alt

অর্থ-বাণিজ্য

এক বছরে ইউরোপ অঞ্চলে বাংলাদেশি পোশাক আমদানি বেড়েছে ৫২ শতাংশ

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩

দেশের সবচেয়ে বেশি রপ্তানি পণ্য হলো তৈরি পোশাক। রপ্তানির ক্ষেত্রে এই খাতটি ধারাবাহিক অগ্রগতি ধরে রেখেছে। সর্বশেষ ২০২২ সালেও ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) ২৭টি দেশ বাংলাদেশ থেকে ২ হাজার ১৮০ কোটি ইউরোর পোশাক আমদানি করেছে। এ হিসাবে শীর্ষ আমদানিকারক চীনের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান। আগের বছরের তুলনায় বাংলাদেশি পোশাকপণ্য আমদানি বেড়েছে ৫২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। ইইউর জন্য বাংলাদেশ পোশাক আমদানির দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎস হিসেবে উঠে এলেও আমদানি প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে রয়েছে তৃতীয় স্থানে। ভিয়েতনাম ৫৩ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ ও কম্বোডিয়া ৫২ দশমিক ৭১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে যথাক্রমে প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। ইউরোপীয় সংস্থা ইউরোস্ট্যাটের সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২২ সালে ইইউ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৯ হাজার ৮৩৮ কোটি ইউরো মূল্যের পোশাক আমদানি করে, যা ২০২১ সালে ছিল ৭ হাজার ২২২ কোটি ইউরো। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে ইইউর পোশাক আমদানিতে প্রবৃদ্ধির হার ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ।

ইউরোস্ট্যাটের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত বছর প্রবৃদ্ধিতে তৃতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ থেকে ইইউর দেশগুলো ২ হাজার ১৮০ কোটি ইউরোর পোশাক আমদানি করেছে। আগের বছর করা হয়েছিল ১ হাজার ৪২৯ কোটি ইউরোর পোশাক। অন্যদিকে গত বছর প্রবৃদ্ধিতে এগিয়ে থাকলেও ইইউ বাংলাদেশের তুলনায় ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া থেকে কম পণ্য আমদানি করেছে।

প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২১ সালে ভিয়েতনাম থেকে ২৮৬ কোটি ইউরোর তৈরি পোশাক আমদানি করা হয়েছিল। ২০২২ সালে তা বেড়ে হয় ৪৩৮ কোটি ইউরো। একইভাবে কম্বোডিয়া থেকে ইইউর দেশগুলো ২০২১ সালে পোশাক আমদানি করেছিল ২৩৯ কোটি ইউরোর, যা ২০২২ সালে বেড়ে দাঁড়ায় ৩৬৪ কোটি ইউরো।

ইইউর ২৭টি দেশে সবচেয়ে বেশি পোশাক রপ্তানি করে চীন। ২০২২ সালে ৩২ দশমকি শূন্য ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা চীন রপ্তানি করেছে ২ হাজার ৮৮৮ কোটি ইউরোর তৈরি পোশাক, যা আগের বছর ছিল ২ হাজার ১৮৭ কোটি ইউরো।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক মো. মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘এ পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে চীন আমাদের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগী দেশ। যদিও ইইউতে তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে তুরস্ক তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে, কিন্তু দেশটিকেও আমরা প্রতিযোগী হিসেবেই দেখছি। তবে পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের গ্রোথ তুলনামূলক অনেক ভালো। গত বছরের প্রথম ছয় মাস রপ্তানি পরিস্থিতি ভালো ছিল।

কভিড-পরবর্তী ওই সময়টায় আমরা অগ্রগতি ধরে রেখেছিলাম। চীন, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় কোভিডসহ নানা ইস্যুতে অস্থিরতা ছিল। ওই সময়টায় আমরা নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারায় অগ্রগতি ভালো হয়েছে। তবে কাঁচামালসহ সবকিছুর মূল্যবৃদ্ধি এবং শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধির ফলে এ গ্রোথের পরও মালিকরা খুব বেশি লাভবান হননি। তবে আমাদের তৈরি পোশাক খাত এগিয়ে যাচ্ছে এটি সত্য।’

প্রবৃদ্ধি প্রসঙ্গে মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘অন্য যেকোন দেশের চেয়ে ক্রেতাদের বাংলাদেশের প্রতি আস্থা বেশি। নতুন নতুন পণ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভালো করছে। উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির কারণে পণ্যের দামও বেড়েছে, যা প্রবৃদ্ধিতেও যোগ হয়েছে। বর্তমানে ২০২৩ এ আমাদের তৈরি পোশাক খাত কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধির কারণে কিছু অসুবিধার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আমি আশা করছি, আগামী বছর আমরা আরও ভালো করতে পারব।’

