alt

অর্থ-বাণিজ্য

আট মাসে প্রায় ৫৬ হাজার কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে মানুষ সঞ্চয়পত্র কিনছে কম। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে প্রায় ৫৬ হাজার কোটি টাকার। দৈনন্দিন খরচ মেটাতেই হিমশিম খাচ্ছে সাধারণ মানুষ। এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে সঞ্চয় ভেঙে ফেলছে অনেকে। আবার নানা শর্তের কারণে বিনিয়োগও করছে না। এর কারণে আগের কেনা সঞ্চয়পত্র মেয়াদপূর্তির পর যে হারে ভাঙানো হচ্ছে, সেই হারে নতুন করে কিনছে না। ফলে ধারাবাহিক সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগ কমে ঋণাত্বক (নেগেটিভ) প্রবৃদ্ধি চলছে।

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) মোট ৫৫ হাজার ৮৬২ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি বা বিনিয়োগ হয়েছে। অন্যদিকে ৫৯ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা মেয়াদপূর্তির পর তুলে নিয়েছে গ্রাহক। সুতরাং আট মাসে তিন হাজর ৫১০ কোটি টাকা ঘাটতি তৈরি হয়েছে।

খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটা সময় কোন স্কিমের মেয়াদ শেষ হলে বেশিরভাগ গ্রাহক আবার সেখানেই বিনিয়োগ করতেন। কিন্তু এখন যাদের সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষ হচ্ছে তারা আর নতুন করে এখানে বিনিয়োগ করছেন না। ফলে ঘাটতি তৈরি হচ্ছে। এখন বিক্রি চেয়ে সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধে বেশি টাকা চলে যাচ্ছে।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার। বিপরীতে ওই মাসে মূল ও মুনাফা বাবদ সরকারকে পরিশোধ করতে হয়েছে ৭ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা। সুতরাং বিক্রির চেয়ে পরিশোধের পরিমাণ বেশি। অর্থাৎ নিট বিক্রির ঘাটতি (ঋণাত্মক) দাঁড়িয়েছে ৪৪০ কোটি টাকা। গত বছরের (২০২২) ফেব্রুয়ারিতে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা।

আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধের পর যা অবশিষ্ট থাকে, তাকে বলা হয় নিট বিক্রি। ওই অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা থাকে। সরকার তা বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজে লাগায়। এ কারণে অর্থনীতির ভাষায় সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রিকে সরকারের ‘ঋণ’ বা ‘ধার’ হিসেবে গণ্য করা হয়।

চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) প্রথম আট মাসে ৫৫ হাজার ৮৬২ কোটি ১২ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর বিপরীতে মুনাফা ও মূল বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে ৫৯ হাজার ৩৭১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে আট মাসে যা বিনিয়োগ হয়েছে তার চেয়ে ৩ হাজার ৫০৯ কোটি ৫১ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে সরকার। অর্থাৎ সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার কোন ঋণ পায়নি। উল্টো আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের নগদায়নের চাপে মূল ও মুনাফাসহ ঋণ পরিশোধের পরিমাণ বেড়েছে।

সর্বশেষ চলতি অর্থবছর ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থাকলে রিটার্নের সনদ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এর আগে গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সব রকম সঞ্চয়পত্রের সুদহার ২ শতাংশের মতো কমিয়ে দেয় সরকার। তার আগে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগসীমা কমিয়ে আনা হয়। এছাড়া ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে মুনাফার ওপর উৎসে করের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। দুর্নীতি বা কালো টাকায় সঞ্চয়পত্র কেনা বন্ধে ক্রেতার তথ্যের একটি ডাটাবেজ তৈরি হয়েছে। এসব কড়াকড়ির প্রভাবে বর্তমানে সঞ্চয়পত্র বিক্রি তলানিতে ঠেকেছে।

বর্তমানে চার ধরনের সঞ্চয়পত্র রয়েছে। পাঁচ বছর মেয়াদি পরিবার সঞ্চয়পত্রের সুদহার ১১ দশমিক ৫২, পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে ১১ দশমিক ৭৬, পাঁচ বছর মেয়াদি মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রে ১১ দশমিক ২৮, তিন বছর মেয়াদি ও তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের সুদহার ১১ দশমিক ৪ শতাংশ। কয়েক দফায় সঞ্চয়পত্রের সুদহার কমানো হলেও এখনও তা ব্যাংকের তুলনায় বেশি।

