দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর এবং শিক্ষার্থীদের জন্য অস্থায়ী আবাসনের দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের চলমান অনশন আরও জোরদার হয়েছে। আজ সোমবার মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো চিঠিকে ‘অস্পষ্ট’ আখ্যা দিয়ে শিক্ষার্থীরা তা সংশোধনের দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে দাবি পূরণে সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি না এলে আজ রাতেই সচিবালয়ে অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
আজ দুপুর ২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে সংবাদ সম্মেলনে অনশনকারীরা জানান, মন্ত্রণালয় তাদের দাবির বিষয়ে পরিষ্কার কোনো আশ্বাস দেয়নি। বিকেল ৩টায় তারা চিঠি সংশোধনের দাবি জানায় এবং দ্রুত সুনির্দিষ্ট রূপরেখাসহ নতুন চিঠি না পেলে রাতে সচিবালয়ে অবস্থান নেয়ার হুঁশিয়ারি দেন।
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের একজন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এবং ‘জাস্টিস ফর জুলাই’ এর আহবায়ক সজিবুর রহমান বলেন, মন্ত্রণালয়ের চিঠিটি অনেকটাই অস্পষ্ট। তাই আমরা একটা সুনির্দিষ্ট রূপরেখার মাধ্যমে সংশোধিত চিঠি চাই। যেখানে উল্লেখ থাকতে হবে—১. দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তরের চুক্তি স্বাক্ষর করা; ২. সকল প্রকার প্রতিবন্ধকতা ব্যতিরেকে কার্য সম্পাদনের দায় নিয়ে বাণী ভবন ও হাবিবুর রহমান ভারে স্টিল বেইজড ভবনে নির্মাণ অনুমোদন ও বাজেট পাশ করতে হবে। ৩. ২৫-২৬ অর্থবছর আসার পূর্বেই জরুরী ভিত্তিতে ৭০% শিক্ষার্থীদের আবাসন ভাতা আপামী ফেব্রুয়ারী মাস থেকেই প্রদানের ঘোষনা দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আগামী বুধবারের সভার সিদ্ধান্তসমূহ লিখিত আকারে না আসা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম শাটডাউনের আওতাভুক্ত থাকবে।
এসময় উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী একেএম রাকিব বলেন, আমাদের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই সচিবালয় থেকে যেহেতু একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত আমরা সচিবালয়ে যাচ্ছি না। আমরা চিঠি নবায়নের সময় দিচ্ছি এক ঘন্টা। এর মধ্যে চিঠি নবায়ন না করলে আমরা সচিবালয় অভিমুখে পদযাত্রা করবো। প্রয়োজনে আজকে রাতে আমরা সচিবালয়ে অবস্থান করবো।
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর এবং শিক্ষার্থীদের জন্য অস্থায়ী আবাসনের দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের চলমান অনশন আরও জোরদার হয়েছে। আজ সোমবার মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো চিঠিকে ‘অস্পষ্ট’ আখ্যা দিয়ে শিক্ষার্থীরা তা সংশোধনের দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে দাবি পূরণে সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি না এলে আজ রাতেই সচিবালয়ে অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
আজ দুপুর ২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে সংবাদ সম্মেলনে অনশনকারীরা জানান, মন্ত্রণালয় তাদের দাবির বিষয়ে পরিষ্কার কোনো আশ্বাস দেয়নি। বিকেল ৩টায় তারা চিঠি সংশোধনের দাবি জানায় এবং দ্রুত সুনির্দিষ্ট রূপরেখাসহ নতুন চিঠি না পেলে রাতে সচিবালয়ে অবস্থান নেয়ার হুঁশিয়ারি দেন।
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের একজন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এবং ‘জাস্টিস ফর জুলাই’ এর আহবায়ক সজিবুর রহমান বলেন, মন্ত্রণালয়ের চিঠিটি অনেকটাই অস্পষ্ট। তাই আমরা একটা সুনির্দিষ্ট রূপরেখার মাধ্যমে সংশোধিত চিঠি চাই। যেখানে উল্লেখ থাকতে হবে—১. দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তরের চুক্তি স্বাক্ষর করা; ২. সকল প্রকার প্রতিবন্ধকতা ব্যতিরেকে কার্য সম্পাদনের দায় নিয়ে বাণী ভবন ও হাবিবুর রহমান ভারে স্টিল বেইজড ভবনে নির্মাণ অনুমোদন ও বাজেট পাশ করতে হবে। ৩. ২৫-২৬ অর্থবছর আসার পূর্বেই জরুরী ভিত্তিতে ৭০% শিক্ষার্থীদের আবাসন ভাতা আপামী ফেব্রুয়ারী মাস থেকেই প্রদানের ঘোষনা দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আগামী বুধবারের সভার সিদ্ধান্তসমূহ লিখিত আকারে না আসা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম শাটডাউনের আওতাভুক্ত থাকবে।
এসময় উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী একেএম রাকিব বলেন, আমাদের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই সচিবালয় থেকে যেহেতু একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত আমরা সচিবালয়ে যাচ্ছি না। আমরা চিঠি নবায়নের সময় দিচ্ছি এক ঘন্টা। এর মধ্যে চিঠি নবায়ন না করলে আমরা সচিবালয় অভিমুখে পদযাত্রা করবো। প্রয়োজনে আজকে রাতে আমরা সচিবালয়ে অবস্থান করবো।