গত সপ্তাহে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় গেল সপ্তায় বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। বেড়েছে শেয়ারবাজারে মূলধন পরিমাণ। সপ্তাহটিতে লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা যার মোট লেনদেনের প্রায় ২৭ শতাংশই দশ কোম্পানির দখলে রয়েছে। ওই দশ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৩২ কোটি টাকা। কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের তুলনায় উত্থান ১ দশমিক ৭১ গুন বেশি হয়েছে। গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ দুই শেয়ারবাজারে বাজার মূলধন বেড়েছে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা।
গত ১০ অক্টোবর পুঁজিবাজারে সরকারি বন্ডের লেনদেন শুরু হয়। এরপর ডিএসইতে ২৫০ বন্ডের লেনদেন হয়। এতে ডিএসইর শেয়ারবাজার মূলধন ২ লাখ ৫২ হাজার ২৬৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা বেড়ে ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছিল। এরপর গত ২৭ অক্টোবর শেয়ারবাজার মূলধন কমে দাঁড়িয়েছিল ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৪৬৫ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৫৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকায়। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজার মূলধন দাঁড়িয়েছিল ৭ লাখ ৭০ হাজার ৬৩৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকায়। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ১ হাজার ৯২২ কোটি ১০ লাখ টাকা।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ৫৮৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৬৭৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৯০৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা বা ২৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ। ডিএসইতে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৯১৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৭৩৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। গেল সপ্তাহে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৪০২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। এর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১১৮টির, দর কমেছে ৬৯টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ২০২টি কোম্পানির। লেনদন হয়নি ১৩টি কোম্পানির শেয়ার।
সপ্তাহে সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়। এক সপ্তাহে ব্যবধানে ডিএসইএক্স ৩৫ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৬ হাজার ৩২৫ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই৩০ সূচক ৩ দশমিক ২২ পয়েন্ট এবং শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ২ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ২ হাজার ১৯৮ দশমিক ৫০ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৩৭০ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ‘এ’ ক্যাটাগরির ৮০ ভাগ কোম্পানির শেয়ার টপটেন লেনদেনে অবস্থান করেছে। এছাড়া ‘বি’ ক্যাটাগরি ১০ শতাংশ এবং এন ক্যাটাগরি ১০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার অবস্থান করেছে। সপ্তাহটিতে মোট লেনদেনের ২৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ শেয়ার ১০ কোম্পানির দখলে রয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ারে। কোম্পানিটি একাই মোট শেয়ারের ৫ শতাংশ লেনদেন করেছে।
এছাড়া ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশনের ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ, ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ২ দশমিক ৮২ শতাংশ, রূপালী লাইফের ২ দশমিক ৭৮ শতাংশ, নাভানা ফার্মার ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২ দশমিক ৩৩ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের (বি ক্যাটাগরি) ২ দশমিক ৩১ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের (এন ক্যাটাগরি) ২ দশমিক ১৮ শতাংশ, মেঘনা লাইফের ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ এব সি পার্ল বিচের ১ দশমিক ৮০ শতাংশের শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এছাড়া চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে লেনদেনের পরিমাণ আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। উত্থানে প্রধান সূচক সিএএসপিআই। বেড়েছে বাজার মূলধন পরিমান। কোম্পানিরগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান বেশি হয়েছে। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গত বৃহস্পতিবার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৫৭ হাজার ৩৪০ কোটি টাকায়। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছিল ৭ লাখ ৫৫ হাজার ৩৪১ কোটি টাকায়। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ১ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ৯৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৬৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ২৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। তালিকাভুক্ত ৩১৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। এর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৯০টির, দর কমেছে ৬৭টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬০টি কোম্পানির। যা কোম্পানিগুলো শেয়ার দর পতনের তুলনায় উত্থান ১ দশমিক ৩৪ গুণ বেশি হয়েছে।
প্রধান সূচক সিএএসপিআই উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সিএএসপিআই দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৬৩৭ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে। সিএসই৫০ সূচক দশমিক ১৬ শতাংশ, সিএসইসিএক্স সূচক দশমিক ৫১ শতাংশ, সিএসআই সূচক দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ এবং সিএসই এসএমইএক্স সূচক ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে ১ হাজার ৩১৮ দশমিক ৩০ পয়েন্টে, ১১ হাজার ১৫১ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে, ১ হাজার ১৬৭ দশমিক ৮৮ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৬৮০ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই৩০ সূচক দশমিক ২৮ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ১৩ হাজার ৪০৯ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ‘এ’ ক্যাটাগরির ৭০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার টপটেন লেনদেনে অবস্থান করেছে। এছাড়া জেড ক্যাটাগরির ১০ শতাংশ এবং এন ক্যাটাগরির ২০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার টপটেন লেনদেনে অবস্থান করেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার। একাই ৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।
এছাড়া বেক্সিমকোর ৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলসের ৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা, এমারেল্ড অয়েলের ৪ কোটি ৭ লাখ টাকা, আমরা নেটওয়ার্কসের ৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, দি ইবনে সিনা ফার্মার ৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, কেডিএস এক্সেসরিজের ৩ কোটি ২২ লাখ টাকা, ফার কেমিক্যালের ৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ২ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
