সরকার পতনের পরবর্তী পরিস্থিতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের হয়রানি ও পদত্যাগে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জিনাত হুদা।
আজ বুধবার অধ্যাপক জিনাত হুদা জানান, শিক্ষকদের এই অবস্থার প্রতিকার চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি।
চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বেশকিছু শিক্ষক হুমকি ও আক্রমণের শিকার হচ্ছেন এবং তাদের চেয়ারে, পরিচালকের পদে, ডিনশিপ থেকে এবং এমনকি চাকরি থেকেও পদত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে।
অধ্যাপক জিনাত হুদা আরও জানান, শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিভাগে ব্যানার তৈরি করে শিক্ষকদের মানহানি করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে এবং তাদের পদত্যাগপত্র দাবি করছে। এমনকি শিক্ষকদের কোয়ার্টারে ঢুকে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
এদিকে, গত সোমবার সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানের পদ থেকে জিনাত হুদার পদত্যাগ দাবি করে শিক্ষার্থীরা। তারা অভিযোগ করে বলেন, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়া এবং আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় তাদের এই দাবি।
এই বিষয়টি নিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
সম্প্রতি সরকার পতনের পর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটছে, এবং বেশ কয়েকজন উপাচার্য ও প্রক্টর ইতোমধ্যে পদত্যাগ করেছেন।
বুধবার, ২১ আগস্ট ২০২৪
সরকার পতনের পরবর্তী পরিস্থিতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের হয়রানি ও পদত্যাগে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জিনাত হুদা।
আজ বুধবার অধ্যাপক জিনাত হুদা জানান, শিক্ষকদের এই অবস্থার প্রতিকার চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি।
চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বেশকিছু শিক্ষক হুমকি ও আক্রমণের শিকার হচ্ছেন এবং তাদের চেয়ারে, পরিচালকের পদে, ডিনশিপ থেকে এবং এমনকি চাকরি থেকেও পদত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে।
অধ্যাপক জিনাত হুদা আরও জানান, শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিভাগে ব্যানার তৈরি করে শিক্ষকদের মানহানি করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে এবং তাদের পদত্যাগপত্র দাবি করছে। এমনকি শিক্ষকদের কোয়ার্টারে ঢুকে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
এদিকে, গত সোমবার সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানের পদ থেকে জিনাত হুদার পদত্যাগ দাবি করে শিক্ষার্থীরা। তারা অভিযোগ করে বলেন, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়া এবং আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় তাদের এই দাবি।
এই বিষয়টি নিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
সম্প্রতি সরকার পতনের পর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটছে, এবং বেশ কয়েকজন উপাচার্য ও প্রক্টর ইতোমধ্যে পদত্যাগ করেছেন।