জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরসহ তিন দফা দাবিতে চলমান অনশনে ১৪ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
তারা হলেন- ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান তানজিল, দর্শন বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী তাওহীদুল ইসলাম, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ১৫ ব্যাচের ফয়সাল মুরাদ, আশিকুর রহমান আকাশ, ফেরদৌস শেখ, জুবায়ের রিওন, শের আলী, সোহাগ আহমেদ, শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক রায়হান হাসান রাব্বি।
আজ রোববার রাত ৯টায় অনশনস্থলে তানজিল হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়। এর আধাঘন্টা পর সাড়ে ৯ টায় তাওহীদ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
মেডিকেল সেন্টারের সিনিয়র অফিসার মো. রাকিব হোসেন জানান, "অসুস্থ শিক্ষার্থী তানজিলের ব্লাড প্রেসার অনেক কমে গেছে এবং শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিয়েছে। দুপুরের পর থেকে প্রস্রাবও হয়নি। প্রাথমিক চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।"
তাওহীদের বিষয়ে তিনি বলেন, তাওহীদের ব্লাড প্রেসার বেশি আছে। তাকে এখনই স্যালাইন দেওয়া হবে না।
তিনি আরও বলেন, ফয়সালের চোখে একটু দেবে গিয়েছে। স্যালাইন দিতে হবে।
চিকিৎসা সেন্টারে চিকিৎসা নেওয়ার পর রাত সাড়ে ৯ টার দিকে তানজিলের ইচ্ছায় ভাষাশহীদ রফিক ভবনের সামনে বের করা হয়।
উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া ও তিন দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা সকাল থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।
রোববার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরসহ তিন দফা দাবিতে চলমান অনশনে ১৪ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
তারা হলেন- ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান তানজিল, দর্শন বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী তাওহীদুল ইসলাম, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ১৫ ব্যাচের ফয়সাল মুরাদ, আশিকুর রহমান আকাশ, ফেরদৌস শেখ, জুবায়ের রিওন, শের আলী, সোহাগ আহমেদ, শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক রায়হান হাসান রাব্বি।
আজ রোববার রাত ৯টায় অনশনস্থলে তানজিল হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়। এর আধাঘন্টা পর সাড়ে ৯ টায় তাওহীদ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
মেডিকেল সেন্টারের সিনিয়র অফিসার মো. রাকিব হোসেন জানান, "অসুস্থ শিক্ষার্থী তানজিলের ব্লাড প্রেসার অনেক কমে গেছে এবং শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিয়েছে। দুপুরের পর থেকে প্রস্রাবও হয়নি। প্রাথমিক চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।"
তাওহীদের বিষয়ে তিনি বলেন, তাওহীদের ব্লাড প্রেসার বেশি আছে। তাকে এখনই স্যালাইন দেওয়া হবে না।
তিনি আরও বলেন, ফয়সালের চোখে একটু দেবে গিয়েছে। স্যালাইন দিতে হবে।
চিকিৎসা সেন্টারে চিকিৎসা নেওয়ার পর রাত সাড়ে ৯ টার দিকে তানজিলের ইচ্ছায় ভাষাশহীদ রফিক ভবনের সামনে বের করা হয়।
উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া ও তিন দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা সকাল থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।