সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনী (বিএসএফ) কর্তৃক ‘হামলার’ প্রতিবাদ ও ‘দিল্লির আগ্রাসনের’ বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। শনিবার রাত ১১টার দিকে ‘আগ্রাসন বিরোধী শিক্ষার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে তারা এই বিক্ষোভ করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি হলপাড়া ঘুরে আবার সেখানে এসে শেষ হয়। মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা ‘জেগেছে রে জেগেছে, বাংলাদেশ জেগেছে’, ‘দিল্লির বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’ এবং ‘সীমান্তে হামলা হলে, জবাব দেবে বাংলাদেশ’—এমন নানা স্লোগান দেন।
গত কয়েকদিন ধরে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের বিভিন্ন স্থানে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়াসহ নানা ঘটনায় উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। সর্বশেষ চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তে গাছের ডাল কাটাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, হাতাহাতি ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দুই দেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনী পতাকা বৈঠকে বসে। শনিবার দুপুর থেকে শিবগঞ্জের বিনোদপুর ইউনিয়নের চৌকা ও কিরণগঞ্জ বিজিবি সীমান্ত ফাঁড়ির মাঝামাঝি এলাকায় দুই দেশের নাগরিকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে জানান শিবগঞ্জ থানার ওসি গোলাম কিবরিয়া।
সমাবেশে শিক্ষার্থী এম এ সাঈদ বলেন, বাংলাদেশ ভারতীয় আগ্রাসন চায় না। তারা দিল্লিকে লাল কার্ড দেখিয়ে জানিয়ে দিতে চায় যে, ভারতের আগ্রাসন আর মেনে নেওয়া হবে না। ভারত যদি বাংলাদেশের দিকে আবার আঙুল তোলে, তাহলে সেই আঙুল ভেঙে দেওয়া হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষার্থী রেজওয়ান আহমেদ রিফাত বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম কৃষক সমাজ অস্ত্র ধরেছিল, ঠিক তেমনিভাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জেও একই ঘটনা ঘটেছে।
শিক্ষার্থী মো. হাসিব আল ইসলাম বলেন, দিল্লি যখন পানির ন্যায্য হিস্যা দেয় না, তখন বোঝা যায় তারা ঢাকার প্রকৃত বন্ধু হতে পারে না। ভারত বাংলাদেশের মানুষের বন্ধু হলে পতিত স্বৈরাচারকে জায়গা দেওয়ার দুঃসাহস দেখাত না।
রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনী (বিএসএফ) কর্তৃক ‘হামলার’ প্রতিবাদ ও ‘দিল্লির আগ্রাসনের’ বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। শনিবার রাত ১১টার দিকে ‘আগ্রাসন বিরোধী শিক্ষার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে তারা এই বিক্ষোভ করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি হলপাড়া ঘুরে আবার সেখানে এসে শেষ হয়। মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা ‘জেগেছে রে জেগেছে, বাংলাদেশ জেগেছে’, ‘দিল্লির বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’ এবং ‘সীমান্তে হামলা হলে, জবাব দেবে বাংলাদেশ’—এমন নানা স্লোগান দেন।
গত কয়েকদিন ধরে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের বিভিন্ন স্থানে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়াসহ নানা ঘটনায় উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। সর্বশেষ চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তে গাছের ডাল কাটাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, হাতাহাতি ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দুই দেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনী পতাকা বৈঠকে বসে। শনিবার দুপুর থেকে শিবগঞ্জের বিনোদপুর ইউনিয়নের চৌকা ও কিরণগঞ্জ বিজিবি সীমান্ত ফাঁড়ির মাঝামাঝি এলাকায় দুই দেশের নাগরিকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে জানান শিবগঞ্জ থানার ওসি গোলাম কিবরিয়া।
সমাবেশে শিক্ষার্থী এম এ সাঈদ বলেন, বাংলাদেশ ভারতীয় আগ্রাসন চায় না। তারা দিল্লিকে লাল কার্ড দেখিয়ে জানিয়ে দিতে চায় যে, ভারতের আগ্রাসন আর মেনে নেওয়া হবে না। ভারত যদি বাংলাদেশের দিকে আবার আঙুল তোলে, তাহলে সেই আঙুল ভেঙে দেওয়া হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষার্থী রেজওয়ান আহমেদ রিফাত বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম কৃষক সমাজ অস্ত্র ধরেছিল, ঠিক তেমনিভাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জেও একই ঘটনা ঘটেছে।
শিক্ষার্থী মো. হাসিব আল ইসলাম বলেন, দিল্লি যখন পানির ন্যায্য হিস্যা দেয় না, তখন বোঝা যায় তারা ঢাকার প্রকৃত বন্ধু হতে পারে না। ভারত বাংলাদেশের মানুষের বন্ধু হলে পতিত স্বৈরাচারকে জায়গা দেওয়ার দুঃসাহস দেখাত না।