শুক্রবার, ২৬ মে ২০২৩
গত সপ্তাহে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় গেল সপ্তায় বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। বেড়েছে শেয়ারবাজারে মূলধন পরিমাণ। সপ্তাহটিতে লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা যার মোট লেনদেনের প্রায় ২৭ শতাংশই দশ কোম্পানির দখলে রয়েছে। ওই দশ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৩২ কোটি টাকা। কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের তুলনায় উত্থান ১ দশমিক ৭১ গুন বেশি হয়েছে। গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ দুই শেয়ারবাজারে বাজার মূলধন বেড়েছে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা।
গত ১০ অক্টোবর পুঁজিবাজারে সরকারি বন্ডের লেনদেন শুরু হয়। এরপর ডিএসইতে ২৫০ বন্ডের লেনদেন হয়। এতে ডিএসইর শেয়ারবাজার মূলধন ২ লাখ ৫২ হাজার ২৬৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা বেড়ে ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছিল। এরপর গত ২৭ অক্টোবর শেয়ারবাজার মূলধন কমে দাঁড়িয়েছিল ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৪৬৫ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৫৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকায়। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজার মূলধন দাঁড়িয়েছিল ৭ লাখ ৭০ হাজার ৬৩৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকায়। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ১ হাজার ৯২২ কোটি ১০ লাখ টাকা।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ৫৮৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৬৭৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৯০৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা বা ২৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ। ডিএসইতে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৯১৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৭৩৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। গেল সপ্তাহে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৪০২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। এর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১১৮টির, দর কমেছে ৬৯টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ২০২টি কোম্পানির। লেনদন হয়নি ১৩টি কোম্পানির শেয়ার।
সপ্তাহে সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়। এক সপ্তাহে ব্যবধানে ডিএসইএক্স ৩৫ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৬ হাজার ৩২৫ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই৩০ সূচক ৩ দশমিক ২২ পয়েন্ট এবং শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ২ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ২ হাজার ১৯৮ দশমিক ৫০ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৩৭০ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ‘এ’ ক্যাটাগরির ৮০ ভাগ কোম্পানির শেয়ার টপটেন লেনদেনে অবস্থান করেছে। এছাড়া ‘বি’ ক্যাটাগরি ১০ শতাংশ এবং এন ক্যাটাগরি ১০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার অবস্থান করেছে। সপ্তাহটিতে মোট লেনদেনের ২৬ দশমিক ৮৮ শতাংশ শেয়ার ১০ কোম্পানির দখলে রয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ারে। কোম্পানিটি একাই মোট শেয়ারের ৫ শতাংশ লেনদেন করেছে।
এছাড়া ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশনের ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ, ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ২ দশমিক ৮২ শতাংশ, রূপালী লাইফের ২ দশমিক ৭৮ শতাংশ, নাভানা ফার্মার ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২ দশমিক ৩৩ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের (বি ক্যাটাগরি) ২ দশমিক ৩১ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের (এন ক্যাটাগরি) ২ দশমিক ১৮ শতাংশ, মেঘনা লাইফের ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ এব সি পার্ল বিচের ১ দশমিক ৮০ শতাংশের শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এছাড়া চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে লেনদেনের পরিমাণ আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। উত্থানে প্রধান সূচক সিএএসপিআই। বেড়েছে বাজার মূলধন পরিমান। কোম্পানিরগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান বেশি হয়েছে। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গত বৃহস্পতিবার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৫৭ হাজার ৩৪০ কোটি টাকায়। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছিল ৭ লাখ ৫৫ হাজার ৩৪১ কোটি টাকায়। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ১ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ৯৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৬৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ২৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। তালিকাভুক্ত ৩১৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। এর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৯০টির, দর কমেছে ৬৭টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬০টি কোম্পানির। যা কোম্পানিগুলো শেয়ার দর পতনের তুলনায় উত্থান ১ দশমিক ৩৪ গুণ বেশি হয়েছে।
প্রধান সূচক সিএএসপিআই উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সিএএসপিআই দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৬৩৭ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে। সিএসই৫০ সূচক দশমিক ১৬ শতাংশ, সিএসইসিএক্স সূচক দশমিক ৫১ শতাংশ, সিএসআই সূচক দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ এবং সিএসই এসএমইএক্স সূচক ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে ১ হাজার ৩১৮ দশমিক ৩০ পয়েন্টে, ১১ হাজার ১৫১ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে, ১ হাজার ১৬৭ দশমিক ৮৮ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৬৮০ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই৩০ সূচক দশমিক ২৮ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ১৩ হাজার ৪০৯ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ‘এ’ ক্যাটাগরির ৭০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার টপটেন লেনদেনে অবস্থান করেছে। এছাড়া জেড ক্যাটাগরির ১০ শতাংশ এবং এন ক্যাটাগরির ২০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার টপটেন লেনদেনে অবস্থান করেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার। একাই ৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।
এছাড়া বেক্সিমকোর ৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলসের ৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা, এমারেল্ড অয়েলের ৪ কোটি ৭ লাখ টাকা, আমরা নেটওয়ার্কসের ৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, দি ইবনে সিনা ফার্মার ৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, কেডিএস এক্সেসরিজের ৩ কোটি ২২ লাখ টাকা, ফার কেমিক্যালের ৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ২ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।