসইতে বৃহস্পতিবার ১০০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮টির দর বেড়েছে, কমেছে ৩৫টির আর ৫৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৭টির বা ৫.৮৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে মুন্নু এগ্রোর শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। জানা গেছে, আগের কার্যদিবসে মুন্নু এগ্রোর শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭১৩.৮০ টাকায়। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৭৬৭.৩০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৫৩.৫০ টাকা বা ৭.৪৯ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে মুন্নু এগ্রো ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়ন ইনফিউশনের ৭.৪৯ শতাংশ, এমবি ফার্মার ৪.৭৯ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকের ৩.৮২ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ২.২০ শতাংশ, বিডি থাই ফুডের ১.৬৫ শতাংশ, কে অ্যান্ড কিউয়ের ১.৬৪ শতাংশ, অ্যাডভেন্ট ফার্মার ১.১১ শতাংশ, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১.০৮ শতাংশ এবং রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ০.৭৫ শতাংশ বেড়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৫৫টির বা ১৮.৯৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনালি আঁশের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
জানা গেছে, আগের কার্যদিবসে সোনালি আঁশের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭৯৮.২০ টাকায়। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪৩৪ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩৬৪.২০ টাকা বা ৪৫.৬২ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে সোনালি আঁশ ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩.২৮ শতাংশ, ইজেনারেশনের ৩.১৪ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ২.৬৯ শতাংশ, নাভানা ফার্মার ২.৫৭ শতাংশ, আইটি কনসালটেন্টসের ২.৩১ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের ২.১৩ শতাংশ, অগ্নি সিস্টেমসের ২.১২ শতাংশ, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ২.০৮ শতাংশ এবং ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার দর ১.৯৫ শতাংশ কমেছে।
বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়ের পর তা প্রকাশ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানি তিনটি হলো ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স এবং জনতা ইন্স্যুরেন্স। ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিংস লিমিটেড (এনসিআর) কোম্পানি তিনটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে। ইউনিয়ন ক্যাপিটালের দীর্ঘমেয়াদী রেটিং হয়েছে ‘এ-’ এবং স্বল্প মেয়াদি রেটিং হয়েছে এসটি-৩। ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে। ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের দীর্ঘমেয়াদি রেটিং হয়েছে ‘এএএ’ এবং স্বল্প মেয়াদি রেটিং হয়েছে এসটি-১। ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে। জনতা ইন্স্যুরেন্সের দীর্ঘমেয়াদি রেটিং হয়েছে ‘এএ+’ এবং স্বল্প মেয়াদি রেটিং হয়েছে এসটি-২। ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং রেটিং ঘোষণার তারিখ পর্যন্ত অন্য প্রাসঙ্গিক পরিমাণগত পাশাপাশি গুণগত তথ্য অনুযায়ী এই রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।