জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে ৪ দফা দাবির প্রতি পূর্ণ একাত্মতা প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি।
আজ সোমবার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় বলে দুপুর দেড়টায় এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে একথা জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদদীন বলেন, শিক্ষক সমিতি মনে করে, দেশের অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আবাসনসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেলেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এই বৈষম্য দূরীকরণে শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো যথার্থ এবং যৌক্তিক।
শিক্ষক সমিতি তাদের ঘোষণায় বলে, “শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি আমাদের সর্বাত্মক সমর্থন রয়েছে। গতকাল গণঅনশনে অংশগ্রহণকারী অসুস্থ শিক্ষার্থীদের প্রতি আমরা সহমর্মিতা প্রকাশ করেছি এবং এই আন্দোলন সফল না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।”
এছাড়া, অসুস্থ শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয়ভার বহনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তারা। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সরকারের প্রতি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে শিক্ষক সমিতি।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো: ১. দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের নির্মাণকাজ সেনাবাহিনীর কাছে দ্রুত হস্তান্তর। ২. পুরান ঢাকার বাণী ভবন ও ড. হাবিবুর রহমান হলের স্টিল বেইজড ভবনের কাজ দ্রুত শুরু ও সমাপ্তি। ৩. শিক্ষার্থীদের জন্য অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা। ৪. আবাসন নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ৭০% শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন ভাতা প্রদান।
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে ৪ দফা দাবির প্রতি পূর্ণ একাত্মতা প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি।
আজ সোমবার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় বলে দুপুর দেড়টায় এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে একথা জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. রইছ উদদীন বলেন, শিক্ষক সমিতি মনে করে, দেশের অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আবাসনসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেলেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এই বৈষম্য দূরীকরণে শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো যথার্থ এবং যৌক্তিক।
শিক্ষক সমিতি তাদের ঘোষণায় বলে, “শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি আমাদের সর্বাত্মক সমর্থন রয়েছে। গতকাল গণঅনশনে অংশগ্রহণকারী অসুস্থ শিক্ষার্থীদের প্রতি আমরা সহমর্মিতা প্রকাশ করেছি এবং এই আন্দোলন সফল না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।”
এছাড়া, অসুস্থ শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয়ভার বহনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তারা। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সরকারের প্রতি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে শিক্ষক সমিতি।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো: ১. দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের নির্মাণকাজ সেনাবাহিনীর কাছে দ্রুত হস্তান্তর। ২. পুরান ঢাকার বাণী ভবন ও ড. হাবিবুর রহমান হলের স্টিল বেইজড ভবনের কাজ দ্রুত শুরু ও সমাপ্তি। ৩. শিক্ষার্থীদের জন্য অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা। ৪. আবাসন নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ৭০% শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন ভাতা প্রদান।