এবারের ২৭তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় স্পট রপ্তানি আদেশ মিলেছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার। এছাড়া মেলায় কেনা-বেচা হয়েছে প্রায় ১০০ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
রাজধানীর পূর্বাচলে স্থায়ী মেলা কমপ্লেক্স বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার এ বাণিজ্য মেলা-২০২৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্যমেলায় মানুষের আগ্রহ অনেক বেড়েছে। অংশগ্রহণকারী বেড়েছে প্রায় ৩৭ শতাংশ। মেলায় প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ লাখ দর্শনার্থী এসেছেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, মেলায় একটি বঙ্গবন্ধু প্যাভিলিয়ন স্থাপন করা হয়েছে, এর মাধ্যমে মেলার দর্শনার্থী এবং নতুন প্রজন্মকে জানার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। রপ্তানি ক্ষেত্রে বাণিজ্যমেলা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। বিগত বছর ৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করে প্রকৃত রপ্তানি হয়েছিল ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
অনুষ্ঠানে মেলায় অংশ গ্রহণকারীদের মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার প্রদান করা হয় ১০টি সেরা প্যাভিলিয়ন ও স্টলকে, দ্বিতীয় পুরস্কার প্রদান করা হয় ১৩টি প্যাভিলিয়ন এবং স্টলকে, তৃতীয় পুরস্কার প্রদান করা হয় ১১টি প্যাভিলিয়ন ও স্টলকে।
এছাড়া শ্রেষ্ঠ নারী উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে ৪টি প্রতিষ্ঠান, বেষ্ট ইলেকট্রনিক পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ৩টি প্রতিষ্ঠান, বেষ্ট ফার্নিচার উৎপাদনকারী বা রপ্তানি প্রতিষ্ঠান হিসেবে ৪টি প্রতিষ্ঠান এবং ইনোভেটিভ পণ্য উৎপাদনকারী বা বিক্রেতা হিসেবে ২টি প্রতিষ্ঠানকে ট্রফি প্রদান করা হয়।
বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
এবারের ২৭তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় স্পট রপ্তানি আদেশ মিলেছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার। এছাড়া মেলায় কেনা-বেচা হয়েছে প্রায় ১০০ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
রাজধানীর পূর্বাচলে স্থায়ী মেলা কমপ্লেক্স বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার এ বাণিজ্য মেলা-২০২৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্যমেলায় মানুষের আগ্রহ অনেক বেড়েছে। অংশগ্রহণকারী বেড়েছে প্রায় ৩৭ শতাংশ। মেলায় প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ লাখ দর্শনার্থী এসেছেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, মেলায় একটি বঙ্গবন্ধু প্যাভিলিয়ন স্থাপন করা হয়েছে, এর মাধ্যমে মেলার দর্শনার্থী এবং নতুন প্রজন্মকে জানার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। রপ্তানি ক্ষেত্রে বাণিজ্যমেলা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। বিগত বছর ৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করে প্রকৃত রপ্তানি হয়েছিল ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
অনুষ্ঠানে মেলায় অংশ গ্রহণকারীদের মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার প্রদান করা হয় ১০টি সেরা প্যাভিলিয়ন ও স্টলকে, দ্বিতীয় পুরস্কার প্রদান করা হয় ১৩টি প্যাভিলিয়ন এবং স্টলকে, তৃতীয় পুরস্কার প্রদান করা হয় ১১টি প্যাভিলিয়ন ও স্টলকে।
এছাড়া শ্রেষ্ঠ নারী উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে ৪টি প্রতিষ্ঠান, বেষ্ট ইলেকট্রনিক পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ৩টি প্রতিষ্ঠান, বেষ্ট ফার্নিচার উৎপাদনকারী বা রপ্তানি প্রতিষ্ঠান হিসেবে ৪টি প্রতিষ্ঠান এবং ইনোভেটিভ পণ্য উৎপাদনকারী বা বিক্রেতা হিসেবে ২টি প্রতিষ্ঠানকে ট্রফি প্রদান করা হয়।