alt

অর্থ-বাণিজ্য

ডলারের বাড়তি দামে অ্যাপেক্সের জুতা বিক্রির আয় ৬৭ কোটি টাকা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ডলারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির বড় সুবিধা পেয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় জুতা প্রস্তুত ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার। প্রতিষ্ঠানটি ডলারের বেশি দামের কারণে প্রায় ৬৭ কোটি টাকা বেশি আয় করেছে। এই আয় হয়েছে মূলত কোম্পানিটির রপ্তানি বেড়ে যাওয়ায়। ডলারের বাড়তি দামের কারণে বাড়তি আয়ের পাশাপাশি অর্থনীতির খারাপ অবস্থার মধ্যেও গত পাঁচ বছরের মধ্যে জুতা বিক্রি করে অ্যাপেক্স সর্বোচ্চ আয় করেছে গত জুলাই-ডিসেম্বরে।

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথমার্ধের (গত জুলাই-ডিসেম্বর) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। পাশাপাশি কোম্পানিটির গত কয়েক বছরের অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৭ সালের পর গত বছরের শেষ ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির আয় আবারও ৮০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ২০১৭ সালের জুলাই-ডিসেম্বরে কোম্পানিটি আয় করেছিল ৮১০ কোটি টাকা। আর ২০২২ সালের একই সময়ে এ আয় দাঁড়িয়েছে ৮০১ কোটি টাকায়, যা ২০২১ সালের তুলনায় ২৩৫ কোটি টাকা বেশি। ২০২১ সালের শেষ ৬ মাসে কোম্পানিটি ৫৬৬ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছিল। গত বছরের চেয়ে পণ্য বিক্রির আয় বেড়ে যাওয়ায় কোম্পানিটির মুনাফাও বেড়েছে। ২০২২ সালে জুলাই-ডিসেম্বর শেষে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৫ টাকা ২২ পয়সা। ২০২১ সালের একই সময়ে এ মুনাফা ছিল ৩ টাকা ৬৮ পয়সা।

দেশের শীর্ষস্থানীয় জুতা কোম্পানিটির আয় ও মুনাফা বেড়ে যাওয়ার পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে রপ্তানি। চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে কোম্পানিটির রপ্তানি আয় স্থানীয় বাজারে জুতা বিক্রির আয়কে ছাড়িয়ে গেছে। উল্লেখিত ৬ মাসে কোম্পানিটির ৮০১ কোটি টাকার আয়ের মধ্যে রপ্তানি বাজার থেকে এসেছে ৪১৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। আর স্থানীয় বাজারে জুতা বিক্রি করে কোম্পানিটি আয় করেছে ৩৮৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের একই সময়ে কোম্পানিটি রপ্তানি থেকে প্রায় ২৩৭ কোটি টাকা ও স্থানীয় বাজার থেকে ৩৩০ কোটি টাকা আয় করেছিল। অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে অ্যাপেক্স যে রপ্তানি করেছি, তার ২০ শতাংশের বেশি করেছে জাপানি একটি কোম্পানির কাছে। জাপানি কোম্পানিটির কাছে নতুন করে রপ্তানি শুরু হওয়ায় রপ্তানি আয় বেড়েছে। এতে কোম্পানির বিক্রির পরিমাণও বেড়েছে। এছাড়া ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতেও বাড়তি কিছু আয় যোগ হয়েছে।

ছবি

আমাদের তরুণ উদ্ভাবকেরা শুধু দেশের নয় বিশ্বেরও সমস্যা সমাধান করবে: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক

ছবি

২৪ দিনে প্রায় ১৬০ কোটি ডলার পাঠিয়েছে প্রবাসীরা

তারল্য সংকট দূর করতে পুঁজিবাজারে ৩০০ কোটি টাকার ঋণ দেবে বিএসইসি

শেয়ারদর, সূচক ও লেনদেন সবই কমেছে

‘ব্যাংক কোম্পানি আইন-২০২৩’ সংশোধনী মন্ত্রিসভায় অনুমোদন

ছবি

বাংলাদেশের ‘কন্ট্রাক্ট ফার্মিং’ প্রস্তাবকে স্বাগত মৌরিতানিয়ার

ছবি

২০০ টাকায় ঠেকলো ব্রয়লারের দাম

ছবি

এক পরিবারে ৩ ব্যাংক পরিচালকের বেশি নয়, আইন অনুমোদন

ছবি

পোশাক শ্রমিকদের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বিজিএমইএর নির্দেশনা

ছবি

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭ হাজার ৯৩ কোটি টাকা

ছবি

ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নে পাঠানো রেমিটেন্স তোলা যাবে বিকাশ এজেন্ট পয়েন্টে

ছবি

‘কৃষকের বাজার’ পরিধি বাড়িয়ে স্থায়ী করার দাবি

ছবি

রোজায় বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ

ছবি

জানুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে

ছবি

আজ থেকে নতুন সময়সূচিতে অফিস-ব্যাংক

সাত মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে তিন হাজার ৬৯ কোটি টাকার

