আয়কর খাত থেকে রাজস্ব আহরণ বাড়াতে নতুন অর্থবছরে ট্যাক্স রিটার্ন প্রিপেয়ারার বা টিআরপি এজেন্ট নিয়োগ দেওয়া হবে।
রাজস্ব আদায়ে নিয়োগের মাধ্যমে বেসরকারি এই এজেন্টরা করদাতাদের রিটার্ন প্রস্তুত করে সেগুলো জমা দিতে সহযোগিতা করবেন।
এই সহযোগিতার জন্য এজেন্টদেরকে কোনো টাকা দিতে হবে না করদাতাদের। তারা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে নির্ধারিত হারে কমিশন পাবেন।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত বাজেটে এই প্রস্তাব তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
মাঠ পর্যায়ে আয়কর দিতে সক্ষম ব্যক্তিদের থেকে রিটার্ন দাখিল ও আয়কর আহরণ বাড়ানোর উদ্দেশ্যে বেসরকারি এজেন্ট নিয়োগের জন্য টিআরপি বিধিমালাও করা হবে।
কর আদায় প্রক্রিয়া সহজ করে আয়কর আদায় বাড়ানোর জন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তবে মানুষের কাছ থেকে কর আদায় করার ক্ষমতা ওই ব্যক্তির থাকবে না।
বাজেট বক্তৃতায় বলা হয়, বাংলাদেশে কর-জিডিপি অনুপাত অন্যান্য উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশের ন্যায় আশাব্যঞ্জক নয়। বর্তমানে বাংলাদেশের কর জিডিপির অনুপাত মাত্র ৮ শতাংশের মতো।
অর্থমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশকে উন্নত দেশের দিকে নিয়ে যাওয়ার নেয়ার জন্য কর-জিডিপির অনুপাত বৃদ্ধি করা দরকার।
“কর প্রদানে সক্ষম বিপুল জনগোষ্ঠীকে করের আওতায় আনতে পারলে কর আহরণের সক্ষমতা ও আনুষ্ঠানিক অর্থনীতির আওতা ও কর- জিডিপি অনুপাত বাড়বে।”
বাংলাদেশে বর্তমানে ই-টিআইএনধারীর সংখ্যা প্রায় ৮৮ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ৩২ লাখ রিটার্ন জমা দিলেও করের পরিমাণ সরকারের আশানুরূপ নয়।
এমন পরিস্থিতিতে উন্নত বিশ্বের মতো প্রত্যক্ষ কর বাড়াতে টিআরপি বিধিমালা করার প্রস্তাব করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩
আয়কর খাত থেকে রাজস্ব আহরণ বাড়াতে নতুন অর্থবছরে ট্যাক্স রিটার্ন প্রিপেয়ারার বা টিআরপি এজেন্ট নিয়োগ দেওয়া হবে।
রাজস্ব আদায়ে নিয়োগের মাধ্যমে বেসরকারি এই এজেন্টরা করদাতাদের রিটার্ন প্রস্তুত করে সেগুলো জমা দিতে সহযোগিতা করবেন।
এই সহযোগিতার জন্য এজেন্টদেরকে কোনো টাকা দিতে হবে না করদাতাদের। তারা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে নির্ধারিত হারে কমিশন পাবেন।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত বাজেটে এই প্রস্তাব তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
মাঠ পর্যায়ে আয়কর দিতে সক্ষম ব্যক্তিদের থেকে রিটার্ন দাখিল ও আয়কর আহরণ বাড়ানোর উদ্দেশ্যে বেসরকারি এজেন্ট নিয়োগের জন্য টিআরপি বিধিমালাও করা হবে।
কর আদায় প্রক্রিয়া সহজ করে আয়কর আদায় বাড়ানোর জন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তবে মানুষের কাছ থেকে কর আদায় করার ক্ষমতা ওই ব্যক্তির থাকবে না।
বাজেট বক্তৃতায় বলা হয়, বাংলাদেশে কর-জিডিপি অনুপাত অন্যান্য উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশের ন্যায় আশাব্যঞ্জক নয়। বর্তমানে বাংলাদেশের কর জিডিপির অনুপাত মাত্র ৮ শতাংশের মতো।
অর্থমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশকে উন্নত দেশের দিকে নিয়ে যাওয়ার নেয়ার জন্য কর-জিডিপির অনুপাত বৃদ্ধি করা দরকার।
“কর প্রদানে সক্ষম বিপুল জনগোষ্ঠীকে করের আওতায় আনতে পারলে কর আহরণের সক্ষমতা ও আনুষ্ঠানিক অর্থনীতির আওতা ও কর- জিডিপি অনুপাত বাড়বে।”
বাংলাদেশে বর্তমানে ই-টিআইএনধারীর সংখ্যা প্রায় ৮৮ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ৩২ লাখ রিটার্ন জমা দিলেও করের পরিমাণ সরকারের আশানুরূপ নয়।
এমন পরিস্থিতিতে উন্নত বিশ্বের মতো প্রত্যক্ষ কর বাড়াতে টিআরপি বিধিমালা করার প্রস্তাব করা হচ্ছে।