ইউরোস্ট্যাট বলছে, আলোচ্য সময়ে তুরস্ক থেকে ইইউর পোশাক আমদানি ২৩ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়েছে। দেশটি থেকে ২০২২ সালে ১ হাজার ১৩৮ কোটি ইউরোর তৈরি পোশাক আমদানি করা হয়। ভারত থেকে আমদানি বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ।

গত বছর দেশটি থেকে ৪৬১ কোটি ইউরোর পোশাক আমদানি করেছে ইইউ। একই সময়ে পাকিস্তানে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৪৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ, আমদানি করা হয়েছে ৩৭৬ কোটি ইউরোর তৈরি পোশাক।

ছবি

বাজারে লেনোভোর আইডিয়াপ্যাড স্লিম ৩ আই সিরিজের নতুন পাঁচটি ল্যাপটপ

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চীন ও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে

তিন কারণে পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই প্রণোদনা পাবেন ব্যবসায়ীরা

ছবি

টানা ৭ মাস বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশের নিচে

পাল্টা শুল্ক নিয়ে চার উপদেষ্টাকে উদ্বেগ জানালেন ব্যবসায়ীরা

ছবি

ফুটপাতের ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্স দেয়ার উদ্যোগ

আমদানিপণ্য দ্রুত খালাসের আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের

ছবি

আবুল বারকাতকে রিমান্ডে চেয়ে দুদকের আবেদন, আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হলো

ছবি

দেশে মোটরসাইকেল বিক্রি বেড়েছে

ছবি

বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

অধিকাংশ ব্যাংকের অডিট রিপোর্টে ‘ফিকশন’ পাওয়া গেছে: গভর্নর

ছবি

আমদানি-রপ্তানির আড়ালে অর্থপাচার, কঠোর অবস্থানে বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টার্টআপ তহবিল: বয়সের ঊর্ধ্বসীমা উঠে গেল

হাউজ লোন ও ক্রেডিট কার্ড ঋণের সীমা বাড়ছে

সরকারি দফতরে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফর বন্ধ করা হলো

বহুজাতিক কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্তির উদ্যোগ

ছবি

চীনে বিডা’র অফিস খোলার পরিকল্পনা চলছে: আশিক চৌধুরী

দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ

ছবি

গত অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ

ছবি

আইএমএফ বা বিশ্বব্যাংক নয়, সরকারের নিজস্ব উদ্যোগে সংস্কার: অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

সততা-দক্ষতার সঙ্গে কাজ করলে কোনো ভয় নেই: এনবিআর চেয়ারম্যান

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

জুলাইয়ের ৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৮১২৫ কোটি টাকা

ছবি

জুলাই অভ্যুত্থানে হতাহতদের জন্য বিশেষ তহবিল গঠন করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ছবি

জুলাই হতাহতদের সহায়তায় ২৫ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি

বাণিজ্য রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রকে অগ্রাধিকার দিয়ে পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ

ছবি

বিশ্ববাজারে পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ

ছবি

আকু দায় মিটিয়ে রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে

ছবি

ডিএসইতে লেনদেন ৬০০ কোটি টাকা ছাড়ালো

৬ মাসের কম সময়ে আইপিও প্রক্রিয়া শেষ করা হবে: ডিএসই চেয়ারম্যান

আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রভিশন সংরক্ষণে নতুন নির্দেশনা

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ

ছবি

ফুডির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হলো স্কিটো

ছবি

বাজারে আসছে নতুন স্মার্টফোন ওয়ানপ্লাস নর্ড ৫ সিরিজ

ছবি

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে নতুন শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’ আলোচনার দরজা খোলা

