২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন টাকার অঙ্কে মোট বরাদ্দ বেড়েছে। তবে জিডিপির হিসেবে শিক্ষায় বরাদ্দ কমেছে।
চলতি অর্থবছরের তুলনায় আসন্ন অর্থবছরে মোট ছয় হাজার ৭১৩ কোটি টাকা বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ দুই মন্ত্রণালয়ের জন্য নতুন অর্থবছরে মোট ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। গত অর্থবছরে এ দুই মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৮১ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা রাখা হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট বক্তব্যে শিক্ষা খাতে এ বরাদ্দ ঘোষণা করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ফ ম মুস্তফা কামাল।
এদিকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) অনুপাতে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ চলতি অর্থবছরের তুলনায় কমছে। প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে মোট জিডিপির তুলনায় ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ বরাদ্দের কথা বলা হয়েছে।
চলতি অর্থবছরে শিক্ষাখাতে মোট বরাদ্দ ছিল জিডিপির ১ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ২ দশমিক ০৮ শতাংশ।
নতুন অর্থবছরে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষার জন্য মোট বাজেটের ১১ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা শিক্ষাখাতে বরাদ্দের কথা বলা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে তা হলো ১২ দশমিক ০১ শতাংশ বা ৮১ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা।
অর্থমন্ত্রী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য এবার ৩৪ হাজার ৭২২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন। আর চলতি অর্থবছরের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল ৩১ হাজার ৭৬১ কোটি টাকা। আর তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জন্য ৪২ হাজার ৮৩৮ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন। যা চলতি অর্থবছর ৩৯ হাজার ৯৬১ কোটি টাকা ছিল।
এছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জন্য দশ হাজার ৬০২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। চলতি অর্থবছরে এ বিভাগের বরাদ্দ ছিল ৯ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা।
বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩
২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন টাকার অঙ্কে মোট বরাদ্দ বেড়েছে। তবে জিডিপির হিসেবে শিক্ষায় বরাদ্দ কমেছে।
চলতি অর্থবছরের তুলনায় আসন্ন অর্থবছরে মোট ছয় হাজার ৭১৩ কোটি টাকা বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ দুই মন্ত্রণালয়ের জন্য নতুন অর্থবছরে মোট ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। গত অর্থবছরে এ দুই মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৮১ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা রাখা হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট বক্তব্যে শিক্ষা খাতে এ বরাদ্দ ঘোষণা করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ফ ম মুস্তফা কামাল।
এদিকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) অনুপাতে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ চলতি অর্থবছরের তুলনায় কমছে। প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে মোট জিডিপির তুলনায় ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ বরাদ্দের কথা বলা হয়েছে।
চলতি অর্থবছরে শিক্ষাখাতে মোট বরাদ্দ ছিল জিডিপির ১ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ২ দশমিক ০৮ শতাংশ।
নতুন অর্থবছরে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষার জন্য মোট বাজেটের ১১ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা শিক্ষাখাতে বরাদ্দের কথা বলা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে তা হলো ১২ দশমিক ০১ শতাংশ বা ৮১ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা।
অর্থমন্ত্রী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য এবার ৩৪ হাজার ৭২২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন। আর চলতি অর্থবছরের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল ৩১ হাজার ৭৬১ কোটি টাকা। আর তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জন্য ৪২ হাজার ৮৩৮ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন। যা চলতি অর্থবছর ৩৯ হাজার ৯৬১ কোটি টাকা ছিল।
এছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জন্য দশ হাজার ৬০২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। চলতি অর্থবছরে এ বিভাগের বরাদ্দ ছিল ৯ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা।