বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার দিন ১৫ আগস্টকে ব্যঙ্গ করে ডিজে পার্টি আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্যসেন হল ও কবি জসীমউদ্দিন হলের একদল শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পেরিয়ে শুক্রবারের প্রথম প্রহরে তারা সাউন্ড সিস্টেম বসিয়ে গান বাজিয়ে ‘উদযাপন’ করে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবনা চত্বরে সাউন্ড সিস্টেমে উচ্চস্বরে গান বাজছে এবং শিক্ষার্থীরা নাচে–গানে মেতে আছেন। কবি জসীমউদ্দিন হলেও একই দৃশ্য লক্ষ্য করা গেছে।
মাস্টারদা সূর্যসেন হলের আয়োজকদের একজন, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী আজিজুল হক বলেন, গত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ১৫ আগস্টে শিক্ষার্থীদের জোর করে শোক দিবসের অনুষ্ঠানে নিয়ে যাওয়া হত। সেই ক্ষোভ থেকেই তারা এ দিনটিকে উল্টো আনন্দ-উল্লাসের মাধ্যমে পালন করছেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর একদল বিপথগামী কর্মকর্তা ও সৈনিকের হাতে সপরিবারে নিহত হন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান। শিশু, নারী ও অন্তঃসত্ত্বা সদস্যরাও সেদিন রেহাই পাননি।
আওয়ামী লীগের টানা ১৫ বছরের শাসনামলে পুরো আগস্ট মাসজুড়ে নানা আয়োজনে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের নিহতদের স্মরণ করা হত। ১৫ আগস্ট ছিল জাতীয় শোক দিবস ও সরকারি ছুটি। তবে ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার এ ছুটি বাতিল করে এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে দিনটি পালন বন্ধ করে।
শুক্রবার, ১৫ আগস্ট ২০২৫
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার দিন ১৫ আগস্টকে ব্যঙ্গ করে ডিজে পার্টি আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্যসেন হল ও কবি জসীমউদ্দিন হলের একদল শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পেরিয়ে শুক্রবারের প্রথম প্রহরে তারা সাউন্ড সিস্টেম বসিয়ে গান বাজিয়ে ‘উদযাপন’ করে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবনা চত্বরে সাউন্ড সিস্টেমে উচ্চস্বরে গান বাজছে এবং শিক্ষার্থীরা নাচে–গানে মেতে আছেন। কবি জসীমউদ্দিন হলেও একই দৃশ্য লক্ষ্য করা গেছে।
মাস্টারদা সূর্যসেন হলের আয়োজকদের একজন, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী আজিজুল হক বলেন, গত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ১৫ আগস্টে শিক্ষার্থীদের জোর করে শোক দিবসের অনুষ্ঠানে নিয়ে যাওয়া হত। সেই ক্ষোভ থেকেই তারা এ দিনটিকে উল্টো আনন্দ-উল্লাসের মাধ্যমে পালন করছেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর একদল বিপথগামী কর্মকর্তা ও সৈনিকের হাতে সপরিবারে নিহত হন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান। শিশু, নারী ও অন্তঃসত্ত্বা সদস্যরাও সেদিন রেহাই পাননি।
আওয়ামী লীগের টানা ১৫ বছরের শাসনামলে পুরো আগস্ট মাসজুড়ে নানা আয়োজনে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের নিহতদের স্মরণ করা হত। ১৫ আগস্ট ছিল জাতীয় শোক দিবস ও সরকারি ছুটি। তবে ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার এ ছুটি বাতিল করে এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে দিনটি পালন বন্ধ করে।