দুই দিনের নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দেওয়া হল কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার ২০২২।
শনিবার বিকালে ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে এক অনুষ্ঠানে আইএফআইসি ব্যাংক-নিবেদিত এবারের পুরস্কার চারজনের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
কবিতা বিভাগে ‘সন্দেহ হবে না কেন’ গ্রন্থের জন্য কবির কল্লোল, কথাসাহিত্য বিভাগে ‘দূর পৃথিবীর গন্ধে’ গ্রন্থের জন্য মাসউদ আহমাদ, প্রবন্ধ ও গবেষণা বিভাগে ‘কৈবর্ত জাতিবর্ণের ইতিহাস’ গ্রন্থের জন্য নিবেদিতা রায় এবং শিশু-কিশোর সাহিত্য বিভাগে ‘কং পাহাড়ে শয়তান’ গ্রন্থের জন্য পুরস্কার পেয়েছেন মাহফুজ রহমান।
পুরস্কার বিতরণী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আয়োজন করা হয় ‘কবিতা ও কথন’ শীর্ষক কবিতা পাঠ ও আলোচনা অনুষ্ঠান। এ আয়োজনে আগের বছরের কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার বিজয়ী কবি ও লেখকরা অংশ নেন।
দ্বিতীয় দিনের অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কালি ও কলম এর সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে চিত্রশিল্পী হাশেম খান বলেন, “আমি বিশ্বাস করি, নতুন লেখকরা, তাদের আরও অনেক সৃষ্টি দিয়ে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করবে, আর আমার মত পাঠকদের উজ্জীবিত করবে।”
উপস্থিত ছিলেন বিচারকমণ্ডলীর সদস্য ইমদাদুল হক মিলন, আবুল মোমেন ও খালেদ হোসাইন, কালি ও কলম সম্পাদক সুব্রত বড়ুয়া, আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী শাহ এ সারওয়ার, কালি ও কলম প্রকাশক আবুল খায়ের।
অনুষ্ঠানে মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’ অবলম্বনে শুভাশিস সিনহার নাট্যরূপ ও নির্দেশনায় ‘কহে বীরাঙ্গনা’ নাটক মঞ্চস্থ করে মণিপুরি থিয়েটার।
সাহিত্য শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়ক মাসিক পত্রিকা ‘কালি ও কলম’ দেশের নবীন কবি ও লেখকদের ২০০৮ সাল থেকে পুরস্কার দিয়ে আসছে। এ পর্যন্ত ৫৪ জন কবি ও লেখক এ পুরস্কার পেয়েছেন।
রোববার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৩
দুই দিনের নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দেওয়া হল কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার ২০২২।
শনিবার বিকালে ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে এক অনুষ্ঠানে আইএফআইসি ব্যাংক-নিবেদিত এবারের পুরস্কার চারজনের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
কবিতা বিভাগে ‘সন্দেহ হবে না কেন’ গ্রন্থের জন্য কবির কল্লোল, কথাসাহিত্য বিভাগে ‘দূর পৃথিবীর গন্ধে’ গ্রন্থের জন্য মাসউদ আহমাদ, প্রবন্ধ ও গবেষণা বিভাগে ‘কৈবর্ত জাতিবর্ণের ইতিহাস’ গ্রন্থের জন্য নিবেদিতা রায় এবং শিশু-কিশোর সাহিত্য বিভাগে ‘কং পাহাড়ে শয়তান’ গ্রন্থের জন্য পুরস্কার পেয়েছেন মাহফুজ রহমান।
পুরস্কার বিতরণী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আয়োজন করা হয় ‘কবিতা ও কথন’ শীর্ষক কবিতা পাঠ ও আলোচনা অনুষ্ঠান। এ আয়োজনে আগের বছরের কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার বিজয়ী কবি ও লেখকরা অংশ নেন।
দ্বিতীয় দিনের অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কালি ও কলম এর সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে চিত্রশিল্পী হাশেম খান বলেন, “আমি বিশ্বাস করি, নতুন লেখকরা, তাদের আরও অনেক সৃষ্টি দিয়ে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করবে, আর আমার মত পাঠকদের উজ্জীবিত করবে।”
উপস্থিত ছিলেন বিচারকমণ্ডলীর সদস্য ইমদাদুল হক মিলন, আবুল মোমেন ও খালেদ হোসাইন, কালি ও কলম সম্পাদক সুব্রত বড়ুয়া, আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী শাহ এ সারওয়ার, কালি ও কলম প্রকাশক আবুল খায়ের।
অনুষ্ঠানে মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’ অবলম্বনে শুভাশিস সিনহার নাট্যরূপ ও নির্দেশনায় ‘কহে বীরাঙ্গনা’ নাটক মঞ্চস্থ করে মণিপুরি থিয়েটার।
সাহিত্য শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়ক মাসিক পত্রিকা ‘কালি ও কলম’ দেশের নবীন কবি ও লেখকদের ২০০৮ সাল থেকে পুরস্কার দিয়ে আসছে। এ পর্যন্ত ৫৪ জন কবি ও লেখক এ পুরস্কার পেয়েছেন।