tab

অর্থ-বাণিজ্য

এক বছরে ইউরোপ অঞ্চলে বাংলাদেশি পোশাক আমদানি বেড়েছে ৫২ শতাংশ

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩

দেশের সবচেয়ে বেশি রপ্তানি পণ্য হলো তৈরি পোশাক। রপ্তানির ক্ষেত্রে এই খাতটি ধারাবাহিক অগ্রগতি ধরে রেখেছে। সর্বশেষ ২০২২ সালেও ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) ২৭টি দেশ বাংলাদেশ থেকে ২ হাজার ১৮০ কোটি ইউরোর পোশাক আমদানি করেছে। এ হিসাবে শীর্ষ আমদানিকারক চীনের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান। আগের বছরের তুলনায় বাংলাদেশি পোশাকপণ্য আমদানি বেড়েছে ৫২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। ইইউর জন্য বাংলাদেশ পোশাক আমদানির দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎস হিসেবে উঠে এলেও আমদানি প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে রয়েছে তৃতীয় স্থানে। ভিয়েতনাম ৫৩ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ ও কম্বোডিয়া ৫২ দশমিক ৭১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে যথাক্রমে প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। ইউরোপীয় সংস্থা ইউরোস্ট্যাটের সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২২ সালে ইইউ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৯ হাজার ৮৩৮ কোটি ইউরো মূল্যের পোশাক আমদানি করে, যা ২০২১ সালে ছিল ৭ হাজার ২২২ কোটি ইউরো। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে ইইউর পোশাক আমদানিতে প্রবৃদ্ধির হার ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ।

ইউরোস্ট্যাটের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত বছর প্রবৃদ্ধিতে তৃতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ থেকে ইইউর দেশগুলো ২ হাজার ১৮০ কোটি ইউরোর পোশাক আমদানি করেছে। আগের বছর করা হয়েছিল ১ হাজার ৪২৯ কোটি ইউরোর পোশাক। অন্যদিকে গত বছর প্রবৃদ্ধিতে এগিয়ে থাকলেও ইইউ বাংলাদেশের তুলনায় ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া থেকে কম পণ্য আমদানি করেছে।

প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২১ সালে ভিয়েতনাম থেকে ২৮৬ কোটি ইউরোর তৈরি পোশাক আমদানি করা হয়েছিল। ২০২২ সালে তা বেড়ে হয় ৪৩৮ কোটি ইউরো। একইভাবে কম্বোডিয়া থেকে ইইউর দেশগুলো ২০২১ সালে পোশাক আমদানি করেছিল ২৩৯ কোটি ইউরোর, যা ২০২২ সালে বেড়ে দাঁড়ায় ৩৬৪ কোটি ইউরো।

ইইউর ২৭টি দেশে সবচেয়ে বেশি পোশাক রপ্তানি করে চীন। ২০২২ সালে ৩২ দশমকি শূন্য ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা চীন রপ্তানি করেছে ২ হাজার ৮৮৮ কোটি ইউরোর তৈরি পোশাক, যা আগের বছর ছিল ২ হাজার ১৮৭ কোটি ইউরো।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক মো. মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘এ পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে চীন আমাদের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগী দেশ। যদিও ইইউতে তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে তুরস্ক তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে, কিন্তু দেশটিকেও আমরা প্রতিযোগী হিসেবেই দেখছি। তবে পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের গ্রোথ তুলনামূলক অনেক ভালো। গত বছরের প্রথম ছয় মাস রপ্তানি পরিস্থিতি ভালো ছিল।

কভিড-পরবর্তী ওই সময়টায় আমরা অগ্রগতি ধরে রেখেছিলাম। চীন, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় কোভিডসহ নানা ইস্যুতে অস্থিরতা ছিল। ওই সময়টায় আমরা নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারায় অগ্রগতি ভালো হয়েছে। তবে কাঁচামালসহ সবকিছুর মূল্যবৃদ্ধি এবং শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধির ফলে এ গ্রোথের পরও মালিকরা খুব বেশি লাভবান হননি। তবে আমাদের তৈরি পোশাক খাত এগিয়ে যাচ্ছে এটি সত্য।’

প্রবৃদ্ধি প্রসঙ্গে মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘অন্য যেকোন দেশের চেয়ে ক্রেতাদের বাংলাদেশের প্রতি আস্থা বেশি। নতুন নতুন পণ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভালো করছে। উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির কারণে পণ্যের দামও বেড়েছে, যা প্রবৃদ্ধিতেও যোগ হয়েছে। বর্তমানে ২০২৩ এ আমাদের তৈরি পোশাক খাত কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধির কারণে কিছু অসুবিধার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আমি আশা করছি, আগামী বছর আমরা আরও ভালো করতে পারব।’

ইউরোস্ট্যাট বলছে, আলোচ্য সময়ে তুরস্ক থেকে ইইউর পোশাক আমদানি ২৩ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়েছে। দেশটি থেকে ২০২২ সালে ১ হাজার ১৩৮ কোটি ইউরোর তৈরি পোশাক আমদানি করা হয়। ভারত থেকে আমদানি বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ।

গত বছর দেশটি থেকে ৪৬১ কোটি ইউরোর পোশাক আমদানি করেছে ইইউ। একই সময়ে পাকিস্তানে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ৪৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ, আমদানি করা হয়েছে ৩৭৬ কোটি ইউরোর তৈরি পোশাক।

back to top