দেশজুড়ে ধর্ষণ ও যৌন সহিংসতার প্রতিবাদ এবং দ্রুততম সময়ে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে পুরান ঢাকার তাঁতিবাজার মোড়ে সড়ক অবরোধ করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা।
রোববার সন্ধ্যা ৭টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বর থেকে শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি তাঁতিবাজার মোড়ে গিয়ে সড়ক অবরোধ করে প্রায় ২০ মিনিট অবস্থান নেয়। পরে অবরোধ তুলে নিয়ে মিছিলসহ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ফিরে যান।
বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের আহ্বান জানান। তারা বলেন, "একটা একটা ধর্ষক ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর", "আমার বোনের কান্না আর না, আর না", "ধর্ষকের শাস্তি, মৃত্যু মৃত্যু", "জাস্টিস, জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস"—এমন প্রতিবাদী আওয়াজে মুখরিত হয় তাঁতিবাজার এলাকা।
শিক্ষার্থীরা ধর্ষণকে মানবতার বিরুদ্ধে ভয়াবহ অপরাধ বলে আখ্যা দেন এবং এর ক্রমবর্ধমান প্রবণতা রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান। তারা দ্রুততম সময়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি একটি নিরাপদ সমাজ গঠনে সবাইকে একসঙ্গে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থী স্বর্ণা রায় বলেন, "আমরা ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চাই। আমাদের সবার নিরাপদ চলাচলের অধিকার রয়েছে, যা নিশ্চিত করতে হবে।"
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জবি শাখার সদস্য সচিব সিফাত হাসান সাকিব বলেন, "ধর্ষণের মামলাগুলো দীর্ঘসূত্রতায় পড়ে যায়, যা বিচার প্রক্রিয়ার প্রতি অনাস্থা তৈরি করছে। ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থানের পরও যদি এই পরিস্থিতির পরিবর্তন না হয়, তবে তা জাতির জন্য লজ্জাজনক।"
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
দেশজুড়ে ধর্ষণ ও যৌন সহিংসতার প্রতিবাদ এবং দ্রুততম সময়ে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে পুরান ঢাকার তাঁতিবাজার মোড়ে সড়ক অবরোধ করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা।
রোববার সন্ধ্যা ৭টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বর থেকে শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি তাঁতিবাজার মোড়ে গিয়ে সড়ক অবরোধ করে প্রায় ২০ মিনিট অবস্থান নেয়। পরে অবরোধ তুলে নিয়ে মিছিলসহ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ফিরে যান।
বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের আহ্বান জানান। তারা বলেন, "একটা একটা ধর্ষক ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর", "আমার বোনের কান্না আর না, আর না", "ধর্ষকের শাস্তি, মৃত্যু মৃত্যু", "জাস্টিস, জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস"—এমন প্রতিবাদী আওয়াজে মুখরিত হয় তাঁতিবাজার এলাকা।
শিক্ষার্থীরা ধর্ষণকে মানবতার বিরুদ্ধে ভয়াবহ অপরাধ বলে আখ্যা দেন এবং এর ক্রমবর্ধমান প্রবণতা রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান। তারা দ্রুততম সময়ে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি একটি নিরাপদ সমাজ গঠনে সবাইকে একসঙ্গে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থী স্বর্ণা রায় বলেন, "আমরা ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চাই। আমাদের সবার নিরাপদ চলাচলের অধিকার রয়েছে, যা নিশ্চিত করতে হবে।"
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জবি শাখার সদস্য সচিব সিফাত হাসান সাকিব বলেন, "ধর্ষণের মামলাগুলো দীর্ঘসূত্রতায় পড়ে যায়, যা বিচার প্রক্রিয়ার প্রতি অনাস্থা তৈরি করছে। ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থানের পরও যদি এই পরিস্থিতির পরিবর্তন না হয়, তবে তা জাতির জন্য লজ্জাজনক।"