বাজেট ঘাটতি মেটাতে চলতি অর্থবছর সঞ্চয়পত্র থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরেছে সরকার। এর বিপরীতে প্রথম আট মাসে এই খাত থেকে কোন ঋণ পায়নি সরকার, উল্টো ৩ হাজার ৫১০ কোটি টাকা কোষাগার ও ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ঋণ নিয়ে শোধ করেছে।

ছবি

নতুন অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬.০২ শতাংশই থাকবে : বিশ্বব্যাংক

সূচকের উত্থানেও লেনদেনে মন্দা

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত নার্স নিতে চায় যুক্তরাজ্য

বাংলাদেশের অর্থনীতির উপরটা চকচকে, তবে গভীরতা কম : পরিকল্পনামন্ত্রী

ছবি

ভরিতে সোনার দাম বাড়লো ১৭৫০ টাকা

ছবি

জ্বালানি সংকটে চাপে পড়েছে বাংলাদেশ : বিশ্বব্যাংক

ছবি

নতুন অর্থবছরের প্রবৃদ্ধি আগের মতই রাখল বিশ্ব ব্যাংক, হবে ৬.২%

ছবি

এয়ারলাইন্সগুলোর পাওনা পরিশোধ করতে ৭ ব্যাংকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ

ছবি

ডিজিটাল আইনের মামলায় ইভ্যালির রাসেলের হাইকোর্টে জামিন

১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি

ছবি

আমদানির ঘোষণায় কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম

৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন পুঁজিবাজারে

স্বর্ণের অলংকার বিক্রিতে ৫ শতাংশ ভ্যাট কমানোর দাবি বাজুসের

স্মার্ট বাংলাদেশের সঙ্গে প্রস্তাবিত বাজেট অসঙ্গতিপূর্ণ

নিম্নস্তরের সিগারেট বন্ধসহ ৪ দাবিতে বিড়ি শ্রমিকদের বাজেট আলোচনা

ছবি

ঢুকছে ভারতীয় পেঁয়াজ: কেজিতে দাম পড়বে ৩০ টাকা, খবরে দেশে দাম কমল ২৫ টাকা

ছবি

পর পর ২ দিন শেয়ারবাজারে লেনদেনের রেকর্ড

ছবি

দেশে মূল্যস্ফীতি ১২ বছরে সর্বোচ্চ

ছবি

কলকাতা না গিয়ে আকাশ থেকেই ফিরল বিমানের ফ্লাইট

ছবি

তেলের দাম বাড়াতে চায় সৌদি আরব

ছবি

দেশে প্রাপ্য সম্মান পাননি অর্থনীতিবিদ নুরুল ইসলাম

ছবি

পেঁয়াজ কেজি ৩৫ থেকে ১০০ টাকা, আমদানির অনুমতি

ছবি

মে মাসে রপ্তানি আয় বাড়লো ২৭ শতাংশ

ছবি

তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার ব্যবধান বাড়ানো দরকার : পরিকল্পনামন্ত্রী

৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন ডিএসইতে

বিও হিসাবধারীরা কিনতে পারবেন ট্রেজারি বন্ড

ছবি

বাজেটে দেশীয় শিল্পের সক্ষমতা বাড়ানোর দিকনির্দেশনা নেই : বিসিআই

ছবি

কাল সোমবার থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিচ্ছে সরকার

ছবি

মে মাসে রপ্তানি আয় ৪৮৫ কোটি ডলার

ছবি

বাজেটের পর শেয়ারবাজারে রেকর্ড লেনদেন

ছবি

সেরা মানের চায়ের জন্য জাতীয় পুরস্কার পেল কেদারপুর টি

ছবি

মার্কেন্টাইল ব্যংকের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গ্লোবাল ডেবিট কার্ড সেবা উদ্বোধন

ছবি

বার্ডস আইয়ের গরমের শার্ট

ছবি

তিনগুণ ঝাঁজ বেড়েছে পেঁয়াজের

ছবি

এক ঘণ্টায় ডিএসইর লেনদেন ৪৬৬ কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি

