সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করার পর দিন আজ বৃহস্পতিবার বাজারে মাছ-মাংসের বাজারে উত্তাপ দেখা গেছে। অনেক ক্রেতার অভিযোগ বাজেটের পরদিনই মাছ-মাংসের দাম বেড়ে গেছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারের নিজস্ব গতিতেই দাম ওঠানামা করছে।
রাজধানীর একাধিক বাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে আলাপ করলে মাছ-মাংশের দাম বাড়ার কথা উঠে আসে।
শান্তি নগর বাজারে এক ক্রেতা আবদুর রহমান অভিযোগ করেন, ভাজেট পাশ না হতেই বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়তে শুরু করেছে।
বাজারে দেখা গেছে, গরুর মাংস কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত। ব্রয়লার মুরগি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা কেজি। বাগদা চিংড়ি ৭০০ টাকা, গলদা চিংড়ি ৯৫০ টাকা, নদীর চিংড়ি ১১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকা কেজি, ছোট ইলিশ (৫০০/৬০০ গ্রামের) বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি। মাঝারি রকমের (১২০০ গ্রাম) ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৮০০ টাকা। আর দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২২০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা কেজি পর্যন্ত।
এছাড়াও রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি, কাতল মাছে ৩০০ টাকা, দেশি পুঁটি মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকা কেজি, বাইলা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকা কেজি দরে।
বাজার করতে আসা আবদুর রহমান বলেন, দিনদিন মাছ-মাংসের দাম বেড়েই চলেছে। গত সপ্তাহের তুলনায় আজ দেখছি মাছের বাজার চড়া। যেকারণে কিনতে গেলেও বারবার হিসাব করতে হয়।
বাজারে বাজেটের প্রভাব কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাজেটের মূল প্রভাব হয়তো আরও কিছুদিন পর পড়বে। তবে এখন যেটা দেখছি সেটা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার অংশ। বাজেট ঘোষণা হতেই বলা হচ্ছে সব জিনিসের দাম বাড়বে। এসব শুনে ব্যবসায়ীরা বাজেটের পরদিনই দাম বাড়িয়ে দিতে শুরু করেছে।
শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩
সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করার পর দিন আজ বৃহস্পতিবার বাজারে মাছ-মাংসের বাজারে উত্তাপ দেখা গেছে। অনেক ক্রেতার অভিযোগ বাজেটের পরদিনই মাছ-মাংসের দাম বেড়ে গেছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারের নিজস্ব গতিতেই দাম ওঠানামা করছে।
রাজধানীর একাধিক বাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে আলাপ করলে মাছ-মাংশের দাম বাড়ার কথা উঠে আসে।
শান্তি নগর বাজারে এক ক্রেতা আবদুর রহমান অভিযোগ করেন, ভাজেট পাশ না হতেই বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়তে শুরু করেছে।
বাজারে দেখা গেছে, গরুর মাংস কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত। ব্রয়লার মুরগি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা কেজি। বাগদা চিংড়ি ৭০০ টাকা, গলদা চিংড়ি ৯৫০ টাকা, নদীর চিংড়ি ১১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকা কেজি, ছোট ইলিশ (৫০০/৬০০ গ্রামের) বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি। মাঝারি রকমের (১২০০ গ্রাম) ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৮০০ টাকা। আর দেড় থেকে দুই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২২০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা কেজি পর্যন্ত।
এছাড়াও রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি, কাতল মাছে ৩০০ টাকা, দেশি পুঁটি মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকা কেজি, বাইলা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকা কেজি দরে।
বাজার করতে আসা আবদুর রহমান বলেন, দিনদিন মাছ-মাংসের দাম বেড়েই চলেছে। গত সপ্তাহের তুলনায় আজ দেখছি মাছের বাজার চড়া। যেকারণে কিনতে গেলেও বারবার হিসাব করতে হয়।
বাজারে বাজেটের প্রভাব কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাজেটের মূল প্রভাব হয়তো আরও কিছুদিন পর পড়বে। তবে এখন যেটা দেখছি সেটা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার অংশ। বাজেট ঘোষণা হতেই বলা হচ্ছে সব জিনিসের দাম বাড়বে। এসব শুনে ব্যবসায়ীরা বাজেটের পরদিনই দাম বাড়িয়ে দিতে শুরু করেছে।