অননুমোদিত পণ্য বিক্রি করায় ক্যারি ফ্যামেলিকে জরিমানা

শেয়ারবাজারে আস্থা তৈরিতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান

ছবি

পদ্মা ব্যাংকে মানুষের আস্থা বাড়ছে : এমডি ও সিইও তারেক রিয়াজ খান

ছবি

বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়েনি: বাণিজ্যমন্ত্রী

ছবি

সাত মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে গ্রাহক বেড়েছে দেড় কোটি

আট মাসে রাজস্ব ঘাটতি ২৩ হাজার কোটি টাকা

ছবি

চাহিদা কমায় চালের দাম কমালো ভারত

হিলি স্থলবন্দরে আট মাসে রাজস্ব ঘাটতি ১২৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকা

খাতভিত্তিক লেনদেনে সেরা খাদ্য ও আইটি খাত

ছবি

শুল্ক কমানোর পরও চিনির দাম বেড়েছে

ছবি

রাজধানীর বাজারে ব্রয়লারের দাম কমল ৩০-৫০ টাকা

ছবি

নিয়ন্ত্রণহীন বাজার : কমেনি ব্রয়লার মুরগির দাম

ছবি

আট মাসে ২১ হাজার কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ

ছবি

পোলট্রি খাতে ৫২ দিনে ৯৩৬ কোটি টাকা লুট

ছবি

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম আরও বাড়তে পারে

ক্যাশলেস কার্যক্রমের ব্যয়কে সিএসআর খাতে দেখানো যাবে

ডিএসইতে মূলধন কমলো ৪৮৩ কোটি টাকা, লেনদেনের ৩৭ শতাংশ দশ কোম্পানির দখলে

ছবি

ব্রয়লারের দাম এখনও ২৫০ টাকার ওপরে

ছবি

পোল্ট্রি থেকে ৯৩৬ কোটি টাকা লুটের অভিযোগ খামারিদের

ছবি

বিদেশের বাজারে বরেন্দ্র অঞ্চলের কৃষিপন্য

tab

অর্থ-বাণিজ্য

ডলারের বাড়তি দামে অ্যাপেক্সের জুতা বিক্রির আয় ৬৭ কোটি টাকা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ডলারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির বড় সুবিধা পেয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় জুতা প্রস্তুত ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার। প্রতিষ্ঠানটি ডলারের বেশি দামের কারণে প্রায় ৬৭ কোটি টাকা বেশি আয় করেছে। এই আয় হয়েছে মূলত কোম্পানিটির রপ্তানি বেড়ে যাওয়ায়। ডলারের বাড়তি দামের কারণে বাড়তি আয়ের পাশাপাশি অর্থনীতির খারাপ অবস্থার মধ্যেও গত পাঁচ বছরের মধ্যে জুতা বিক্রি করে অ্যাপেক্স সর্বোচ্চ আয় করেছে গত জুলাই-ডিসেম্বরে।

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথমার্ধের (গত জুলাই-ডিসেম্বর) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। পাশাপাশি কোম্পানিটির গত কয়েক বছরের অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৭ সালের পর গত বছরের শেষ ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির আয় আবারও ৮০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ২০১৭ সালের জুলাই-ডিসেম্বরে কোম্পানিটি আয় করেছিল ৮১০ কোটি টাকা। আর ২০২২ সালের একই সময়ে এ আয় দাঁড়িয়েছে ৮০১ কোটি টাকায়, যা ২০২১ সালের তুলনায় ২৩৫ কোটি টাকা বেশি। ২০২১ সালের শেষ ৬ মাসে কোম্পানিটি ৫৬৬ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছিল। গত বছরের চেয়ে পণ্য বিক্রির আয় বেড়ে যাওয়ায় কোম্পানিটির মুনাফাও বেড়েছে। ২০২২ সালে জুলাই-ডিসেম্বর শেষে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ৫ টাকা ২২ পয়সা। ২০২১ সালের একই সময়ে এ মুনাফা ছিল ৩ টাকা ৬৮ পয়সা।

দেশের শীর্ষস্থানীয় জুতা কোম্পানিটির আয় ও মুনাফা বেড়ে যাওয়ার পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে রপ্তানি। চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে কোম্পানিটির রপ্তানি আয় স্থানীয় বাজারে জুতা বিক্রির আয়কে ছাড়িয়ে গেছে। উল্লেখিত ৬ মাসে কোম্পানিটির ৮০১ কোটি টাকার আয়ের মধ্যে রপ্তানি বাজার থেকে এসেছে ৪১৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। আর স্থানীয় বাজারে জুতা বিক্রি করে কোম্পানিটি আয় করেছে ৩৮৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের একই সময়ে কোম্পানিটি রপ্তানি থেকে প্রায় ২৩৭ কোটি টাকা ও স্থানীয় বাজার থেকে ৩৩০ কোটি টাকা আয় করেছিল। অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে অ্যাপেক্স যে রপ্তানি করেছি, তার ২০ শতাংশের বেশি করেছে জাপানি একটি কোম্পানির কাছে। জাপানি কোম্পানিটির কাছে নতুন করে রপ্তানি শুরু হওয়ায় রপ্তানি আয় বেড়েছে। এতে কোম্পানির বিক্রির পরিমাণও বেড়েছে। এছাড়া ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতেও বাড়তি কিছু আয় যোগ হয়েছে।

back to top