যে ৩৮ ধরণের সেবা পেতে ২ হাজার টাকা কর দিতে হবে

tab

অর্থ-বাণিজ্য

আট মাসে প্রায় ৫৬ হাজার কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে মানুষ সঞ্চয়পত্র কিনছে কম। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে প্রায় ৫৬ হাজার কোটি টাকার। দৈনন্দিন খরচ মেটাতেই হিমশিম খাচ্ছে সাধারণ মানুষ। এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে সঞ্চয় ভেঙে ফেলছে অনেকে। আবার নানা শর্তের কারণে বিনিয়োগও করছে না। এর কারণে আগের কেনা সঞ্চয়পত্র মেয়াদপূর্তির পর যে হারে ভাঙানো হচ্ছে, সেই হারে নতুন করে কিনছে না। ফলে ধারাবাহিক সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগ কমে ঋণাত্বক (নেগেটিভ) প্রবৃদ্ধি চলছে।

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) মোট ৫৫ হাজার ৮৬২ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি বা বিনিয়োগ হয়েছে। অন্যদিকে ৫৯ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা মেয়াদপূর্তির পর তুলে নিয়েছে গ্রাহক। সুতরাং আট মাসে তিন হাজর ৫১০ কোটি টাকা ঘাটতি তৈরি হয়েছে।

খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটা সময় কোন স্কিমের মেয়াদ শেষ হলে বেশিরভাগ গ্রাহক আবার সেখানেই বিনিয়োগ করতেন। কিন্তু এখন যাদের সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষ হচ্ছে তারা আর নতুন করে এখানে বিনিয়োগ করছেন না। ফলে ঘাটতি তৈরি হচ্ছে। এখন বিক্রি চেয়ে সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধে বেশি টাকা চলে যাচ্ছে।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার। বিপরীতে ওই মাসে মূল ও মুনাফা বাবদ সরকারকে পরিশোধ করতে হয়েছে ৭ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা। সুতরাং বিক্রির চেয়ে পরিশোধের পরিমাণ বেশি। অর্থাৎ নিট বিক্রির ঘাটতি (ঋণাত্মক) দাঁড়িয়েছে ৪৪০ কোটি টাকা। গত বছরের (২০২২) ফেব্রুয়ারিতে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা।

আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধের পর যা অবশিষ্ট থাকে, তাকে বলা হয় নিট বিক্রি। ওই অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা থাকে। সরকার তা বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজে লাগায়। এ কারণে অর্থনীতির ভাষায় সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রিকে সরকারের ‘ঋণ’ বা ‘ধার’ হিসেবে গণ্য করা হয়।

চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) প্রথম আট মাসে ৫৫ হাজার ৮৬২ কোটি ১২ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর বিপরীতে মুনাফা ও মূল বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে ৫৯ হাজার ৩৭১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে আট মাসে যা বিনিয়োগ হয়েছে তার চেয়ে ৩ হাজার ৫০৯ কোটি ৫১ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে সরকার। অর্থাৎ সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার কোন ঋণ পায়নি। উল্টো আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের নগদায়নের চাপে মূল ও মুনাফাসহ ঋণ পরিশোধের পরিমাণ বেড়েছে।

সর্বশেষ চলতি অর্থবছর ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থাকলে রিটার্নের সনদ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এর আগে গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সব রকম সঞ্চয়পত্রের সুদহার ২ শতাংশের মতো কমিয়ে দেয় সরকার। তার আগে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগসীমা কমিয়ে আনা হয়। এছাড়া ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে মুনাফার ওপর উৎসে করের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। দুর্নীতি বা কালো টাকায় সঞ্চয়পত্র কেনা বন্ধে ক্রেতার তথ্যের একটি ডাটাবেজ তৈরি হয়েছে। এসব কড়াকড়ির প্রভাবে বর্তমানে সঞ্চয়পত্র বিক্রি তলানিতে ঠেকেছে।

বর্তমানে চার ধরনের সঞ্চয়পত্র রয়েছে। পাঁচ বছর মেয়াদি পরিবার সঞ্চয়পত্রের সুদহার ১১ দশমিক ৫২, পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে ১১ দশমিক ৭৬, পাঁচ বছর মেয়াদি মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রে ১১ দশমিক ২৮, তিন বছর মেয়াদি ও তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের সুদহার ১১ দশমিক ৪ শতাংশ। কয়েক দফায় সঞ্চয়পত্রের সুদহার কমানো হলেও এখনও তা ব্যাংকের তুলনায় বেশি।

বাজেট ঘাটতি মেটাতে চলতি অর্থবছর সঞ্চয়পত্র থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরেছে সরকার। এর বিপরীতে প্রথম আট মাসে এই খাত থেকে কোন ঋণ পায়নি সরকার, উল্টো ৩ হাজার ৫১০ কোটি টাকা কোষাগার ও ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ঋণ নিয়ে শোধ করেছে।

back to top