এই বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) রূপালি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা বেড়েছে প্রায় ১০১ কোটি টাকা। গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে পরিচালন মুনাফা ছিল ৩১.৮১ কোটি টাকা। এ বছর রূপালী ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা হয়েছে ১৩২ কোটি ৭১ লাখ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে মুনাফা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। এর আগের বছর অর্থাৎ জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর ২০২২ সালে ব্যাংকের কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছিল ২৮ কোটি ৩৪ লাখ ৬৫ হাজার ২৯৫ টাকা।
গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির সর্বশেষ পর্ষদ সভায় অনুমোদন করা হয়েছে। ব্যাংকের একটি সূত্র জানিয়েছে, মূলত সুদ আয় এবং আদায় বাড়ায় ব্যাংকটি প্রথম প্রান্তিকে এই মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
সরকারি ব্যাংকগুলো নিয়ে যখন চারদিকে নানা নেতিবাচক খবর তখন রূপালী ব্যাংকের এই অর্জন ব্যাংকগুলোর প্রতি সাধারণ জনগণ ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে সক্ষম হবে বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
এছাড়া নতুন বছরের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা প্রায় আড়াইগুণ বেড়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত রাষ্ট্র মালিকানাধীন রূপালী ব্যাংকের। মুনাফা বাড়ায় জানুয়ারি থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৬ টাকা ৭৭ পয়সা। ঢাকা স্টক একচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যে, জানুয়ারি থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। এর আগের বছর ২০২২ সালের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২১ পয়সা। এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা যা গতবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি ছিল মাত্র ১২ পয়সা। অর্থাৎ ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ১৮ পয়সা ইপিএস বেড়েছে বা প্রায় আড়াইগুণ মুনাফা বেড়েছে।
পূজিবাজার বিশ্লেষকরা মনে করেন, রাষ্ট্র মালিকানাধীন অন্য ব্যাংকগুলোও দ্রুত তালিকাভূক্ত করা উচিত। এতে করে তারাও জবাবদিহিতার আওতায় আসবে এবং রূপালী ব্যাংকের মত ভালো করার তাগিদ অনুভব করবে।
১৯৮৬ সালে তালিকাভূক্ত ব্যাংকটি সর্বশেষ ২০২১ সালে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। তবে ২০২০ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল। বুধবার কোম্পানির শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ২৫ টাকা ২০ পয়সায়।
বুধবার, ৩১ মে ২০২৩
এই বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) রূপালি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা বেড়েছে প্রায় ১০১ কোটি টাকা। গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে পরিচালন মুনাফা ছিল ৩১.৮১ কোটি টাকা। এ বছর রূপালী ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা হয়েছে ১৩২ কোটি ৭১ লাখ টাকা। এক বছরের ব্যবধানে মুনাফা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। এর আগের বছর অর্থাৎ জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর ২০২২ সালে ব্যাংকের কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছিল ২৮ কোটি ৩৪ লাখ ৬৫ হাজার ২৯৫ টাকা।
গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির সর্বশেষ পর্ষদ সভায় অনুমোদন করা হয়েছে। ব্যাংকের একটি সূত্র জানিয়েছে, মূলত সুদ আয় এবং আদায় বাড়ায় ব্যাংকটি প্রথম প্রান্তিকে এই মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
সরকারি ব্যাংকগুলো নিয়ে যখন চারদিকে নানা নেতিবাচক খবর তখন রূপালী ব্যাংকের এই অর্জন ব্যাংকগুলোর প্রতি সাধারণ জনগণ ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে সক্ষম হবে বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
এছাড়া নতুন বছরের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা প্রায় আড়াইগুণ বেড়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত রাষ্ট্র মালিকানাধীন রূপালী ব্যাংকের। মুনাফা বাড়ায় জানুয়ারি থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৬ টাকা ৭৭ পয়সা। ঢাকা স্টক একচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যে, জানুয়ারি থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। এর আগের বছর ২০২২ সালের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২১ পয়সা। এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা যা গতবছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি ছিল মাত্র ১২ পয়সা। অর্থাৎ ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ১৮ পয়সা ইপিএস বেড়েছে বা প্রায় আড়াইগুণ মুনাফা বেড়েছে।
পূজিবাজার বিশ্লেষকরা মনে করেন, রাষ্ট্র মালিকানাধীন অন্য ব্যাংকগুলোও দ্রুত তালিকাভূক্ত করা উচিত। এতে করে তারাও জবাবদিহিতার আওতায় আসবে এবং রূপালী ব্যাংকের মত ভালো করার তাগিদ অনুভব করবে।
১৯৮৬ সালে তালিকাভূক্ত ব্যাংকটি সর্বশেষ ২০২১ সালে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। তবে ২০২০ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল। বুধবার কোম্পানির শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ২৫ টাকা ২০ পয়সায়।