গেলো বছর রেকর্ড সংখ্যক কর্মী বিদেশে গেছেন। তবুও কমেছে রেমিট্যান্স। এজন্য দায়ী করা হচ্ছে অদক্ষতাকে। অথচ দেশের প্রাচীনতম প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নেই পর্যাপ্ত প্রশিক্ষক। মেকানিক্যাল ও গ্রাফিক্স বিভাগ চলছে পার্টটাইম প্রশিক্ষক দিয়ে।
ভারত মহাসাগরের পাশের দেশ মালদ্বীপ। যেখানে বৈধ-অবৈধ সবমিলিয়ে কাজ করছেন লক্ষাধিক বাংলাদেশি। তবে ২০১৯ সাল থেকে বাংলাদেশ থেকে অদক্ষ কর্মী নেয়া বন্ধ রেখেছে এই দ্বীপরাষ্ট্র। কিন্তু ভারত থেকে দক্ষ কর্মী নিচ্ছে মালদ্বীপ।
২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে কাজের খোঁজে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন প্রায় ১১ লাখ কর্মী। অথচ আগের বছরের তুলনায় কমেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। কর্মীদের অদক্ষতাই এর বড় কারণ বলে মনে করেন এই অভিবাসন বিশেষজ্ঞ।
রামরু প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার ড. তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, আমরা সেই ধরনের কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রকে গিয়ার আপ করে ব্যাকআপ করতে পারছি না। ফলে মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যেসব দেশ অদক্ষ কর্মী নেয়, সেগুলোতে অংশগ্রহণ করছি। আয়ও কম হচ্ছে।
বিদেশগামী কর্মীদের দক্ষতা বাড়াতে কাজ করছে দেশের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। কিন্তু সেখানেও আছে প্রশিক্ষকের ঘাটতি। মেকানিক্যাল ও গ্রাফিক্স বিভাগ চলছে পার্টটাইম প্রশিক্ষক দিয়ে।
বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী লুৎফর রহমান বলেন, আমাদের প্রশিক্ষকের অভাব আছে। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিএমইটিসহ অন্যরা কাজ করছে। আপাতত তারা আমাদের বলেছে, গেস্ট ট্রেইনার নিয়ে যেন আমরা ঘাটতি পূরণ করি।
এই পরিস্থিতিতে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ঢেলে সাজানোর কথা বলছে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি)।
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষন ব্যুরোর মহাপরিচালক শহীদুল আলম বলেন, সবমিলিয়ে সুযোগ বাড়ছে। এখন প্রয়োজন হলো উন্নত টিচার। যারা প্রশিক্ষণার্থীদের সঠিক গাইড দিতে পারবে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান দিতে সক্ষম হবে।
তিনি বলেন, উন্নতি বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে বিএমইটি থেকে সব ট্রেইনিংগুলোকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। এখন প্রশিক্ষণকেন্দ্রগুলোর আধুনিকায়ন জরুরি।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩
গেলো বছর রেকর্ড সংখ্যক কর্মী বিদেশে গেছেন। তবুও কমেছে রেমিট্যান্স। এজন্য দায়ী করা হচ্ছে অদক্ষতাকে। অথচ দেশের প্রাচীনতম প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নেই পর্যাপ্ত প্রশিক্ষক। মেকানিক্যাল ও গ্রাফিক্স বিভাগ চলছে পার্টটাইম প্রশিক্ষক দিয়ে।
ভারত মহাসাগরের পাশের দেশ মালদ্বীপ। যেখানে বৈধ-অবৈধ সবমিলিয়ে কাজ করছেন লক্ষাধিক বাংলাদেশি। তবে ২০১৯ সাল থেকে বাংলাদেশ থেকে অদক্ষ কর্মী নেয়া বন্ধ রেখেছে এই দ্বীপরাষ্ট্র। কিন্তু ভারত থেকে দক্ষ কর্মী নিচ্ছে মালদ্বীপ।
২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে কাজের খোঁজে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন প্রায় ১১ লাখ কর্মী। অথচ আগের বছরের তুলনায় কমেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। কর্মীদের অদক্ষতাই এর বড় কারণ বলে মনে করেন এই অভিবাসন বিশেষজ্ঞ।
রামরু প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার ড. তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, আমরা সেই ধরনের কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রকে গিয়ার আপ করে ব্যাকআপ করতে পারছি না। ফলে মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যেসব দেশ অদক্ষ কর্মী নেয়, সেগুলোতে অংশগ্রহণ করছি। আয়ও কম হচ্ছে।
বিদেশগামী কর্মীদের দক্ষতা বাড়াতে কাজ করছে দেশের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। কিন্তু সেখানেও আছে প্রশিক্ষকের ঘাটতি। মেকানিক্যাল ও গ্রাফিক্স বিভাগ চলছে পার্টটাইম প্রশিক্ষক দিয়ে।
বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী লুৎফর রহমান বলেন, আমাদের প্রশিক্ষকের অভাব আছে। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিএমইটিসহ অন্যরা কাজ করছে। আপাতত তারা আমাদের বলেছে, গেস্ট ট্রেইনার নিয়ে যেন আমরা ঘাটতি পূরণ করি।
এই পরিস্থিতিতে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ঢেলে সাজানোর কথা বলছে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি)।
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষন ব্যুরোর মহাপরিচালক শহীদুল আলম বলেন, সবমিলিয়ে সুযোগ বাড়ছে। এখন প্রয়োজন হলো উন্নত টিচার। যারা প্রশিক্ষণার্থীদের সঠিক গাইড দিতে পারবে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান দিতে সক্ষম হবে।
তিনি বলেন, উন্নতি বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে বিএমইটি থেকে সব ট্রেইনিংগুলোকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। এখন প্রশিক্ষণকেন্দ্রগুলোর আধুনিকায়ন জরুরি।